জাবের আল-আহমেদ আল-সাবাহ الشيخ جابر الأحمد الجابر الصباح | |
---|---|
কুয়েতের আমির | |
রাজত্ব | ৩১ ডিসেম্বর ১৯৭৭ – ১৫ জানুায়ারি ২০০৬ |
পূর্বসূরি | সাবা তৃতীয় |
উত্তরসূরি | সাদ আই |
Prime Ministers |
|
কুয়েতের প্রধানমন্ত্রী | |
রাজত্ব | ৩০ নভেম্বর ১৯৬৫ – ৮ ফেব্রুয়ারি ১৯৭৮ |
পূর্বসূরি | জাবের আল-আহমেদ আল-সাবাহ |
উত্তরসূরি | জাবের আল-আহমেদ আল-সাবাহ |
Emir | See list
|
রাজত্ব | ১৭ জানুয়ারি ১৯৬২ – ২ ফেব্রুয়ারি ১৯৬৩ |
পূর্বসূরি | নতুন অফিস |
উত্তরসূরি | সাবাহ আল-সলিম আল-সাবাহ |
Emir | আব্দুল্লাহ তৃতীয় |
জন্ম | Kuwait City | ২৯ জুন ১৯২৬
মৃত্যু | ১৫ জানুয়ারি ২০০৬ United Kingdom | (বয়স ৭৯)
সমাধি | |
পিতা | আহমদ আল-জাবের আল-সাবাহ |
ধর্ম | Islam |
শেখ জাবের আল-আহমেদ আল-সাবাহ, GCB (Hon), GCMG (Hon) (২৯ জুন ১৯২৬ – ১৫ জানুয়ারী ২০০৬)[১][২] (আরবি: الشيخ جابر الأحمد الجابر الصباح) আল-সাবা রাজবংশের স্বাধীনতা পরবর্তী কুয়েতে তৃতীয় আমির ছিলেন এবং কুয়েতের সামরিক বাহিনীর কমান্ডার ছিলেন। ৩১ ডিসেম্বর ১৯৭৭ থেকে ১৫ জানুয়ারি ২০০৬ সালে রক্তক্ষরনে কারণে মৃত্যুর আগ পর্যন্ত তিনি উক্ত পদে দায়িত্ব পালন করেছিলেন। ব্রিটেন থেকে স্বাধীনতা লাভের পর কুয়েতে শাসন করা তৃতীয় রাজা জাবের ১৯৬২ থেকে ১৯৬৫ সাল পর্যন্ত অর্থ ও অর্থনীতির মন্ত্রী হিসেবে দায়িত্বরত ছিলেন, যেখানে তিনি কুয়েতের শাসক হওয়ার পূর্বে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নিযুক্ত হয়েছিলেন।[৩]
জাবেরের ২৯ জুন ১৯২৬ সালে কুয়েত শহরে জন্মগ্রহণ করেন।[২] জাবের ছিলেন আহমেদ আল-জাবের আল-সাবাহের তৃতীয় পুত্র সন্তান।[৪]
জাবের আল-মুবারাকিয়া স্কুল, আল-আহমেদিয়া স্কুল এবং আল-শারকিয়া বিদ্যালয়ে প্রাথমিক শিক্ষা লাভ করেন এবং পরবর্তীতে ধর্ম, ইংরেজি, আরবি এবং বিজ্ঞান-এ বেসরকারী শিক্ষা লাভ করেন।[৪]
তাঁর ভাই ফাহাদ আল-আহমেদ আল জাবের আল-সাবাহ উপসাগরীয় যুদ্ধে দসমান ভবনের সম্মুখে মৃত্যবরন করেন। [৫]
১৯৬২ সালে, তিনি কুয়েতের [অর্থ মন্ত্রণালয় (কুয়েতে)] অর্থমন্ত্রী হিসেবে নিযুক্ত হন] তখন মন্ত্রণালয় প্রতিষ্ঠিত হয়।[২] এই পদে অধিষ্ঠিত থেকে তিনি, শেখ জাবেরকে নতুন কুয়েতি দিনার প্রচলন এবং কুয়েতি মুদ্রা বোর্ড প্রতিষ্ঠার জন্য নিয়োগ প্রদান করেন, আর তিনি মুদ্রা বোর্ডের চেয়ারম্যান ছিলেন। মন্ত্রী হিসাবে, জাবের , ১৯৬২ থেকে ১৯৬৪ সাল পর্যন্ত কুয়েতি ফান্ড ফর আরব ইকোনমিক ডেভেলপমেন্ট -এর প্রথম চেয়ারম্যান ছিলেন।[৬] Tউন্নয়নশীল দেশগুলির আর্থিক ও প্রযুক্তিগত সহায়তা প্রদান করে; বর্তমানে এটি ১০৩ টি দেশের সাহায্য ও সহযোগিতা করছে। দেশের তেল রাজস্ব খাতের একটি অন্যতম স্থান দখল করে আছে, প্রধানত শহুরে সমুদ্রে সমাজের মধ্যে একটি আধুনিক রাষ্ট্র রূপান্তরিত করা হয়। একই সময়ে, তহবিলটি পাঁচটি দেশকে সাহায্য করে এবং অন্য আটটি দেশর মধ্যে ঋণ প্রদান করে।[৭] অর্থ ভান্ডারের সকল অর্থ পাঠানো হয় তেলের আয়ের থেকে , যার বড় একটি অংশ কুয়েতের বাইরে পাঠানো হয়েছিল।[৭]
১৯৮০ থেকে ১৯৮৮ সালের মধ্যবর্তী ইরান-ইরাক যুদ্ধ কালীন সময়ে কুয়েতকে ভৌগোলিকভাবে খুঁজে পাওয়া যায় ।
যুদ্ধের সময়, বোমা বিস্ফোরণ সহ দেশের অনেক নিরাপত্তা হুমকির সম্মুখীন হয়। ১৯৮৬ সালে শেখ জাবেরের মোটর সাইকেল আক্রমণের এক বছর পর,[৮] এটি তেল প্রতিষ্টার উপর একটি আক্রমণ ছিল, যা প্রায় কুয়েত এর তেল শিল্প ঘাটতি জনিত একটি আক্রমণ ছিল।[৯]
জাবের আল-আহমেদ আল-সাবাহ জন্ম: 29 June 1926 মৃত্যু: 15 January 2006
| ||
রাজত্বকাল শিরোনাম | ||
---|---|---|
পূর্বসূরী Sabah Al-Salim Al-Sabah |
Emir of Kuwait 1977–2006 |
উত্তরসূরী Saad I Al-Abdullah Al-Salim Al-Sabah |