জাভাদেশীয় গণ্ডার Sunda rhinoceros or Javan rhinoceros[১] | |
---|---|
![]() | |
R. s. sondaicus in the London Zoo from March 1874 until January 1885 | |
বৈজ্ঞানিক শ্রেণীবিন্যাস | |
জগৎ: | Animalia |
পর্ব: | কর্ডাটা |
শ্রেণী: | Mammalia |
বর্গ: | Perissodactyla |
পরিবার: | Rhinocerotidae |
গণ: | Rhinoceros |
প্রজাতি: | R. sondaicus |
দ্বিপদী নাম | |
Rhinoceros sondaicus Desmarest, 1822[৩] | |
Subspecies | |
| |
![]() | |
Sunda rhinoceros range[৪] |
জাভাদেশীয় গণ্ডার (ইংরেজি: Sunda rhinoceros) (বৈজ্ঞানিক নাম: Rhinoceros sondaicus), অথবা ক্ষুদ্রতর এক শৃঙ্গযুক্ত গণ্ডার অথবা সুন্দা গণ্ডার গণ্ডার পরিবারের অন্তর্ভুক্ত একটি স্তন্যপায়ী প্রাণী।
এমনকি সবচেয়ে আশাবাদী সংখ্যা বলে যে ১০০-এর কম জাভাদেশীয় গণ্ডার বন্য অবস্থায় টিকে আছে। এই প্রজাতিকে পৃথিবীর সবচেয়ে মহাবিপন্ন প্রজাতি হিসেবে বিবেচনা করা হয়।[৫] জাভাদেশীয় গণ্ডার একটি জায়গাতেই বেঁচে আছে আর সেটি হচ্ছে জাভার পশ্চিমে অবস্থিত উজুং কুলন জাতীয় উদ্যানে।[৬][৭]
জাভাদেশীয় গণ্ডার বন্য অবস্থায় ৩০-৪৫ বছর বাঁচতে পারে। এটি ঐতিহাসিকভাবে অতিবৃষ্টি অরণ্য, ভেজা তৃণভূমি, এবং বিশাল বন্যাপ্রবণ এলাকার সমভূমিতে বাস করে। জাভাদেশীয় গণ্ডার সাধারণত মানুষ এড়িয়ে চলে, কিন্তু ভয় পেলে মানুষকে আক্রমণ করে। বিজ্ঞানী ও সংরক্ষণবাদীরা এদের দুর্লভতার কারণে খুব কমই এই প্রাণী সম্পর্কে গবেষণা করতে পারেন। গবেষকগণ এঁদের আচরণ এবং আকার গবেষণার জন্য ক্যামেরা ফাঁদের উপর নির্ভর করেন।[৮] ২০১২ সালের এপ্রিলে, জাতীয় উদ্যানসমূহের কর্তৃপক্ষ একটি ভিডিও প্রদর্শন করে যাতে ৩৫টি জাভাদেশীয় গণ্ডারকে মাতা-সন্তানসহ দেখা যায়।[৯]