জিও টিভি | |
---|---|
![]() | |
মালিকানা | ইন্ডিপেনডেন্ট মিডিয়া কর্পোরেশন |
চিত্রের বিন্যাস | ৪:৩ (৫৭৬আই, এসডিটিভি) |
স্লোগান | জাব তাক জিও উনহি খিলো, হার পাল হাসি হ্যায়, হার পাল জিও অথবা সিরফ জি পার অথবা "জি অর জিনে দো" |
দেশ | পাকিস্তান |
প্রধান কার্যালয় | করাচী |
ওয়েবসাইট | www.geo.tv |
প্রাপ্তিস্থান | |
কৃত্রিম উপগ্রহ | |
এশিয়াস্যাট৩এস (এশিয়া) | ৪১৮০ Vtp 14V |
ওয়ার্ল্ড টিভি ইউরোপ (ইউরোপ) | চ্যানেল ১৪ |
Nayatel HD box (পাকিস্তান) | ১১৬ |
ওএসএস (Middle East) | চ্যানেল ৪৪ |
Sky (UK, Ireland) | Channel 807 |
Aora TV (Indonesia) | চ্যানেল ৮৩২ |
Indovision (Indonesia) | চ্যানেল ৩৪০ |
TrueVisions (Thailand) | চ্যানেল ৮৭১ |
ক্যাবল | |
Rogers Cable (Canada) | চ্যানেল ৮৫৮ |
E vision (UAE) | চ্যানেল ৬৫ |
Nayatel(Pakistan) | চ্যানেল ৪৯ |
আইপিটিভি | |
World On Demand (Japan) | চ্যানেল ১৬৬ |
PTCL Smart (Pakistan) | Channel 19 |
Freebox TV (France) | চ্যানেল ৬০১ |
Neufbox TV (France) | চ্যানেল ৬৩১ |
জিও টিভি অথবা জিও টেলিভিশন হল ২০০২ সালে প্রতিষ্ঠিত একটি পাকিস্তানি টেলিভিশন চ্যানেল। এটি মীর শাকিলুর রহমান মালিকানাধীন একটি চ্যানেলটি। চ্যানেলটি ২০০২ সালে ১৪ আগস্টে পরীক্ষামূলক সম্প্রচার শুরু করে এবং পরবর্তীতে ২০০২ সালের অক্টোবরে নিয়মিত সম্প্রচার শুরু করে।[১][২] জিও হল একটি উর্দু শব্দ যার অর্থ হল বেঁচে থাকা।
জিও টেলিভিশন নেটওয়ার্ক জিও টিভির সাথে তাদের কার্যক্রম শুরু করে এবং এবং পাকিস্তান-ভিত্তিক অন্যান্য বিভিন্ন চ্যানেল চালু করা হয়। যেমন:
উপরন্তু; ২০০৮ সাল থেকে ইংরেজি ভাষা সম্প্রচারিত জিও ইংলিশ নামে চ্যানেল চালু করে।
জিও নেটওয়ার্ক জিও ফিল্মসের ব্যানারে বেশ কয়েকটি চলচ্চিত্র মুক্তি দেওয়া হয়েছে, এগুলি হল:
চলচ্চিত্র | |
---|---|
শিরোনাম | বছর |
মোহাব্বাতে সাচিয়া | ২০০৭ |
রামচাদ পাকিস্তানি | ২০০৮ |
খুদা কে লিয়ে | ২০০৮ |
বিরসা | ২০১০ |
বল | ২০১১ |
চাম্বলী | ২০১৩ |
আনজুমান | ২০১৩ |
আরমান | ২০১৩ |
দিল মেরা ধারকান তেরি | ২০১৩ |
দুখতার | ২০১৪ |