সংক্ষিপ্ত শিরোনাম (আইএসও ৪) | জিনস ব্রেইন বিহেভ। |
---|---|
পাঠ্য বিষয় | নিউরোসাইন্স, জেনেটিক্স, বিহেভিয়ারাল সাইন্স, সাইকেয়াট্রি |
ভাষা | বাংলা |
সম্পাদক | এন্ড্রু হোমস |
প্রকাশনা বিবরণ | |
প্রকাশক | |
প্রকাশনার ইতিহাস | ২০০২–বর্তমান |
পুনরাবৃত্তি | মাসিক |
বিলম্বিত, ২ বৎসর পর; হাইব্রিড | |
৩.৬৬১ | |
সূচীকরণ | |
আইএসএসএন | ১৬০১-১৮৪৮ (মুদ্রণ) ১৬০১-১৮৩X (ওয়েব) |
এলসিসিএন | 2002243177 |
কোডেন | GBBEAO |
ওসিএলসি নং | 49420026 |
সংযোগ | |
জিনস, ব্রেইন এন্ড বিহেভিয়ার (জি২বি নামেও পরিচিত) একটি পিয়ার রিভিউ অনলাইন বৈজ্ঞানিক জার্নাল যা শুধুমাত্র আচরণগত, স্নায়বিক, এবং মানসিক বংশগতির গবেষণা প্রকাশ করে থাকে। এটা ইন্টারন্যাশনাল বিহেভিয়ারাল এন্ড নিউরাল জেনেটিক্স সোসাইটির পক্ষ থেকে উইলি-ব্ল্যাকওয়েল দ্বারা প্রকাশিত হয়। জার্নালটি একটি ত্রৈমাসিক হিসাবে ২০০২ সালে প্রতিষ্ঠিত হলেও বর্তমানে মাসিক হিসেবে প্রকাশিত হয়। জি২বি একটি হাইব্রিড ওপেন এক্সেস জার্নাল হলেও, এর প্রকাশনার বিষয়বস্তু প্রকাশের দুই বছর পর অনলাইনে বিনামূল্যে প্রকাশ করা হয়।
জিনস, ব্রেইন এন্ড বিহেভিয়ার ইন্টারন্যাশনাল বিহেভিয়ারাল এন্ড নিউরাল জেনেটিক্স সোসাইটির পক্ষ থেকে উইলি-ব্ল্যাকওয়েল দ্বারা প্রকাশিত হয়।[১] ভলিউম ১ ২০০২ সালে প্রকাশিত হয়েছিল এবং ত্রৈমাসিক হিসাবে প্রকাশিত থাকে। নিবন্ধের সংখ্যা বৃদ্ধি পাওয়ায় এটা দ্বি মাসিক হিসেবে প্রকাশনা শুরু করে,[১] ২০০৬ সাল থেকে বছরে ৮ টি, এবং ২০১৪ সাল থেকে মাসে একটি করে প্রকাশিত হচ্ছে। [২] নিবন্ধ গুলো উইলি অনলাইন লাইব্রেরির মাধ্যমে অনলাইনে প্রকাশিত হয়[২] অথবা, ১২ মাসের নিষেধাজ্ঞা পর, ইবিএসসিওহোস্ট এ।[৩] লেখক নিবন্ধটি ওপেন এক্সেস হবে কিনা তা নির্ধারণ করতে পারেন।[৪] সকল নিবন্ধ ই প্রকাশের২৪ মাস পর অনলাইনে বিনামূল্যে প্রকাশ করা হয়।[২] জার্নালটির মূলত প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক উভয় সংস্করণ প্রকাশিত হত, কিন্তু ২০১৪ সাল থেকে শুধুমাত্র অনলাইনে প্রকাশিত হয়।[৫]
প্রতিষ্ঠাতা প্রধান সম্পাদক ছিলেন উইম ক্রুসো (ফ্রেঞ্চ ন্যাশনাল সেন্টার ফর সাইন্টিফিক রিসার্চ), ২০১২ সালে এন্ড্রু হোমস (ন্যাশনাল ইন্সটিটিউট অন অ্যালকোহল অ্যাবিউস অ্যান্ড অ্যালকোহলিসম) যার স্থলাভিষিক্ত হন।
তৃতীয় বৎসরের মধ্যেই, জিনস, ব্রেইন এন্ড বিহেভিয়ার ১৪০০ টি একাডেমিক গ্রন্থাগারে স্থান করে নেয়[১] জার্নাল সাইটেশন রিপোর্টস অনুসারে ২০১৪ সালে এর ইমপ্যাক্ট ফ্যাক্টর ছিল ৩.৬৬১, র্যাঙ্কিং ছিল ২৫২ টি 'নিউরোসাইন্স' ক্যাটাগরির জার্নালের মধ্যে ৮০তম[৬] এবং 'বিহেভিয়ারাল সাইন্স' ক্যাটাগরির ৫১টি জার্নালের ৭ম।
যে পাঁচটি জার্নাল থেকে ২০১৫ সালে সর্বাধিক উদ্ধৃত হয়েছে তাদের মধ্যে জিনস, ব্রেইন এন্ড বিহেভিয়ার রয়েছে, তারা হল (সর্বাধিক উদ্ধৃতের ক্রম অনুসারে) পিএলওএস ওয়ান, বিহেভিয়ারাল ব্রেইন রিসার্চ, জিনস, ব্রেইন এন্ড বিহেভিয়ার, ফ্রন্টেইয়ারস ইন বিহেভিয়ারাল ব্রেইন রিসার্চ এবং সাইকো ফার্মাকোলোজি।[৬] যে পাঁচটি জার্নাল ২০১৫ সালে জিনস, ব্রেইন এন্ড বিহেভিয়ার এ প্রকাশিত নিবন্ধ থেকে সর্বাধিক উদ্ধৃতি ব্যবহার করেছে তারা হল দ্য জার্নি অব নিউরোসাইন্স, ন্যাচার, প্রসিডিং অব দ্য ন্যাশনাল একাডেমী অব সাইন্স, জিনস, ব্রেইন এন্ড বিহেভিয়ার এবং আমেরিকান জার্নাল অব হিউম্যান জেনেটিক্স।[৬]
জার্নালটি মাউস মিউট্যান্ট গবেষণা প্রকাশনার জন্য মান নির্ধারণ করেছে।[৭] বেশিরভাগ মাউস মিউট্যান্ট গবেষণায় পদ্ধতিগত ত্রুটি থাকার কারণে তা মারাত্মকভাবে ভ্রান্ত বৈজ্ঞানিক সিদ্ধান্তে উপনীত করে, সময়, প্রচেষ্টা এবং গবেষণার সম্পদ নষ্ট করে এবং ত্রুটিপূর্ণ গবেষণার জন্য জীবন্ত প্রানিদের অপ্রয়োজনীয় ব্যবহারের নৈতিক সমস্যার সৃষ্টি করে। নির্ধারিত মানটি ধীরে ধীরে এ ক্ষেত্রের জন্য গ্রহণযোগ্য হয়ে উঠছে।[৮][৯]
জেনেস, ব্রেইন এন্ড বিহেভিয়ার যেখানে সার-সংক্ষিপ্ত ও নিবন্ধিত:[১০]
ওয়েব অব সাইন্সের মতে, নিম্ন লিখিত তিনটি নিবন্ধ সর্বাধিক বার উদ্ধৃত হয়েছে (>২৫০ বার):
<ref>
ট্যাগ বৈধ নয়; THE
নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি<ref>
ট্যাগ বৈধ নয়; online
নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি<ref>
ট্যাগ বৈধ নয়; EBSCO
নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি<ref>
ট্যাগ বৈধ নয়; OnlineOpen
নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি<ref>
ট্যাগ বৈধ নয়; guide
নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি<ref>
ট্যাগ বৈধ নয়; WoS
নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি<ref>
ট্যাগ বৈধ নয়; standards
নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি<ref>
ট্যাগ বৈধ নয়; EJN
নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি<ref>
ট্যাগ বৈধ নয়; NN09
নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি<ref>
ট্যাগ বৈধ নয়; G2B home
নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি