জীব অর্থনীতি

জীব অর্থনীতি মৎস্য অর্থনীতির প্রথম দিকের তত্ত্ব গুলোর উন্নয়নের সাথে জড়িয়ে আছে। এই তত্ত্বগুলো ১৯৫০ এর দশকের মাঝামাঝি কানাডীয় অর্থ নীতিবিদ স্কট গর্ডন (১৯৫৪) এবং এন্থনি স্কট(১৯৫৫) উন্নয়ন করেন। তাদের ধারণা গুলো আর ও উন্নত হয় বিজ্ঞানী স্কেফারের কাজের মাধ্যমে। এই মডেল গুলোর মাধ্যমে মাছ ধরার সাথে সাথে যে জৈবিক গ্রোথ সম্পর্কিত তা গাণিতিক মডেলের মাধ্যমে দেখানোর প্রয়াস পাওয়া যায়। এই মডেলগুলো পরিবেশ ও সম্পদ ও বাস্তুসংস্থান এর প্রতিরক্ষার সাথেও জড়িত। এই ধারনাগুলো বহুমুখী মাৎস্যবিজ্ঞান বিষয় থেকে বেরিয়ে এসে অন্যান্য বিষয়েও ব্যবহার হতে শুরু করে। জনসংখ্যা মডেলিং ও মৎস্য মৃত্যুহার নামক বিষয়গুলো অর্থনীতিবিদদের কাছে পরিচিত হতে শুরু করে।এভাবে বিভিন্ন বহুমুখি বিষয়ের মডেলিং টুল চলে আসে যেগুলো এই সব বিষয়ের গবেষণার কাজকে আর সহজ করে তুলে।

তথ্যসূত্র

[সম্পাদনা]
  • Gordon H Scott (1954): the economic theory of a common propertt resource: The Fishery.Journal of Political Economy,62(2),124-142
  • Schaefer, M,B(1957): Some Considerations of Population Dynamics and Economics in Relation to the management of Marine Fishes. "Journal of The Fisheries Research Board of Canada".14: 669-81
  • Anderson LG & Seijo JC (2010)

Bioeconomics of Fisheries Management.John Wiley and Sons. ISBN 978-0-8138-1732-3

  • Scott,A(1955), The Fishery : The objectives of sole ownershi.

The Journal of Political Economy 63(2):116-124

Author: Seijo JC, Defeo O, Salas S

  • Milner B. Schaefer (1954) :Some Aspects of The Dynamics of Populations Important to The Management of commercial marine Fisheries.

Bulletin of mathemacal biology, volume 53 No-1/2, Reprinted(1991).

বহি সংযোগঃ

[সম্পাদনা]
  • Springer Journal of Bioeconomics
  • Fishery Bioeconomics
  • From the wolfram demonstrations project

-The Gordon-Schaefer Model -Surplus Production Models and Equilibrium Harvest.