জুগাড় বলতে একধরনের অপ্রচলিত ও মিতব্যয়ী উদ্ভাবন বোঝায়।[১] এছাড়া এটি উদ্ভাবনী সংশোধন কিংবা সরল সমাধান বোঝাতে পারে। এই শব্দটি অনেকসময় সৃজনশীলতাকে বোঝায়, যেখানে সীমিত সম্পদের মাধ্যমে নতুন জিনিস তৈরি করা হয়।
ব্যবস্থাপনার পদ্ধতি হিসাবে জুগাড় পদ্ধতি ক্রমশ গ্রহণযোগ্য হয়ে উঠেছে[২][৩] এবং সমগ্র বিশ্বে এটি একধরনের ফ্রুগাল ইঞ্জিনিয়ারিং হিসাবে পরিচিত।[৪] দক্ষিণপূর্ব এশিয়ার বিভিন্ন কোম্পানি গবেষণা ও উন্নয়ন কমানোর জন্য জুগাড় পদ্ধতি গ্রহণ করছে।[৫]