জুডিথ অ্যান্ডারসন | |
---|---|
Judith Anderson | |
![]() ১৯৩৪ সালে অ্যান্ডারসন | |
জন্ম | ফ্রান্সেস মার্গারেট অ্যান্ডারসন ১০ ফেব্রুয়ারি ১৮৯৭ |
মৃত্যু | ৩ জানুয়ারি ১৯৯২ সান্তা বারবারা, ক্যালিফোর্নিয়া, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র | (বয়স ৯৪)
পেশা | অভিনেত্রী |
কর্মজীবন | ১৯১৫-১৯৮৭ |
দাম্পত্য সঙ্গী | বেঞ্জামিন হ্যারিসন লেহমান (বি. ১৯৩৭; বিচ্ছেদ. ১৯৩৯) লুথার গ্রিন (বি. ১৯৪৬; বিচ্ছেদ. ১৯৫১) |
জুডিথ অ্যান্ডারসন (ইংরেজি: Judith Anderson) নামে পরিচিত ডেম ফ্রান্সেস মার্গারেট অ্যান্ডারসন, এসি, ডিবিই (ইংরেজি: Frances Margaret Anderson; ১০ ফেব্রুয়ারি ১৮৯৭ - ৩ জানুয়ারি ১৯৯২)[১] ছিলেন একজন অস্ট্রেলিয়ায় জন্মগ্রহণকারী ব্রিটিশ অভিনেত্রী। তিনি মঞ্চ, চলচ্চিত্র ও টেলিভিশনে সফলতার সাথে কাজ করেছেন। তাকে বিংশ শতাব্দীর সেরা ধ্রুপদী মঞ্চ অভিনেত্রী হিসেবে বিবেচনা করা হয়। মঞ্চে কাজের জন্য তিনি একটি টনি পুরস্কার অর্জন করেন। তিনি রেবেকা (১৯৪০) চলচ্চিত্রে অভিনয় করে শ্রেষ্ঠ পার্শ্ব অভিনেত্রীর জন্য একাডেমি পুরস্কারের মনোনয়ন লাভ করেন।
অ্যান্ডারসন ম্যাকবেথ টিভি ধারাবাহিকে অভিনয় করে দুটি প্রাইমটাইম এমি পুরস্কার অর্জন করেন। তিনি ডুপন্ট শো অব দ্য মান্থ, এলিজাবেথ দ্য কুইন, দ্য বরোয়ার্স, মেডিয়া, এবং সান্তা বারবারা ধারাবাহিকে অভিনয় করে আরও পাঁচটি এমি পুরস্কারের মনোনয়ন লাভ করেন।
ফ্রান্সেস মার্গারেট অ্যান্ডারসন ১৮৯৭ সালের ১০ই ফেব্রুয়ারি দক্ষিণ অস্ট্রেলিয়ার অ্যাডিলেডে জন্মগ্রহণ করেন।[ক] তার মাতা জেসি মার্গারেট (জন্মনাম: সল্টমার্শ, ১৯ অক্টোবর ১৮৬২-২৪ নভেম্বর ১৯৫০) ছিলেন একজন সেবিকা এবং পিতা স্কটল্যান্ডে জন্মগ্রহণকারী জেমস অ্যান্ডারসন অ্যান্ডারসন একজন শেয়ারব্রোকার এবং প্রসপক্টরের অগ্রদূত। তিনি নরউডে একটি প্রাইভেট স্কুলে পড়াশোনা করেন এবং তার শিক্ষা সম্পন্ন করার পূর্বেই স্কুল ত্যাগ করেন।[৩]
তিনি ১৯১৫ সালে ফ্রান্সি অ্যান্ডারসন নামে মঞ্চে অভিনয় জীবন শুরু করেন। তিনি সিডনির থিয়েটার রয়্যালে আ রয়্যাল ডিভোর্স নাটকে স্টেফানি চরিত্রে অভিনয় করেন। স্কটিশ অভিনেতা জুলিয়াস নাইট এই কোম্পানির পরিচালক ছিলেন এবং অ্যান্ডারসন তার অভিনয়ের দক্ষতার ভিত গঠনে তার অবদানের কথা স্বীকার করেন।[৪] তিনি তার সাথে দ্য স্কারলেট পিম্পারনেল, দ্য থ্রি মাস্কেটিয়ার্স, মঁঅসিয়ে বোকোয়ার এবং ডেভিড গ্যারিক নাটকে অভিনয় করেন। ১৯১৭ সালে তিনি নিউজিল্যান্ড সফরে যান।[৫]