জে. পি. দত্ত | |
---|---|
জন্ম | জ্যোতি প্রকাশ দত্ত ৩ অক্টোবর ১৯৪৯ |
পেশা | চলচ্চিত্র পরিচালক, প্রযোজক, লেখক |
কর্মজীবন | ১৯৮৫-বর্তমান |
দাম্পত্য সঙ্গী | বিন্দিয়া গোস্বামী |
পিতা-মাতা | ও. পি. দত্ত (পিতা) |
জ্যোতি প্রকাশ দত্ত (জন্ম ৩ অক্টোবর ১৯৪৯) একজন ভারতীয় বলিউড চলচ্চিত্র পরিচালক, প্রযোজক, ও লেখক। তিনি দেশপ্রেমমূলক মারপিটধর্মী যুদ্ধের চলচ্চিত্র নির্মাণের জন্য সর্বাধিক পরিচিত। তিনি বর্ডার চলচ্চিত্র পরিচালনা করে শ্রেষ্ঠ পরিচালক বিভাগে ফিল্মফেয়ার পুরস্কার ও স্ক্রিন পুরস্কার অর্জন করেন। তার অন্যান্য উল্লেখযোগ্য চলচ্চিত্র হল রিফিউজি, এলওসি: কার্গিল এবং উমরাও জান।
দত্ত জেপি ফিল্মসের ব্যানারে তার চলচ্চিত্র নির্মাণ করেন। তিনি অনেক দেশপ্রেমমূলক যুদ্ধভিত্তিক চলচ্চিত্র এবং মারপিট ঘরানার চলচ্চিত্র পরিচালনার জন্য পরিচিত। তার চলচ্চিত্রগুলো প্রায়ই তারকাবহুল হয়ে থাকে।
১৯৯৮ সালে ব্যবসাসফলবর্ডার চলচ্চিত্রের জন্য ভারতের রাষ্ট্রপতির কাছ থেকে 'জাতীয় একীকরণের জন্য শ্রেষ্ঠ পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র বিভাগে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার' লাভ করেন। প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় তাকে এই যুদ্ধভিত্তিক চলচ্চিত্রের জন্য পূর্ণ সহযোগিতা প্রদান করে। এই কাজের জন্য তিনি শ্রেষ্ঠ পরিচালক বিভাগে ফিল্মফেয়ার পুরস্কার ও স্ক্রিন পুরস্কার অর্জন করেন।
তিনি এরপর যে কয়েকটি বলিউড হিন্দি চলচ্চিত্র রচনা, প্রযোজনা ও পরিচালনা করেছেন, সেগুলো হল রিফিউজি, এলওসি: কার্গিল এবং উমরাও জান।
কেন্দ্রীয় তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের সূত্রের খবর অনুযায়ী, তিনি জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার (২০১০)-এর জন্য চলচ্চিত্রের বিভাগ বিভাগের প্রধান ছিলেন।[১]
২০১৩ সালে ঘোষিত হয়েছিল যে দত্ত তার ১৯৯৭ সালে নির্মিত চলচ্চিত্র বর্ডারের সিক্যুয়াল হাতে নেবে,[২] এবং এই বর্ডার ২ চলচ্চিত্রে অভিনয় করবেন সংগ্রাম সিং[৩] এবং নাফিসা আলীর পুত্র অজিত সোধি।[৪] তিনি জে পি জিন নামে প্রযোজনা সংস্থার মালিক।[৫]
দত্ত বলিউডের চলচ্চিত্র অভিনেত্রী বিন্দিয়া গোস্বামীর সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন। এই দম্পতির নিধি ও সিদ্ধি নামে দুই কন্যা রয়েছে। নিধি তার পরবর্তী ছবিতে আত্মপ্রকাশ করবে।[৫]