| |||||||
প্রতিষ্ঠাকাল | 1991 (as Sahara Airlines) | ||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|
হাব |
| ||||||
গৌণ হাব |
| ||||||
ফোকাস শহর |
| ||||||
নিয়মিত যাত্রী প্রোগ্রাম | Jet Privilege | ||||||
জোট | Etihad Equality Alliance | ||||||
বিমানবহরের আকার | 19 (+ 6 orders)[১] | ||||||
গন্তব্য | 43 | ||||||
প্রধান কোম্পানি | Tailwinds Limited | ||||||
প্রধান কার্যালয় | Mumbai, India | ||||||
গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি | Naresh Goyal (Owner) | ||||||
ওয়েবসাইট | http://www.jetkonnect.com |
জেটকানেক্ট পূর্বে জেট এয়ারওয়েজ কানেক্ট হোল মুম্বাই ভিত্তিক বিমান সংস্থা, জেট লাইট (ইন্ডিয়া) লিমিটেড এর একটি মার্কেটিং এর নাম।[২] জেট এয়ারওয়েজ মালিকানাধীন এই বিমান সংস্থাটি ভারতের মহানগর কেন্দ্রগুলির মধ্যে নির্ধারিত বিমান সেবা পরিচালোনা করে। প্রথমে নিজের নামের অধীনে বিমান পরিচালনা শুরু করে জেটলাইট কিন্তু পরে ২০১২ সাল থেকে তারা জেটকানেক্ট হিসেবে বাণিজ্য করা শুরু করে। জেট এয়ারওয়েজ এর পরিকল্পনার অংশ হিসেবে নিজেকে পূর্বের মত একটি অভিন্ন পূর্ণ সেবা অপারেটর প্রতিষ্ঠা করার জন্য এই সংস্থাটিকে ডিসেম্বর ২০১৪ সালে বন্ধ করা হয়।[৩]
এই বিমান সংস্থাটি ১৯৯১ সালে ২০ সেপ্টেম্বর এ প্রতিষ্ঠিত হয় এবং সাহারা গোষ্ঠির ব্যবসায়ের একটি প্রধান অংশ, সাহারা এয়ারলাইনস নামে দুটি বোয়িং ৭৩৭-২০০ বিমান নিয়ে ১৯৯৩ সালে ৩ ডিসেম্বর তাদের অপারেশন শুরু করে। প্রাথমিকভাবে দিল্লিকে ভিত্তি করে এদের সেবা কেন্দ্রীভূত ছিল ভারতের উত্তর খাতে কিন্তু পরবর্তী কালে এরা সারা ভারতবর্ষে ছড়িয়ে পরে। ২ অক্টোবর ২০০০ সালে সাহারা এয়ারলাইনসের নাম পাল্টে এয়ার সাহারা হয়। ২০০৪ সালে ২২ মার্চ এরা আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ার চালু করে প্রাথমিক ভাবে চেন্নাই থেকে কলোম্বো অবধি এবং পরবর্তী কালে লন্ডন,[৪] সিঙ্গাপুর, মালদিভ্স[৫] এবং কাঠমান্ডু অবধি। এয়ারলাইন এর ভাগ্যের উপর অনিশ্চয়তার কারণে গার্হস্থ্য ভারতীয় বিমান পরিবহন বাজারে এদের শেয়ার নিচে নেমে যায়।
প্রথম টেকওভারের প্রচেষ্টায় জেট এয়ারওয়েজ, ১৯ সে জানুয়ারী ২০০৬ সালে নগদ মার্কিন $ ৫০০ মিলিয়ন (₹ ২০ বিলিয়ন) দেওয়ার ঘোষণা করে। এই চুক্তির বাজার প্রতিক্রিয়া ছিল মিশ্র। অনেক বিশ্লেষকের মতে জেট এয়ারওয়েজ এয়ার সাহারার জন্য অনেক বেশি অর্থ প্রদান করছে। দ্বিতীয়বার সফল প্রয়াস স্বরূপ ১২ এপ্রিল, ২০০৭ এ জেট এয়ারওয়েজ ₹ ১৪.৫০ বিলিয়ন টাকা দিতে সম্মত হয় এবং এই চুক্তির ফলে জেট এর সংযুক্ত গার্হস্থ্য মার্কেট শেয়ার বেড়ে ৩২% হয়।
নভেম্বর ২০১৪ এর হিসাবে, জেটকানেক্ট নিম্নলিখিত শহরে পরিসেবা প্রদান করে: ইন্ডিয়া
যদিও জেটলাইট পূর্বে কলোম্বো এবং কাঠমান্ডু তে তাদের পরিসেবা প্রদান করেছে কিন্তু জেটকানেক্ট কোনো আন্তর্জাতিক রুটে উড়ে না।
নভেম্বর ২০১৪ অনুযায়ী জেটকানেক্ট এর বহর নিম্নলিখিত বিমান নিয়ে গঠিত:[৬]
বিমান | সেবা | আদেশ | যাত্রী | নোট |
---|---|---|---|---|
এ টি আর ৭২-৫০০ | ২ | ৩ | ৬৮ | |
এ টি আর ৭২-৬০০ | ৩ | ২ | ৬৮ | |
বোয়িং ৭৩৭-৭০০ | ৫ | ০ | ১৪৪ | |
১৪৯ | ||||
বোয়িং ৭৩৭-৮০০ | ৬ | ৪ | ১৮৬ | |
বোয়িং ৭৩৭-৯০০ইআর | ২ | ৩ | ২০২ | |
মোট | ১৮ | ১১ |
জেটকানেক্ট এর একটি বাই অন বোর্ড সেবা আছে যার নাম জেট কাফে।[৭] এখানে নানা রকমের খাবার কিনতে পাওয়া যায়।
১৯৯৪ সালে মার্চ মাসের ৮ তারিখে সাহারা এয়ারলাইন্স এর একটি বোয়িং ৭৩৭-২আর৪সি ফ্লাইট প্রশিক্ষণের সময় ইন্দিরা গান্ধী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে ক্র্যাশ করে। বিমানের ধ্বংসাবশেষ বে নম্বর ৪৫ এ পার্ক করা একটি এরোফ্লোট ইল্যুসীন আইএল ৮৬ উড়োজাহাজ কে গিয়ে ধাক্কা মারে যার ফলে সেই বিমানটিতেও আগুন লাগে। ২ জন এরোফ্লোট কর্মচারী, ১ জন রাশিয়ান গ্রাউন্ড ইঞ্জিনিয়ার এবং একজন লোকাল বিমানবন্দর কর্মী ঘটনাস্থলে মারা যায়। পরে জানা যায় যে প্রশিক্ষণের সময় প্রশিক্ষণার্থী পাইলট দ্বারা ভুল রাডার প্রয়োগ করার ফলে দুর্ঘটনাটি ঘটে।[৮]
|সংগ্রহের-তারিখ=
(সাহায্য)
|সংগ্রহের-তারিখ=
(সাহায্য)