জেনিফার জোন্স

জেনিফার জোন্স
Jennifer Jones
১৯৫৫ সালে প্রচারণামূলক ছবিতে জোন্স
জন্ম
ফিলিস লি ইসলি

(১৯১৯-০৩-০২)২ মার্চ ১৯১৯
মৃত্যু১৭ ডিসেম্বর ২০০৯(2009-12-17) (বয়স ৯০)
মালিবু, ক্যালিফোর্নিয়া, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র
পেশাঅভিনেত্রী, মডেল
কর্মজীবন১৯৩৯-১৯৭৪
দাম্পত্য সঙ্গীরবার্ট ওয়াকার
(বি. ১৯৩৯; বিচ্ছেদ. ১৯৪৫)

ডেভিড ও. সেলৎসনিক
(বি. ১৯৪৯; মৃ. ১৯৬৫)

নর্টন সিমন
(বি. ১৯৭১; মৃ. ১৯৯৩)
সন্তান
পুরস্কারনিচে দেখুন

জেনিফার জোন্স (জন্ম: ফিলিস লি ইসলি, ২ মার্চ ১৯১৯ - ১৭ ডিসেম্বর ২০০৯)[] ছিলেন একজন মার্কিন অভিনেত্রী ও মডেল। তিন দশকের অধিক সময়ের কর্মজীবনে তিনি পাঁচটি একাডেমি পুরস্কারের মনোনয়ন লাভ করেন[]শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী বিভাগে একটি পুরস্কার জয় করেন, এবং সেরা নাট্য অভিনেত্রী বিভাগে একটি গোল্ডেন গ্লোব পুরস্কার অর্জন করেন। জোন্স একাডেমি পুরস্কার বিজয়ী কনিষ্ঠতম ব্যক্তিদের একজন, যিনি ২৫ বছর বয়সে এই পুরস্কার জয় করেন।

ওকলাহোমার টুলসায় জন্মগ্রহণকারী জোন্স অভিনয় শুরুর পূর্বে মডেল হিসেবে কাজ করতেন। ১৯৩৯ সালে তিনি দুটি ধারাবাহিক চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন। তার তৃতীয় চলচ্চিত্র ভূমিকা ছিল দ্য সং অব বের্নাদেত (১৯৪৩) ছবিতে বের্নাদেত সুবিরুস, যার জন্য তিনি শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী বিভাগে একাডেমি ও গোল্ডেন গ্লোব পুরস্কার অর্জন করেন। তিনি পরবর্তীকালে কয়েকটি চলচ্চিত্রে অভিনয় করে প্রশংসিত হন এবং ১৯৪০-এর দশকে সিন্স ইউ ওয়েন্ট অ্যাওয়ে (১৯৪৪), লাভ লেটারস (১৯৪৫) ও ডুয়েল ইন দ্য সান (১৯৪৬) চলচ্চিত্রে অভিনয় করে আরও তিনটি একাডেমি পুরস্কারের মনোনয়ন লাভ করেন।

১৯৪৯ সালে জোন্স চলচ্চিত্র প্রযোজক ডেভিড ও. সেলৎসনিকের সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন এবং ভিনসেন্ট মিনেলির মাদাম বোভারি চলচ্চিত্রে নাম ভূমিকায় অভিনয় করেন। ১৯৫০-এর দশকের শুরুতে তাকে রুবি জেন্ট্রি (১৯৫২), জন হিউস্টনের রোমাঞ্চকর হাস্যরসাত্মক বিট দ্য ডেভিল (১৯৫৩) এবং ভিত্তোরিও দে সিকার নাট্যধর্মী টার্মিনাল স্টেশন (১৯৫৩) ছবিতে দেখা যায়। জোন্স লাভ ইজ আ ম্যানি-স্প্লেন্ডরড থিং (১৯৫৫) ছবিতে একজন ইউরেশীয় ডাক্তারের ভূমিকায় অভিনয় করে তার পঞ্চম একাডেমি পুরস্কারের মনোনয়ন লাভ করেন।

পুরস্কার ও মনোনয়ন

[সম্পাদনা]
বছর পুরস্কার বিভাগ মনোনীত কর্ম ফলাফল
১৯৪৩ একাডেমি পুরস্কার শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী দ্য সং অব বের্নাদেত বিজয়ী
১৯৪৩ গোল্ডেন গ্লোব পুরস্কার সেরা নাট্য চলচ্চিত্র অভিনেত্রী দ্য সং অব বের্নাদেত বিজয়ী
১৯৪৪ একাডেমি পুরস্কার শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী সিন্স ইউ ওয়েন্ট অ্যাওয়ে মনোনীত
১৯৪৫ একাডেমি পুরস্কার শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী লাভ লেটারস মনোনীত
১৯৪৬ একাডেমি পুরস্কার শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী ডুয়েল ইন দ্য সান মনোনীত
১৯৫৫ একাডেমি পুরস্কার শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী লাভ ইজ আ ম্যানি-স্প্লেনডর্ড থিং মনোনীত
১৯৭৪ গোল্ডেন গ্লোব পুরস্কার সেরা পার্শ্ব অভিনেত্রী - চলচ্চিত্র দ্য টাওয়ারিং ইনফার্নো মনোনীত

তথ্যসূত্র

[সম্পাদনা]
  1. "Jennifer Jones | American actress"এনসাইক্লোপিডিয়া ব্রিটানিকা (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ১৭ ডিসেম্বর ২০১৮ 
  2. হারমেটজ, আলজিন (১৭ ডিসেম্বর ২০০৯)। "Jennifer Jones, Film Star With a Turbulent Life, Dies at 90"দ্য নিউ ইয়র্ক টাইমস (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ১৭ ডিসেম্বর ২০১৮ 

বহিঃসংযোগ

[সম্পাদনা]