ব্যক্তিগত তথ্য | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
পূর্ণ নাম | জেমস জন অ্যাটকিনসন | |||||||||||||||||||||||||||||||||||
জন্ম | হংকং | ২৪ আগস্ট ১৯৯০|||||||||||||||||||||||||||||||||||
ব্যাটিংয়ের ধরন | ডানহাতি | |||||||||||||||||||||||||||||||||||
ভূমিকা | উইকেট-রক্ষক | |||||||||||||||||||||||||||||||||||
আন্তর্জাতিক তথ্য | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||
জাতীয় দল | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ওডিআই অভিষেক (ক্যাপ ১৪) | ২৪ জুন ২০০৮ বনাম পাকিস্তান | |||||||||||||||||||||||||||||||||||
শেষ ওডিআই | ৯ নভেম্বর ২০১৪ বনাম পাপুয়া নিউগিনি | |||||||||||||||||||||||||||||||||||
টি২০আই অভিষেক (ক্যাপ ২) | ১৬ মার্চ ২০১৪ বনাম নেপাল | |||||||||||||||||||||||||||||||||||
শেষ টি২০আই | ২৫ জুলাই ২০১৫ বনাম স্কটল্যান্ড | |||||||||||||||||||||||||||||||||||
ঘরোয়া দলের তথ্য | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||
বছর | দল | |||||||||||||||||||||||||||||||||||
২০০৯ | ডারহাম ইউসিসিই | |||||||||||||||||||||||||||||||||||
২০১৩ | ওয়ারউইকশায়ার | |||||||||||||||||||||||||||||||||||
খেলোয়াড়ী জীবনের পরিসংখ্যান | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||
| ||||||||||||||||||||||||||||||||||||
উৎস: ক্রিকেটআর্কাইভ, ৩০ নভেম্বর ২০১৫ |
জেমস জন অ্যাটকিনসন (ইংরেজি: James Atkinson; জন্ম: ২৪ আগস্ট, ১৯৯০) হংকংয়ে জন্মগ্রহণকারী বিশিষ্ট আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার। হংকং জাতীয় ক্রিকেট দলের অন্যতম খেলোয়াড় ও সাবেক অধিনায়ক। দলে তিনি মূলতঃ উইকেট-রক্ষকের দায়িত্ব পালন করে থাকেন। এরপূর্বে হংকংয়ের অনূর্ধ্ব-১৯ দলে হংকংয়ের প্রতিনিধিত্ব করেছেন জেমস অ্যাটকিনসন।
তার পিতা স্টিভ অ্যাটকিনসন মাইনর কাউন্টিজে ক্রিকেট খেলেছেন ও একটি প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটসহ বেশ কয়েকটি লিস্ট এ ক্রিকেটে অংশ নিয়েছেন।
২০১০ সালের আইসিসি অনূর্ধ্ব-১৯ ক্রিকেট বিশ্বকাপের জন্য মনোনীত হয়েছিলেন।[১] ১৯৯০-এর দশকে জন্মগ্রহণকারী অ্যাটকিনসন একমাত্র খেলোয়াড় হিসেবে তিনি একদিনের আন্তর্জাতিকে খেলছেন।
২০১৪ সালে বাংলাদেশে অনুষ্ঠিত বিশ্ব টুয়েন্টি২০ ক্রিকেটে হংকং দলকে তাদের প্রথম বৈশ্বিক প্রতিযোগিতায় নেতৃত্ব দেন। গ্রুপ পর্বের সর্বশেষ খেলায় স্বাগতিক দলকে নাটকীয়ভাবে ২ উইকেটের ব্যবধানে জয়ে অংশ নেন। ঐ প্রতিযোগিতায় অন্য দুই খেলায় হংকং পরাজিত হয়েছিল। এছাড়াও, চট্টগ্রামে অনুষ্ঠিত খেলায় আফগানিস্তানের বিপক্ষে নিজস্ব সর্বোচ্চ ৩১ রান তোলেন ৩০ বল খেলে।
মে, ২০১৫ সালে ধারাবাহিক ক্রীড়াশৈলী উপস্থাপনে ব্যর্থ হওয়ায় তাকে অধিনায়কত্ব থেকে পদত্যাগ করতে হয়। নামিবিয়ার বিপক্ষে টুয়েন্টি২০ খেলায় ৫৯ রানে জয় পায় তার দল। খেলায় তিনি ৩৭ বলে অপরাজিত ৬৪ রান তোলেন। তা স্বত্ত্বেও তিনি এ সিদ্ধান্ত নেন। হংকংয়ের সর্বাপেক্ষা সফল খেলোয়াড় হিসেবে বাংলাদেশের বিপক্ষে জয়সহ সাড়ে তিন বছরের ব্যবধানে দলকে ওডিআই মর্যাদা এনে দেন তিনি।[২]