জেমস বন্ড চলচ্চিত্র হচ্ছে ব্রিটিশ কাল্পনিক গোয়েন্দা এমআই ৬ এজেন্ট জেমস বন্ডকে নির্মিত চলচ্চিত্র সমূহ। ব্রিটিশ ঔপন্যাসিক ইয়ান ফ্লেমিং রচিত উপন্যাসের উপর ভিত্তি করে চলচ্চিত্রসমূহ নির্মাণ করা হয়। ১৯৬২ সাল থেকে ২০১৫ সাল পর্যন্ত সর্বমোট ২৪টি বন্ড চলচ্চিত্র মুক্তি পেয়েছে। হলিউডের পাইনউড ষ্ট্যুডিওর এই চলচ্চিত্র সিরিজ ইয়ন প্রোডাকশনস তৈরী করছে।
১৯৫৪ সালে প্রথম টিভি চিত্রায়ন হলেও জেমস বন্ড চলচ্চিত্র প্রথম পর্দায় নামে ১৯৬২ সালে ড. নো ছবির মাধ্যমে। শন কনারি, জোসেফ ওয়াইজম্যান অভিনীত এই চলচ্চিত্রটি ব্যাপক জনপ্রিয়তা অর্জন করে।
ক্রমিক | নাম | প্রথম চলচ্চিত্র | শেষ চলচ্চিত্র | ||||
---|---|---|---|---|---|---|---|
অভিনেতার নাম | মুক্তির সময় | বয়স | চলচ্চিত্রের নাম | মুক্তির সময় | বয়স | ||
১. | শন কনারি | ড. নো | ৫ অক্টোবর, ১৯৬২ | ৩২ | ডায়মণ্ডস আর ফরএভার | ১৪ ডিসেম্বর, ১৯৭১ | ৪১ |
২. | জর্জ ল্যাজেনবি | অন হার ম্যাজিস্টিজ সিক্রেট সার্ভিস | ১২ ডিসেম্বর, ১৯৬৯ | ৩০ | অন হার ম্যাজিস্টিজ সিক্রেট সার্ভিস | ১২ ডিসেম্বর, ১৯৬৯ | ৩০ |
৩. | রজার মুর | লাইভ এণ্ড লেট ডাই | ২৭ জুন, ১৯৭৩ | ৪৫ | অ্যা ভিউ টু কিল | ২২ মে, ১৯৮৫ | ৫৭ |
৪. | টিমোথি ডাল্টন | দ্য লিভিং ডেলাইটস | ২৯ জুন, ১৯৮৭ | ৪১ | লাইসেন্স টু কিল | ১৩ জুন, ১৯৮৯ | ৪৩ |
৫. | পিয়ার্স ব্রুসনান | গোল্ডেন আই | ১৩ নভেম্বর, ১৯৯৫ | ৪২ | ডাই এনোদার ডে | ২০ নভেম্বর, ২০০২ | ৪৯ |
৬. | ড্যানিয়েল ক্রেইগ | ক্যাসিনো রয়েল | ১৪ নভেম্বর, ২০০৬ | ৩৮ | স্পেক্টার | ২৬ অক্টোবর, ২০১৫ | ৪৭ |
ক্রমিক নং | ছবির নাম | অভিনয়ে | পরিচালক | মুক্তির তারিখ |
১। | ড. নো | শন কনারি, জোসেফ ওয়াইজম্যান | টেরেন্স ইয়াং | ৫ অক্টোবর, ১৯৬২ |
২। | ফ্রম রাশিয়া উইদ লাভ | শন কনারি, ড্যানিয়েলা বিয়াঞ্চি | টেরেন্স ইয়াং | ১০ অক্টোবর ১৯৬৩ |
৩। | গোল্ডফিঙ্গার | শন কনারি, শার্লি এটন | গাই হ্যামিলটন | ১৭ সেপ্টেম্বর, ১৯৬৪ |
৪। | থাণ্ডারবল | শন কনারি, ক্লডিন অগার | টেরেন্স ইয়াং | ৯ ডিসেম্বর, ১৯৬৫ |
৫। | ইউ অনলি লাইভ টুয়াইস | শন কনারি, মাই হ্যামা | লুইস গিলবার্ট | ১২ জুন, ১৯৬৭ |
৬। | অন হার ম্যাজিস্টিজ সিক্রেট সার্ভিস | জর্জ ল্যাজেনবি, ডায়ান রিগ | পিটার আর. হান্ট | ১২ ডিসেম্বর, ১৯৬৯ |
৭। | ডায়মণ্ডস আর ফরএভার | শন কনারি, জিল সেন্ট জন | গাই হ্যামিলটন | ১৪ ডিসেম্বর, ১৯৭১ |
৮। | লাইভ এণ্ড লেট ডাই | রজার মুর, ইয়াফেট কতো | গাই হ্যামিলটন | ২৭ জুন, ১৯৭৩ |
৯। | দ্য ম্যান উইদ দ্য গোল্ডেন গান | রজার মুর, ব্রিট একল্যাণ্ড | গাই হ্যামিলটন | ২০ ডিসেম্বর, ১৯৭৪ |
১০। | দ্য স্পাই হু লাভড্ মি | রজার মুর, বারবার ব্যাচ | লুইস গিলবার্ট | ৭ জুলাই, ১৯৭৭ |
১১। | মুনর্যাকার | রজার মুর, মাইকেল লণ্ডসডেলে | লুইস গিলবার্ট | ২৬ জুন, ১৯৭৯ |
১২। | ফর ইউর আইজ অনলি | রজার মুর, জুলিয়ান গ্লোভার | জন গ্লেন | ২৪ জুন, ১৯৭৯ |
১৩। | অক্টোপুসি | রজার মুর, জিউফ্রে কিন | জন গ্লেন | ৬ জুন, ১৯৮৩ |
১৪। | অ্যা ভিউ টু কিল | রজার মুর, ক্রিস্টোফার ওয়াকেন | জন গ্লেন | ২২ মে, ১৯৮৫ |
১৫। | দ্য লিভিং ডেলাইটস | টিমোথি ডাল্টন, জো ডন বেকার | জন গ্লেন | ২৯ জুন, ১৯৮৭ |
১৬। | লাইসেন্স টু কিল | টিমোথি ডাল্টন, ক্যারে লোওয়েন | জন গ্লেন | ১৩ জুন, ১৯৮৯ |
১৭। | গোল্ডেন আই | পিয়ার্স ব্রসনান, শন বিন | মার্টিন ক্যাম্পবেল | ১৩ নভেম্বর, ১৯৯৫ |
১৮। | টুমরো নেভার ডাইস | পির্য়াস ব্রসনান, জোনাথন প্রাইস | রজার স্পটিশউড | ১২ ডিসেম্বর, ১৯৯৭ |
১৯। | দ্য ওয়ার্ল্ড ইজ নট এনাফ | পির্য়াস ব্রসনান, সোফি মার্সিও | মাইকেল এ্যাপটেড | ৮ নভেম্বর, ১৯৯৯ |
২০। | ডাই এনাদার ডে | পিয়ার্স ব্রসনান, হ্যালি বেরি | লি তামাহোরি | ২০ নভেম্বর, ২০০২ |
২১। | ক্যাসিনো রয়েল | ড্যানিয়েল ক্রেইগ, ইভা গ্রিন | মার্টিন ক্যাম্পবেল | ১৪ নভেম্বর, ২০০৬ |
২২। | কোয়ান্টাম অব সোলেজ | ড্যানিয়েল ক্রেইগ, ওল্গা কুরিলেঙ্কো | মার্ক ফরস্টার | ২৯ অক্টোবর, ২০০৮ |
২৩। | স্কাইফল | ড্যানিয়েল ক্রেইগ, নাওমি হ্যারিস | স্যাম মেণ্ডেজ | ৯ নভেম্বর, ২০১২ |
২৪। | স্পেক্টার | ড্যানিয়েল ক্রেইগ, মনিকা বেলুচ্চি, ক্রিস্টোফ ওয়াল্টজ | স্যাম মেন্ডেজ | ২৬ অক্টোবর, ২০১৫ |
ড. নো(১৯৬২)
জেমস বন্ড জ্যামাইকার এক দ্বীপে ব্রিটিশ এজেন্টের নিহত হবার কারণ অনুসন্ধানে যায়। সেখানে বন্ডের সাথে ড. জুলিয়াস নো নামে একজন চীনা বিজ্ঞানীর সংঘর্ষ হয়। চীনা বিজ্ঞানী আমেরিকা রকেট নিক্ষেপণ কর্মসূচীতে বাধার চেষ্টা করছিলেন।
ফ্রম রাশিয়া উইদ লাভ(১৯৬৩)
স্পেক্টর একজন রাশিয়ান তরুনীকে নিয়োগ দেয় জেমস বন্ড কে হত্যা করার জন্য। কিন্তু জেমস বন্ড সেই তরুনীকে সোভিয়েত ডিকোডিং মেশিন খুজে পাওয়ার জন্য ব্যবহার করে।
গোল্ডফিঙ্গার(১৯৬৪)
থাণ্ডারবল(১৯৬৫)
ইউ অনলি লাইভ টুয়াইস(১৯৬৭)
অন হার ম্যাজিস্টিজ সিক্রেট সার্ভিস
ডায়মণ্ডস আর ফরএভার
লাইভ এণ্ড লেট ডাই
দ্য ম্যান উইদ দ্য গোল্ডেন গান
দ্য স্পাই হু লাভড্ মি
মুনর্যাকার
ফর ইউর আইজ অনলি
অক্টোপুসি
অ্যা ভিউ টু কিল
দ্য লিভিং ডেলাইটস
লাইসেন্স টু কিল(১৯৮৯)
গোল্ডেন আই(১৯৯৫)
টুমরো নেভার ডাইস(১৯৯৭)
দ্য ওয়ার্ল্ড ইজ নট এনাফ(১৯৯৯)
ডাই এনোদার ডে(২০০২)
ক্যাসিনো রয়েল(২০০৬)
কোয়ান্টাম অব সোলেজ(২০০৮)
স্কাইফল(২০১২)
স্পেক্টার(২০১৫)
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |