জো কিড | |
---|---|
পরিচালক | জন স্টারগাস |
প্রযোজক | সিডনি বেকারম্যান রবার্ট ডিলে |
রচয়িতা | এলমোর লিওনার্ড |
শ্রেষ্ঠাংশে | ক্লিন্ট ইস্টউড রবার্ট দাভাল |
সুরকার | লালো সিফরিন |
চিত্রগ্রাহক | ব্রুস সারটিস |
সম্পাদক | ফেরিস ওয়েবস্টার |
পরিবেশক | ইউনিভার্সাল পিকচার্স |
মুক্তি | ১৪ জুলাই, ১৯৭২ |
স্থিতিকাল | ৮৮ মিনিট |
দেশ | যুক্তরাষ্ট্র |
ভাষা | ইংরেজি |
আয় | $৬ মিলিয়ন[১] |
জো কিড, জন স্টারগাস পরিচালিত একটি ওয়েস্টার্ন চলচ্চিত্র যা ১৯৭২ সালে মুক্তি পায়। ছবিটির কাহিনী লিখেছেন এলমোর লিওনার্ড এবং এতে অভিনয় করেছেন ক্লিন্ট ইস্টউড ও রবার্ট দাভাল। ছবিটিতে একজন সাবেক বাউন্টি হান্টার (টাকার লোভে যে মানুষ হত্যা করে), যাকে ফ্র্যাঙ্ক হার্লেন ভাড়া করেন ম্যাক্সিকান বিপ্লবী লুইস চামাকে ধরার জন্য যিনি ভূমি অধিকার আদায়ের জন্য যুদ্ধ করছে।
বন্দি জো কিডকে (ক্লিন্ট ইস্টউড) আদালতে নিয়ে যাওয়া হয়। আদালত তাকে ১০ ডলার জড়িমানা অথবা ১০ দিন জেলে থাকার রায় দেয়। জো কিড ১০ দিন জেলে থাকার সিদ্ধান্ত নেয়। এমন সময় আদালতে লুইস চামার নেতৃত্তে কিছু সশ্রত্র লোক প্রবেশ করে ও অ্যাংলো নামে এক লোককে সিনিওলায় বাড়ি বানানোর অনুমতি না দেওয়ায় আদালতের সব কাগজ পুড়িয়ে ফেলে। জো কিড বিচারককে তাদের হত থেকে রক্ষা করে ও চামার দলের একজনকে হত্যা করে। চামা তার দল নিয়ে পালিয়ে যায় ও মার্শাল ববের নেতৃত্তে চামাকে ধরতে শহরের কিছু লোক চামার পিছু নেয়।
মি. হারলেন নামে এক লোক কিছু ভাড়াটে লোক নিয়ে শহরে অসে ও জো কিডের জড়িমানার টাকা পরিশোধ করে তাকে মুক্ত করে। হারলেন জো কিডকে ৫০০ ডলারের বিনিময়ে লুইস চামার খোঁজ দিতে বলে ও তাকে পথ দেখিয়ে চামার আস্তানায় নিয়ে যেতে বলে। কিন্তু জো কিড প্রস্তাবটি ফিরিয়ে দেয়। এদিকে জো তার বন্ধুদের খোঁজ নিতে গিয়ে জানতে পারে লুইস চামা তার এক বন্ধুকে বেধে রেখে তার সকল ঘোড়া নিয়ে পালিয়ে গেছে ও জো কে হত্যার হুমকি দিয়েছে। জো আবার হরলেনের কাছে ফিরে ১০০০ ডলারের বিনিময়ে প্রস্তাবাট গ্রহণ করে। এরপর জো ও হরলেনের লোকজন মিলে চামার খোঁজে বের হয়। পতে তাদের সাথে রুইস চামার কিছু লোকের সাথে দেখা হয় কিন্তু তারা লুইস চামার আস্তানার কথা বলতে অস্বীকার করে হরলেন তাদের হত্যা করেন। রাত্রি যাপনের জন্য তারা হেলেন নামে লুইস চামার এক সাবেক সহকর্মীর বাড়িতে ক্যাম্প করেন। পরের দিন তারা হেলেনকে সাথে নিয়ে লুইস চামার সন্ধানে পাহাড়ের পাদদেশের এক গ্রামে উপস্থিত হয়।
গ্রামে আসার পর তারা প্রতমে একজনকে গুলি করে হত্যা করে ও লুইস চামাকে সময় বেধেঁ দেয়, আগামীকাল সূর্যদোয়ের আগে লুইস চামা পাহাড় থেকে না আসলে পাঁচ জনকে হত্যা করা হবে এবং এভাবে চলবে। এদিকে জো কিড পক্ষ ত্যাগ করে গ্রামের লোকদের বাচাঁনোর পথ খোজতে থাকে। এরপর জো কিড লুইস চামার সাথে দেখা করে ও চামাকে সাথে নিয়ে হরলেনের কিছু লোককে হত্যা করে। এদিকে হরলেন শহরে ফিরে আসে। জো, লুইস ও তার লোক মিলে শহরে আক্রমণ করে হরলেন ও হরলেনের ভাড়াটে খুনিদের হত্যা করে।