জোনাস বাদার্স | |
---|---|
প্রাথমিক তথ্য | |
উপনাম |
|
উদ্ভব | ওয়েকোফ, নিউ জার্সি, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র |
ধরন | |
কার্যকাল |
|
লেবেল | |
সদস্য | |
ওয়েবসাইট | jonasbrothers |
দ্য জোনাস বাদার্স হল মার্কিন রক ব্যান্ড। ২০০৫ সালে গঠিত হয়, তারা জনপ্রিয় মার্কিন শিশুতোষ চ্যানেল ডিজনি চ্যানেল-এ তাদের উপস্থিতি দ্বারা জনপ্রিয়তা অর্জন করেন। তাদের তিন ভাই: গেভিন জোনাস, জো জোনাস, এবং জোনাস-এর সমন্বয়ে গঠিত।[১][২][৩] তারা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নিউ জার্সি রাজ্যের "ওয়েকোফ" পৌরসভায় প্রতিপালিত হন, এবং ২০০৫ সালে একই রাজ্যের আরেক পৌরসভা "লিটল ফলস"-এ চলে আসেন, যেখানে তারা তাদের প্রথম গান রচনা করেন জনপ্রিয় রেকর্ড লেবেল "হলিউড রেকর্ডস প্রকাশ করেন।[৪] ২০০৮ সালের গ্রীষ্মকালীন সময়ে, তারা জনপ্রিয় মার্কিন শিশুতোষ টেলিভিশন চ্যানেল ডিজনি চ্যানেল-এর জনপ্রিয় নিজেস্ব চলচ্চিত্র ক্যাম্প রক-এ তারা অভিনয় করেন এছাড়াও চলচ্চিত্রটির পরবর্তী পর্ব, ক্যাম্প রক ২: দ্য ফাইনাল জ্যাম-এ'ও অভিনয় করেন। এছাড়াও তারা ডিজনি চ্যানেলে তাদের অভিনয় করা ধারাবাহিক জোনাস-এ কেভিন, জো, এবং নিক লুকাস-দ্য বান্ড সদস্য হিসেবে অভিনয় করেন, ধারাবাহিকটির প্রথম মৌসুমের পর এটি জোনাস এল.এ নামে নতুন নামে প্রচারিত হয়। প্রথম মৌসুমের পর দ্বিতীয় মৌসুম শেষে ধারাবাহিকটি নির্মান বন্ধ করে দেয়া হয়। ব্যান্ড দলটি চারটি অ্যালবাম প্রকাশ করেছে: ইটস এবাউট টাইম (২০০৬), জোনাস ব্রাদার্স (২০০৭), এ লিটল বিট লঙ্গার (২০০৮), এবং লাইনস, ভাইনস এন্ড ট্রাইয়িং টাইমস (২০০৯).
২০০৮ সালে, দলটি ৫১তম গ্রামি পুরস্কার-এর জন্য সেরা নতুন গায়ক/গায়িকা/ব্যান্ড বিভাগে মনোনয়ন পায় এবং আমেরিকান মিউজিক অ্যাওয়ার্ড-এ সাফল্যমন্ডিত ব্যান্ড হিসেবে পুরস্কার জয় করে নেয়। লাইনস, ভাইনস এন্ড ট্রাইয়িং টাইমস অ্যালবামটি প্রকাশের পূর্বে ২০০৯ সালের মে মাসের হিসাব অনুযায়ী, তারা বিশ্বব্যাপী ৮০ লাক্ষ অ্যালবাম বিক্রি করেছে।[৫] ২০১০ এবং ২০১১ সালে তাদের নিজেস্ব একক সঙ্গীত জীবনে মনোযোগ দেবার জন্য ব্যান্ডদলটি ভাঙ্গনের পরবর্তীতে, ২০১২ সালে আবারো ব্যান্ডদলটি নতুন অ্যালবাম রেকর্ডের উদ্দেশ্যে আবারো একত্রিত হয়, ২০১৩ সালের ২৯শে অক্টোবর মানে তাদের মধ্যে আবারো ভাঙ্গনের ফলে অ্যালবাম রেকর্ডটিও বাতিল করা হয়।
তারা সর্বমোট ১ কোটি ৭০ লক্ষেরও বেশি অ্যালবাম সারা বিশ্বে বিক্রি করেছে।[৬][৭] তাদের ভাঙ্গনের ছয় বছর পর, ২০১৯ সালের ২৮শে ফেব্রুয়ারি দলটি ঘোষণা করে যে, তাদের নতুন একক "সাকার" প্রকাশ পেতে যাচ্ছে। এবং একই বছরের ১লা মার্চ গানের ভিডিও সহ এককটি প্রকাশ পায়।[৮]
২০০৫ সালে, জো, কেভিন এবং নিক "প্লিস বি মাইন" গানটি রেকর্ড করেন, যেটি ছিলো তাদের রেকর্ড করা প্রথম গান। গানটি শোনার পর, জনপ্রিয় মার্কিন রেকর্ড লেবেল কলাম্বিয়া রেকর্ডস-এর প্রধান এবং রেকর্ড পরিচালক স্টিভ গ্রিনবার্গ ভাইদ্বয়দেরকে একটি দল হিসেবে চুক্তিবদ্ধ করার সিদ্ধান্ত নেন।[৯] জোনাস ব্রাদার্স নামটি ঠিক করার পূর্বে তারা "সনস অব জোনাস" নামটি বিবেচনা করেছিল।[১০] তাদের আত্বপ্রকাশকারী অ্যালবামটিতে কাজ করার সময়কালে, ২০০৫ সালের সার্বক্ষনিক সময় ধরে অন্যান্য সঙ্গীত শিল্পী এবং ব্যান্ডদের সাথে সাথে, সাবেক মার্কিন ব্যান্ড জাঙ্প ফাইভ, জনপ্রিয় মার্কিন গায়িকা কেলি ক্লার্কসন, মার্কিন গায়ক জেসি ম্যাকার্টনে,বিখ্যাত মার্কিন পপ ব্যান্ড ব্যাকস্ট্রিট বয়েজ এবং মার্কিন রক ব্যান্ড দ্য ক্লিক ফাইভ-এর মত ব্যান্ডের সাথে সফর করেছেন।[১১] একই বছরের পরবর্তী সময়, তারা মার্কিন পপ ব্যান্ড দ্য চিতা গার্লস এবং আরেক মার্কিন ব্যান্ড এলি এন্ড এজে-এর সাথে সফর করেন। ২০০৬ সালের প্রথম ভাগে, উপরন্তু তারা অস্ট্রেলীয় পপ ব্যান্ড দ্য ভেরোনিকাস-এর কনসার্টে পরিবেশন শুরু করে। তাদের ইটস এবাউট টাইম শিরোনামিক প্রথম অ্যালবামটির জন্য, ব্যান্ডদলটি কয়েকজন গান লেখকদের সাথে যৌথভাবে কাজ করেছেন, যাদের মধ্যে মার্কিন রক ব্যান্ড ফাউন্টেইনস অব ওয়েইন-এর সদস্য অ্যাডাম সেলেসসিঞ্জার, ইংরেজ গায়িকা জস স্টোন, মার্কিন মেটাল ব্যান্ড ড্রিম থিয়েটার-এর বর্তমান ড্রামার মাইকেল ম্যানগিনি , এছাড়াও মার্কিন সুরকার ডেসমন্ড চাইল্ড, বিখ্যাত রক ব্যান্ড সমূহ (এরোস্মিথ, বন জোভি), মার্কিন সুরকার বিলি ম্যান,মার্কিন পপ ব্যান্ড (ডেসটিনিস চাইল্ড, মার্কিন গায়িকা জেসিকা সিম্পসন) এবং স্টিভেন গ্রিনবার্গ অন্যতম।
২০১৯ সালের ২৮শে ফেব্রুয়ারি, জোনাস ব্রাদার্স সামাজিক গণমাধ্যমের মাধ্যমে ষোষণা করে যে, তারা আবার ফিরছে এবং ১লা মার্চ তাদের নতুন একক প্রকাশ করতে যাচ্ছে, তাদের নতুন একক "সাকার" প্রকাশ পায় ১লা মার্চ, এবং কিছু সময়ের ব্যবধানে মার্কিন বিলবোর্ডে এটি শীর্ষস্থান দখল করে নেয়।
জোনাম ব্রাদার্সের সঙ্গীতের ধরনকে সাধারণভাবে রক,[১২][১৩] পপ রক,[১৪][১৫][১৬][১৭] পপ পাঙ্ক,[১৮] এবং পাওয়ার পপ হিসেবে বর্ণনা করা হয়ে থাকে।[১৯]
সদস্য | বাদ্য যন্ত্র | বছর সয়ক্রিয় |
---|---|---|
কেভিন জোনাস | রিদম গিটার এবং মূল কন্ঠ, পেছন কন্ঠ, মেন্ডোলিন, ব্যাস গিটার | ২০০৫–১৩; ২০১৯-বর্তমান |
জো জোনাস | মূল কন্ঠ এবং পেছন কন্ঠ | |
নিক জোনাস | মূল কন্ঠ and পেছন কন্ঠ, রিদম গিটার এবং মূল গিটার, কিবোর্ড, ড্রামস, ব্যাস গিটার, পোরকাসন |
সদস্য | বাদ্যযন্ত্র | ছর সক্রিয় |
---|---|---|
আলেকজেন্ডার নয়েস | ড্রামস | ২০০৫–০৬ |
জন টেইলর | মূল গিটার, রিদম গিটার, পেছন কন্ঠ | ২০০৫–১৩ |
গ্রেগ গার্বোস্কি | ব্যাস গিটার, পোরকাসন, পেছন কন্ঠ | |
জ্যাক লোলেস | ড্রামস, পোরকাসন | ২০০৬–১৩ |
রায়ান লাইস্টম্যান | কিবোর্ড, গিটার, পেছন কন্ঠ, বাঞ্জো | ২০০৮–১৩ |
প্যারিস কার্নে-গার্বোস্কি | পেছন কন্ঠ, পোরকাসন, গিটার | ২০১০–১৩ |
মেগান মুলিন্স | ভায়লিন, পেছন কন্ঠ | |
মার্কাস কিঞ্চি | কিবোর্ড | ২০১২–১৩ |
সাল | শিরোনাম | ভূমিকা | মন্তব্য |
---|---|---|---|
২০০৮ | হানাহ মনটানা এন্ড মাইলি সাইরাস: বেস্ট অব বোথ ওয়াল্ডস কনসার্ট | নিজেদের চরিত্রে | কনসার্টভিত্তিক চলচ্চিত্র |
২০০৯ | জোনাস ব্রাদার্স: দ্য থ্রিডি কনসার্ট এক্সপিরিয়েন্স | নিজেদের চরিত্রে | কনসার্টভিত্তিক চলচ্চিত্র |
২০০৯ | নাইট এট দ্য মিউজিয়াম: ব্যাটল অব স্মিথসোনিয়ান | চেরাবস | কন্ঠ এবং তাদের মত চেহারা |
সাল | শিরোনাম | ভূমিকা | মন্তব্য |
---|---|---|---|
২০০৭ | হানাহ মনটানা | নিজেদের চরিত্রে | "মি এন্ড মিস্টার জোনাস, এন্ড মিস্টার জোনাস এন্ড মিস্টার জোনাস (মৌসুম ২, পর্ব ১৬) |
২০০৮ | ক্যাম্প রক | শেইন, নেইট এবং জেসন গ্রে | ছোট পর্দার চলচ্চিত্র |
২০০৮–১০ | জোনাস ব্রাদার্স: লিভিং দ্য ড্রিম | নিজেদের চরিত্রে | মূল ভূমিকায় |
২০০৮ | জোনাস ব্রাদার্স: লাইভ ইন লন্ডন | নিজেদের চরিত্রে | ছোট পর্দার তথ্যচিত্র |
২০০৮ | জোনাস ব্রাদার্স: ব্যান্ড ইন এ্য বাস | নিজেদের চরিত্রে | ছোট পর্দার তথ্যচিত্র |
২০০৮ | জোনাস ব্রাদার্স: লাইভ এন্ড মোবাইল | নিজেদের চরিত্রে | ছোট পর্দার তথ্যচিত্র |
২০০৯ | এক্সট্রিম মেকোভার: হোম এডিসন | নিজেদের চরিত্রে | "দ্য ওকার্স ফ্যামিলি" (মৌসুম ২, পর্ব ২) |
২০০৯–১০ | জোনাস | জো, নিক, কেভিন লুকাস | মূল ভূমিকায় |
২০১০ | ক্যাম্প রক ২: দ্য ফাইনাল জ্যাম | শেইন, নেইট এবং জেসন গ্রে | ছোট পর্দার চলচ্চিত্র |
২০১১ | জোনাস ব্রাদার্স: দ্য জার্নি | নিজেদের চরিত্রে[২০] | ছোট পর্দার তথ্যচিত্র |
২০১২–১৩ | মেরিড ট্য জোনাস | নিজেদের চরিত্রে |
When Jonas was 13, the family moved to Little Falls. “In that house, we basically wrote the first record we released on Hollywood. It has a special place in our hearts,” Jonas says.
<ref>
ট্যাগ বৈধ নয়; breakup
নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি