জোয়াও হ্যাভেলাঞ্জ | |
---|---|
৭ম ফিফা সভাপতি | |
কাজের মেয়াদ ১৯৭৪ – ১৯৯৮ | |
পূর্বসূরী | স্ট্যানলি রোজ |
উত্তরসূরী | সেপ ব্লাটার |
ব্যক্তিগত বিবরণ | |
জন্ম | জ্যঁ-মেরি ফস্টিন গডফ্রয়েড দ্য হ্যাভেলাঞ্জ ৮ মে ১৯১৬ রিও দি জেনেরিও, আরজে, ব্রাজিল |
মৃত্যু | ১৬ আগস্ট ২০১৬ | (বয়স ১০০)
জাতীয়তা | ব্রাজিলীয় |
পেশা | আইনজীবী |
পদক রেকর্ড | ||
---|---|---|
পুরুষদের ওয়াটার পোলো | ||
প্যান আমেরিকান গেমস | ||
১৯৫১ বুয়েন্স আয়ার্স | দলগত |
জ্যঁ-মেরি ফস্টিন গডফ্রয়েড "জোয়াও" দ্য হ্যাভেলাঞ্জ (ব্রাজিলীয় পর্তুগিজ: [ˈʒwɐ̃w avɐˈlɐ̃ⁿʒi]; পর্তুগিজ: João Havelange; জন্ম: ৮ মে, ১৯১৬ - মৃত্যু: ১৬ আগস্ট, ২০১৬) রিও দি জেনেরিওতে জন্মগ্রহণকারী বিশিষ্ট ব্রাজিলীয় ব্যবসায়ী ও ক্রীড়া কর্মকর্তা ছিলেন। তিনি ১৯৭৪ থেকে ১৯৯৮ মেয়াদকালে বিশ্ব ফুটবলের সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রক সংস্থা ফিফা’র ৭ম সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন।[১] তিনি স্ট্যানলি রোজের স্থলাভিষিক্ত হন ও দায়িত্ব ছাড়ার পর সেপ ব্লাটার সভাপতির দায়িত্ব গ্রহণ করেন। তার পরিচালনায় ফিফা আধুনিক সংগঠনে উপনীত হয় ও ফুটবলের বৈশ্বিক প্রসার আরও বিস্তৃত হয়।
এছাড়াও, ১৯৬৩ সাল থেকে ২০১১ সাল মেয়াদকালে আন্তর্জাতিক অলিম্পিক কমিটি (ওআইসি)’র সদস্য হিসেবেও তিনি দায়িত্ব পালন করেন। এরফলে তিনি অলিম্পিক কমিটির সবচেয়ে দীর্ঘকালীন সক্রিয় সদস্যের মর্যাদা লাভ করেন।[২]
১৯৩৬ সালে বার্লিনে অনুষ্ঠিত গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকে সাঁতারু হিসেবে অংশগ্রহণ করেন। ব্রাজিলীয় দলের অন্যতম সদস্য হিসেবে হেলসিঙ্কিতে অনুষ্ঠিত ১৯৫২ সালের গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকের ওয়াটার পোলোতে ত্রয়োদশ স্থান নির্ধারণী খেলায় অংশ নেন।[৩]
১৯৭৪ সালে হ্যাভেলাঞ্জ ফিফা সভাপতি হিসেবে নির্বাচিত হন। তারপর একাধারে ২৪ বছর দায়িত্ব পালনশেষে ফিফা সভাপতির দায়িত্ব ছেড়ে দেন ১৯৯৮ সালে।[৪] দায়িত্ব ছেড়ে দেয়ার পরমুহুর্তেই তিনি ফিফা’র সম্মানীয় সভাপতি হিসেবে মনোনীত হন।[৫] কিন্তু ২০১৩ সালে স্বাস্থ্য ও ব্যক্তিগত কারণে এ পদ থেকে চলে আসেন।[৬]