![]() ১৮৭৭ সালের গৃহীত স্থিরচিত্রে টম কেন্ডল | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ব্যক্তিগত তথ্য | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
জন্ম | বেডফোর্ড, ইংল্যান্ড | ২৪ আগস্ট ১৮৫১|||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
মৃত্যু | ১৭ আগস্ট ১৯২৪ হোবার্ট, তাসমানিয়া, অস্ট্রেলিয়া | (বয়স ৭২)|||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ব্যাটিংয়ের ধরন | বামহাতি | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
বোলিংয়ের ধরন | বামহাতি স্লো টু মিডিয়াম | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
আন্তর্জাতিক তথ্য | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
জাতীয় দল |
| |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
টেস্ট অভিষেক (ক্যাপ ৯) | ১৫ মার্চ ১৮৭৭ বনাম ইংল্যান্ড | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
শেষ টেস্ট | ৩১ মার্চ ১৮৭৭ বনাম ইংল্যান্ড | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
খেলোয়াড়ী জীবনের পরিসংখ্যান | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
| ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
উৎস: ইএসপিএনক্রিকইনফো.কম, ২১ সেপ্টেম্বর ২০১৬ |
টমাস কিংস্টন কেন্ডল (ইংরেজি: Tom Kendall; জন্ম: ২৪ আগস্ট, ১৮৫১ - মৃত্যু: ১৭ আগস্ট, ১৯২৪) ইংল্যান্ডের বেডফোর্ড এলাকায় জন্মগ্রহণকারী প্রথিতযশা অস্ট্রেলীয় আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার ছিলেন। ক্রিকেটের ইতিহাসের উদ্বোধনী টেস্টে অস্ট্রেলিয়া ক্রিকেট দলের অন্যতম সদস্য ছিলেন। বামহাতি স্লো টু মিডিয়াম বোলার ছিলেন টম কেন্ডল। এছাড়াও বামহাতে ব্যাটিংয়ে পারদর্শী ছিলেন তিনি।
১৮৭৭ সালে দুইটি টেস্টে অংশগ্রহণ করেন। তন্মধ্যে মার্চ, ১৮৭৭ সালে মেলবোর্নের সিডনি ক্রিকেট গ্রাউন্ডে অনুষ্ঠিত ক্রিকেটের ইতিহাসের প্রথম টেস্টে অন্যতম খেলোয়াড় ছিলেন তিনি। কেন্ডল নিচেরসারির বামহাতি ব্যাটসম্যানরূপে খেলতেন। ধীরগতি থেকে মাঝারিমানের বামহাতি পেস বোলারের অধিকারী ছিলেন তিনি। প্রথম দুই টেস্টেই তিনি ১৪ উইকেট লাভ করে তার সক্ষমতা প্রদর্শন করেন। এছাড়াও উদ্বোধনী টেস্টের শেষ ইনিংসে ৭/৫৫ পেয়েছিলেন।[১] এরফলে জেমস লিলিহোয়াইটের নেতৃত্বাধীন ইংরেজ দলকে ৪৫ রানের জয়ে প্রভূতঃ ভূমিকা রাখেন। কেন্ডলের বোলিংয়ের ফলেই প্রথম টেস্ট খেলাতেই স্ট্যাম্পিংয়ের সূত্রপাত ঘটে। তার বলে আলফ্রেড শ উইকেট-রক্ষক জ্যাক ব্ল্যাকহামের হাতে আউট হন।[২] কিন্তু পরবর্তীতে দ্বিতীয় টেস্টের মাধ্যমে ১৪ উইকেট নিয়ে তৎকালীন স্মারকসূচক রেকর্ড গড়েন। এরপর ফ্রেড স্পফোর্থ এ রেকর্ডটি অতিক্রমণ করেন। তিনি এবং শ উভয়েই উদ্বোধনী টেস্টে আটটি করে উইকেট পেয়েছিলেন। কিন্তু অস্ট্রেলিয়ার প্রথমে ব্যাটিংয়ে করতে নামায় শ তা প্রথম করতে পেরেছিলেন।
চার্লস ম্যারিয়ট (ইংল্যান্ড) | ৮.৭২
|
ফ্রেডরিক মার্টিন (ইংল্যান্ড) | ১০.০৭
|
জর্জ লোহম্যান (ইংল্যান্ড) | ১০.৭৫
|
লরি ন্যাশ (অস্ট্রেলিয়া) | ১২.৬০
|
জন ফেরিস (অস্ট্রেলিয়া/ইংল্যান্ড) | ১২.৭০
|
টম হোরান (অস্ট্রেলিয়া) | ১৩.০০
|
হ্যারি ডিন (ইংল্যান্ড) | ১৩.৯০
|
আলবার্ট ট্রট (অস্ট্রেলিয়া/ইংল্যান্ড) | ১৫.০০
|
মাইক প্রোক্টর (দক্ষিণ আফ্রিকা) | ১৫.০২
|
জ্যাক আইভারসন (অস্ট্রেলিয়া) | ১৫.২৩
|
টম কেন্ডল (অস্ট্রেলিয়া) | ১৫.৩৫
|
অ্যালেক হারউড (অস্ট্রেলিয়া) | ১৫.৪৫
|
বিলি বার্নস (ইংল্যান্ড) | ১৫.৫৪
|
জন ট্রিম (ওয়েস্ট ইন্ডিজ) | ১৬.১৬
|
বিলি বেটস (ইংল্যান্ড) | ১৬.৪২
|
তথ্য: ক্রিকইনফো যোগ্যতা: পূর্ণাঙ্গ টেস্ট জীবনে কমপক্ষে ১০ উইকেট। |
বিষয়টি পরিষ্কার নয় যে, কেন ১৮৭৮ সালের ইংল্যান্ড সফরে দল থেকে উপেক্ষিত হয়েছিলেন। তবে দল নির্বাচনের পূর্বে তিনি কয়েকটি প্রস্তুতিমূলক খেলায় অংশ নিয়েছিলেন। স্পফোর্থের মতে, কেন্ডল অর্থ দাবী করেছিলেন যা তার বিপক্ষে চলে যায়।[৩]
মেলবোর্নের ক্লাবে ক্রিকেটে রিচমন্ডের পক্ষে খেলেন ও একবার ভিক্টোরিয়ার প্রতিনিধিত্ব করেছিলেন। ১৮৮১ সালে হোবার্টে চলে যান। সেখানেই তিনি মার্কারি সংবাদপত্রে কাজ করেন। ঐ সময়ের তাসমানিয়ায় নিয়মিতভাবে প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে খেলার চর্চা ছিল না। ফলশ্রুতিতে তার খেলোয়াড়ী জীবনের ও সঙ্কুচিত হয়ে পড়ে। ১৮৮৪ সালের নিউজিল্যান্ড সফরে চারটি ও ১৯৮৯ সালের ভিক্টোরিয়ার বিপক্ষে একটি খেলায় অংশ নিয়েছিলেন তিনি। পরবর্তীকালে তাসমানীয় ক্রিকেটে আম্পায়ারের ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়েছিলেন তিনি।
রেকর্ড | ||
---|---|---|
পূর্বসূরী আলফ্রেড শ |
বিশ্বরেকর্ড - টেস্ট ক্রিকেটে সর্বাধিক উইকেট ২ টেস্টে ১৫.৩৫ গড়ে ১৪ উইকেট রেকর্ড ধারন: ৩১ মার্চ, ১৮৭৭ থেকে ৪ জানুয়ারি, ১৮৭৯ |
উত্তরসূরী ফ্রেড স্পফোর্থ |