ব্যক্তিগত তথ্য | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
পূর্ণ নাম | টমাস উইলিয়াম ম্যাক্সওয়েল ল্যাথাম | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
জন্ম | ক্রাইস্টচার্চ, ক্যান্টারবারি, নিউজিল্যান্ড | ২ এপ্রিল ১৯৯২|||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ব্যাটিংয়ের ধরন | বামহাতি | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
বোলিংয়ের ধরন | ডানহাতি মিডিয়াম | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ভূমিকা | ব্যাটসম্যান, উইকেট-রক্ষক | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
সম্পর্ক | রড ল্যাথাম (বাবা) | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
আন্তর্জাতিক তথ্য | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
জাতীয় দল | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
টেস্ট অভিষেক (ক্যাপ ২৬৩) | ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ বনাম ভারত | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ওডিআই অভিষেক (ক্যাপ ১৭০) | ৩ ফেব্রুয়ারি ২০১২ বনাম জিম্বাবুয়ে | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
শেষ ওডিআই | ১৬ই ডিসেম্বর ২০২৩ বনাম বাংলাদেশ | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ঘরোয়া দলের তথ্য | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
বছর | দল | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
২০১০-বর্তমান | ক্যান্টারবারি | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
খেলোয়াড়ী জীবনের পরিসংখ্যান | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
| ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
উৎস: ক্রিকইনফো, ৫ এপ্রিল ২০১৭ |
টমাস উইলিয়াম ম্যাক্সওয়েল "টম" ল্যাথাম (ইংরেজি: Tom Latham; জন্ম: ২ এপ্রিল, ১৯৯২) ক্যান্টারবারির ক্রাইস্টচার্চে জন্মগ্রহণকারী নিউজিল্যান্ডীয় ক্রিকেটার। নিউজিল্যান্ড ক্রিকেট দলের অন্যতম ব্যাটসম্যান হিসেবে তিনি টেস্ট, একদিনের আন্তর্জাতিক ও টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে প্রতিনিধিত্ব করছেন। মূলতঃ তিনি দলে উইকেট-রক্ষক হিসাবে থাকলেও অদ্যাবধি আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে উইকেটের পিছনে অবস্থান করেননি। তবে ব্যাটিংয়ে চমৎকার দক্ষতা প্রদর্শন করে চলেছেন টম ল্যাথাম। প্রথম-শ্রেণীর ঘরোয়া ক্রিকেটে ক্যান্টারবারি দলের হয়ে খেলেন।
নিউজিল্যান্ডের সাবেক ক্রিকেটার রড ল্যাথাম তার বাবা।[১]
২০১০ সালের প্লাঙ্কেট শীল্ড প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট প্রতিযোগিতায় ক্যান্টারবারি’র হয়ে সেন্ট্রাল ডিস্ট্রিক্টসের বিপক্ষে অভিষেক ঘটে ল্যাথামের।[২]
২০১২ সালে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে অনুষ্ঠিত একদিনের আন্তর্জাতিক সিরিজে খেলার জন্য তিনি মনোনীত হন।[৩][৪] ৩ ফেব্রুয়ারি, ২০১২ তারিখে একদিনের আন্তর্জাতিকে অভিষেক ঘটে তার।[৫] ডুনেডিনের ইউনিভার্সিটি ওভালে অনুষ্ঠিত খেলায় ডিন ব্রাউনলি, অ্যান্ড্রু এলিসের একযোগে অভিষেক ঘটে। ঐ খেলায় স্বাগতিক নিউজিল্যান্ড দল ৯০ রানে জয় পেয়ে সিরিজে ১-০ ব্যবধানে এগিয়ে যায়। খেলায় তিনি ২৪ রান সংগ্রহ করেছিলেন। দ্বিতীয় ওডিআইয়ে করেন ৪৮ রান। ৩০ জুলাই, ২০১২ তারিখে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিকে অভিষেক হয় তার। কিন্তু সিরিজে তিনি মাত্র ১৫ ও ১৯ রান করেন। এছাড়াও একদিনের সিরিজে অংশগ্রহণ করলেও বড় ধরনের রান সংগ্রহ করতে ব্যর্থ হন। ওডিআই সিরিজে তিনি সর্বোচ্চ ৩২ রান সংগ্রহ করেন। পরবর্তীতে বাংলাদেশের বিপক্ষে তাকে পুনরায় অন্তর্ভুক্ত করা হয়। ব্যাটিং উদ্বোধনে নেমে ৪৩ রান করেন। পরের খেলায় ৬৮ বলে ৮৬ রান তোলে দলকে খেলায় বিজয়ী হতে সাহায্য করেন।
ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সালে ভারতের বিপক্ষে অনুষ্ঠিত ২য় টেস্টের মাধ্যমে অভিষিক্ত হন তিনি। ঐ টেস্টে ৮৩ ও ৭৩সহ তৃতীয় টেস্টে ৮২ ও ৩৬ রান সংগ্রহ করেন। এ পর্যন্ত তিনি দুইটি টেস্ট শতক হাঁকিয়েছেন যার সবকটিই পাকিস্তানের বিপক্ষে। নভেম্বর, ২০১৪ সালে আবুধাবীতে অনুষ্ঠিত টেস্টে প্রথম শতকের সন্ধান পান। জুনে ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে দলের পক্ষে ৩ টেস্ট ও ২টি টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিকে অংশগ্রহণ করেন। টেস্টে তিনি বিশাল সফলতা লাভ করেন। ৩টি অর্ধ-শতকসহ ২৮৮ রান তোলে সিরিজে দ্বিতীয় শীর্ষ রান সংগ্রহকারী হন। হামিশ রাদারফোর্ড ও পিটার ফুলটনের দূর্বল ক্রীড়াশৈলীর জন্য জুলাইয়ে দলের উদ্বোধনী ব্যাটসম্যান হিসেবে মাঠে নামেন।
টেস্টে উদ্বোধনী ব্যাটসম্যান হলেও একদিনের আন্তর্জাতিকে তিনি মাঝারীসারির ব্যাটসম্যানরূপে চিহ্নিত। ২০১৫ সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপে দলের উইকেট-রক্ষকের দায়িত্বে নিয়োজিত লুক রঙ্কিকে সহায়তাকল্পে তাকে দলের সদস্য করা হয়।