টি-৩০০ কাসিরগা | |
---|---|
টি-৩০০ কাসিরগা রকেট সিস্টেম | |
প্রকার | রকেট আর্টিলারি |
উদ্ভাবনকারী | ![]() |
ব্যবহার ইতিহাস | |
যুদ্ধে ব্যবহার | ২০২০-এর নাগর্নো-কারাবাখ যুদ্ধ [১] |
উৎপাদন ইতিহাস | |
উৎপাদনকারী | রকেটসান |
উৎপাদনকাল | ২০০০–বর্তমান |
সংস্করণসমূহ | সংস্করণ দেখুন |
তথ্যাবলি | |
ওজন | ২৩ টন |
দৈর্ঘ্য | ৯.২ মি (৩০ ফু ২ ইঞ্চি) |
প্রস্থ | ২.৫ মি (৮ ফু ২ ইঞ্চি) |
উচ্চতা | ৩.১ মি (১০ ফু ২ ইঞ্চি) |
ক্রু | ৩ [২] |
ক্যালিবার | ৩০০ মিমি (১২ ইঞ্চি) |
ব্যারেলের দৈর্ঘ্য | ৪ |
Elevation | ০–৬০° |
Traverse | ৩৬০° |
সর্বোচ্চ পাল্লা | ১২০ কিমি (৭৫ মা) |
ওয়ারহেড | উচ্চ বিস্ফোরক + স্টিল বল |
Warhead weight | ১৫০ কিগ্রাম (৩৩০ পা) |
ডিটোনেশন কৌশল |
পয়েন্ট ডিটোনেটিং এবং প্রক্সিমিটি [৩] |
Secondary armament |
এম২ ব্রাউনিং ১২.৭×৯৯ মিমি মেশিন গান |
প্রপেল্যান্ট | কম্পোজিট সলিড |
অপারেশনাল রেঞ্জ |
৯৫০ কিমি (৫৯০ মা) |
গতিবেগ | ৭৫ কিমি/ঘ (৪৭ মা/ঘ) |
নির্দেশনা পদ্ধতি |
জিপিএস + গ্লোনাস ভিত্তিক আইএনএস [৩] |
নির্ভুলতা | ≤ ১০ মিটার [৩] |
লঞ্চ প্লাটফর্ম |
ম্যান ৬x৬ ট্রাক |
টি-৩০০ কাসিরগা (টি-৩০০ টাইগার)[৪] হচ্ছে তুরস্কের রকেটসান কর্তৃক নির্মিত একটি মাল্টিপল লাঞ্চ রকেট সিস্টেম যা ২০০০ এর দশকে নির্মিত হয়। এই রকেট সিস্টেমটিতে ৩০০ মিমি ক্যালিবারের চারটি উৎক্ষেপক রয়েছে যা সংস্করণভেদে ১২০ কিমি পর্যন্ত দূরত্বে আঘাত হানতে সক্ষম।[৫][৬]
১৯৮০-এর দশকের শুরুর দিকে তুর্কি সেনাবাহিনী তাদের গোলন্দাজ বহরের শক্তি বৃদ্ধির জন্য দীর্ঘ পাল্লার রকেট ব্যবস্থা যুক্ত করার ব্যপারে চিন্তাভাবনা শুরু করে। ১৯৮৮ সালে যুক্তরাষ্ট্রের সাথে যৌথভাবে এম-৭০ রকেট নির্মাণের চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। কিন্তু যথেষ্ট পরিমাণ প্রযুক্তি হস্তান্তরের ব্যবস্থা না থাকায় এই চুক্তি পরে বাতিল হয়ে যায় এবং তুরস্ক অন্য উৎস থেকে প্রযুক্তি সহ রকেট ব্যবস্থা ক্রয়ের প্রচেষ্টা চালিয়ে যেতে থাকে। ফ্রান্স, ইসরায়েল ও চীন সহ বিভিন্ন দেশ এই প্রকল্পে যুক্ত হতে আগ্রহ প্রকাশ করলেও শেষ পর্যন্ত তুরস্ক চীনা প্রস্তাব গ্রহণ করে। ১৯৯৭ সালে কাসিরগা (ঘূর্ণিঝড়) প্রকল্পের আওতায় চাইনিজ প্রিসিশন মেশিনারি ইম্পোর্ট অ্যান্ড এক্সপোর্ট কোম্পানির সাথে ডব্লিউএস-১ রকেট ব্যবস্থার একটি সংস্করণ তৈরির চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। ২০০০ সালে প্রথম টি-৩০০ এর প্রটোটাইপ রকেট উৎক্ষেপণ করা হয়।[৭]
২০১৬ সালে টি-৩০০ টাইগার আজারবাইজানের কাছে বিক্রি করা হয়েছিল।[৫]
২০১৯ সালের মার্চে রকেটসান বাংলাদেশে মাঝারি ব্যাপ্তির মাল্টিপল রকেট লঞ্চার সরবরাহের জন্য একটি চুক্তি সম্পাদন করে।[৮] বাংলাদেশ চিফ অফ জেনারেল স্টাফের দেওয়া বিবৃতি অনুসারে ২০২১ সালের জুনে ১৮টি জেনারেল ইউনিট বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে।[৯]
ব্লক ১ এর ওয়ারহেডের আকার ব্লক ২ এর চেয়ে ছোট কিন্তু এটি আরও দূরে আঘাত হানতে পারে:[৪]
ব্লক ২ ওয়ারহেডের উন্নত গতিশীল কার্যকারিতা রয়েছে:[৪]