টিক টিক টিক | |
---|---|
পরিচালক | পি. ভারতীরাজা |
প্রযোজক | প্রকাশ আর. সি. |
রচয়িতা | কালাইমণি (সংলাপ) |
চিত্রনাট্যকার | পি. ভারতীরাজা |
কাহিনিকার | পি. ভারতীরাজা |
শ্রেষ্ঠাংশে | |
সুরকার | ইলাইয়ারাজা |
চিত্রগ্রাহক | বি. কন্নন |
সম্পাদক | কটাগিরি ভেঙ্কাটেশ্বর রাও |
প্রযোজনা কোম্পানি | শিব শক্তি ফিল্মস |
পরিবেশক | শিব শক্তি ফিল্মস |
মুক্তি | ৭ নভেম্বর ১৯৮১ |
স্থিতিকাল | ১৬৪ মিনিট |
দেশ | ভারত |
ভাষা | তামিল |
টিক টিক টিক (তামিল: டிக் டிக் டிக்; বাংলা: ঘড়ির শব্দ) ১৯৮১ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত একটি রহস্য-অপরাধ বিষয়ক তামিল চলচ্চিত্র যেটি পরিচালনা করেছিলেন তামিল চলচ্চিত্র শিল্পের খ্যাতনামা পরিচালক পি. ভারতীরাজা এবং প্রযোজনায় ছিলেন প্রকাশ আর. সি.। চলচ্চিত্রটির মুখ্য চরিত্রে ছিলেন কমল হাসান এবং মাধবী। এছাড়া স্বপ্না এবং রাধাও গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকায় অভিনয় করেন।[১][২][৩] ১৯৮৪ সালে চলচ্চিত্রটির হিন্দি সংস্করণ 'কারিশমা' মুক্তি পায়, ওখানেও কমল হাসান একই ধরনের চরিত্রে অভিনয় করেন।
ওবেরয় (শ্যামসুন্দর এল. অসরনি) একজন শিল্পপতি। সে বিভিন্ন সুন্দরী নারীদের শরীরের ভেতরে চালাকির সঙ্গে বেহুঁশ করে মুক্তা ঢুকিয়ে রাখে, পরে নারীটিকে হত্যা করে তার শরীর থেকে মুক্তাটি বের করে। দিলীপ (কমল হাসান) হচ্ছে একজন ফটোগ্রাফার যে লক্ষ্মী নারায়ণের (থেঙ্গাই শ্রীনিবাসন) মালিকানাধীন একটি পত্রিকা অফিসে কাজ করে। দিলীপ এবং সারদা (মাধবী) একে অপরের প্রেমে পড়ে যায়, সারদা ওবেরয়ের সুন্দরী প্রতিযোগিতায় জয়ী হয়েছিল। ওবেরয়ের লোকজন মিস ইন্ডিয়া 'শের্লী' (সারিকা ঠাকুর) এবং স্বপ্না ও রাধাকে হত্যা করে তাদের দেহ থেকে মুক্তা বের করে ফেলে যেটি আগেই চালাকি করে ঢুকানো হয়েছিল। সারদার ঊরুতে মুক্তা ঢুকানো থাকে, তবে তাকে খুন করতে ব্যর্থ হয় দুর্বৃত্তরা। পুলিশ দিলীপকে খুনী মনে করে নেয়। দিলীপ একসময় অপরাধের মূল হোতা ওবেরয়কে খুঁজে বের করতে পারে এবং সিনেমার শেষদিকে দেখা যায় যে ওবেরয় আত্মহত্যা করে।