টুয়েলভ ইয়ার্স আ স্লেইভ | |
---|---|
পরিচালক | স্টিভ ম্যাকুইন |
প্রযোজক |
|
চিত্রনাট্যকার | জন রিডলি |
শ্রেষ্ঠাংশে | |
সুরকার | হান্স জিমার |
চিত্রগ্রাহক | শন ববিট |
সম্পাদক | জো ওয়াকার |
প্রযোজনা কোম্পানি | সামিট এন্টারটেইনমেন্ট রিজেন্সি এন্টারপ্রাইজ রিভার রোড এন্টারটেইনমেন্ট প্ল্যান বি এন্টারটেইনমেন্ট নিউ রিজেন্সি প্রডাকশন্স ফিল্মফোর প্রডাকশন্স |
পরিবেশক | ফক্স সার্চলাইট পিকচার্স (উত্তর আমেরিকা) লায়ন্সগেট / সামিট এন্টারটেইনমেন্ট |
মুক্তি | ৩০ আগস্ট ২০১৩ |
স্থিতিকাল | ১৩৪ মিনিট[১] |
দেশ |
|
ভাষা | ইংরেজি |
নির্মাণব্যয় | ২২ মিলিয়ন ডলার[২] |
আয় | ১৮৭.৭ মিলিয়ন ডলার[৩] |
টুয়েলভ ইয়ার্স আ স্লেইভ ২০১৩ সালে মুক্তি পাওয়া জীবনীমূলক চলচ্চিত্র। সলোমন নর্থাম্প নামের একজন কৃষ্ণাঙ্গ আমেরিকান ভদ্রলোকের ভাগ্যের ফেরে দাস হয়ে বারো বছর কাটানোর কাহিনী। সলোমন নর্থাম্প এর একই নামের লেখা বই থেকে ভিত্তি করে চলচ্চিত্রটি নির্মিত হয়েছে।
১৮৪১ সালে আমেরিকার দাস প্রথার যুগ। কালো মানুষ আফ্রিকান-আমেরিকান সলোমন নর্থাম্প। স্থানীয় আইন অনুসারে একজন স্বাধীন মানুষ। ভায়োলিন বাজিয়ে, স্ত্রী অ্যান আর দুই সন্তান মার্গারেট আর আলোনযো-কে নিয়ে আমেরিকার নিউইয়র্ক শহরে থাকতেন। স্বাভাবিক জীবনই পার করছিলেন সেখানে। একদিন দুই অচেনা ব্যক্তি তাকে ভালো বেতনে এক জায়গায় কাজের প্রস্তাব দেয়। রাজি হয় সলোমন। কিন্তু দুজন তাকে এক দাস ব্যবসায়ীর কাছে বিক্রি করে দেয়। মুহূর্তের মধ্যে পাল্টে যায় সলোমনের জীবন। বিভীষিকাময় পরিস্থিতিতে পড়ে যায় সে। তার নাম পর্যন্ত পাল্টে ফেলা হয়। নতুন নাম রাখা হয় প্ল্যাট। নানান ঘটনা, দুর্ঘটনার মধ্য দিয়ে কাহিনী এগিয়ে চলে।