| |||
নামসমূহ | |||
---|---|---|---|
ইউপ্যাক নাম
2-মিথাইল-1,3,5-ট্রাইনাইট্রোবেনজিন
| |||
অন্যান্য নাম
2,4,6- ট্রাইনাইট্রোটলুইন,
TNT, Trilite, Tolite, Trinol, Trotyl, Tritolo, Tritolol, Triton, Tritone, Trotol, Trinitrotoluol, 2,4,6-ট্রাইনাইট্রোমিথাইলবেনজিন | |||
শনাক্তকারী | |||
ত্রিমাত্রিক মডেল (জেমল)
|
|||
সংক্ষেপন | TNT | ||
সিএইচইএমবিএল | |||
কেমস্পাইডার | |||
ড্রাগব্যাংক | |||
ইসিএইচএ ইনফোকার্ড | ১০০.০০৩.৯০০ | ||
ইসি-নম্বর |
| ||
কেইজিজি | |||
পাবকেম CID
|
|||
আরটিইসিএস নম্বর |
| ||
ইউএনআইআই | |||
ইউএন নম্বর | 0209 – Dry or wetted with < 30% water 0388, 0389 – Mixtures with trinitrobenzene, hexanitrostilbene | ||
কম্পটক্স ড্যাশবোর্ড (EPA)
|
|||
| |||
| |||
বৈশিষ্ট্য | |||
C7H5N3O6 | |||
আণবিক ভর | ২২৭.১৩ g·mol−১ | ||
বর্ণ | হলুদ বর্ণের কঠিন পদার্থ। | ||
ঘনত্ব | 1.654 g/cm3 | ||
স্ফুটনাঙ্ক | ২৪০[১] °সে (৪৬৪ °ফা; ৫১৩ K) | ||
0.13 g/L (20 °C) | |||
দ্রাব্যতা in ইথার, এসিটোন, বেনজিন, পিরিডিন | soluble | ||
বিষ্ফোরক উপাত্ত | |||
আঘাত সংবেদনশীলতা | Insensitive | ||
ঘর্ষণ সংবেদনশীলতা | Insensitive to 353 N | ||
আপেক্ষিক গুরুত্ব গুণনীয়ক | 1.00 | ||
ঝুঁকি প্রবণতা | |||
নিরাপত্তা তথ্য শীট | ICSC 0967 | ||
ইইউ শ্রেণীবিভাগ (ডিএসডি)
|
বিস্ফোরক (E) বিষাক্ত (T) পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর (N) | ||
আর-বাক্যাংশ | আর২, আর২৩/২৪/২৫, আর৩৩, আর৫১/৫৩ | ||
এস-বাক্যাংশ | (এস১/২), এস৩৫, এস৪৫, এস৬১ | ||
এনএফপিএ ৭০৪ | |||
ফ্ল্যাশ পয়েন্ট | ১৬৭ °সে (৩৩৩ °ফা; ৪৪০ K) | ||
সম্পর্কিত যৌগ | |||
সম্পর্কিত যৌগ
|
picric acid hexanitrobenzene 2,4-Dinitrotoluene | ||
সুনির্দিষ্টভাবে উল্লেখ করা ছাড়া, পদার্থসমূহের সকল তথ্য-উপাত্তসমূহ তাদের প্রমাণ অবস্থা (২৫ °সে (৭৭ °ফা), ১০০ kPa) অনুসারে দেওয়া হয়েছে। | |||
যাচাই করুন (এটি কি ?) | |||
তথ্যছক তথ্যসূত্র | |||
ট্রাইনাইট্রোটলুইন (TNT) আরো নির্দিষ্ট করে বলতে গেলে ২,৪,৬-ট্রাইনাইট্রোটলুইন (2,4,6-trinitrotoluene), একটি রাসায়নিক যৌগ যার রাসায়নিক সংকেত C6H2(NO2)3CH3। রাসায়নিক সংশ্লেষণে অনেকসময় এই হলুদ বর্ণের কঠিন পদার্থকে বিকারক হিসেবে ব্যবহার করা হয় কিন্তু এটার বহুল ব্যবহার হয় বিষ্ফোরক তৈরীতে।
জার্মান রসায়নবিদ জুলিয়াস উইলব্রান্ড ১৮৬৩ সালে প্রথম ট্রাইনাইট্রোটলুইন প্রস্তুত করেন।[২] শুরুতে এটি হলুদ রঙ হিসেবে ব্যবহৃত হত। বিস্ফোরক হিসেবে ব্যবহার করা হত না। কারণ প্রচলিত বিস্ফোরকের তুলনায় এটি ছিলো কম ক্ষমতাসম্পন্ন এবং এটির থেকে বিস্ফোরণ ঘটানো খুবই কষ্টসাধ্য ছিলো। ১৯১০ সালে টিএনটি নিরাপদভাবে তরল অবস্থায় পাত্রে ভরা সম্ভব হয়।[৩]
একটি বিশেষ অনুজীবের সন্ধান পাওয়া গেছে যা বিশাল পরিমাণ টিএনটি মাটিতে মিশিয়ে ফেলতে সক্ষ্ম।[৪] বন্য এবং ট্রান্সজেনিক উদ্ভিদসমূহ মাটি এবং পানি থেকে টিনটি ফাইটোরিমেডিয়েশান করতে পারে।[৫]