ট্রান্সকম গ্রুপ হচ্ছে বাংলাদেশের অন্যতম প্রধান বাণিজ্যগোষ্ঠী। ট্রান্সকম গ্রুপের অধীনে অন্তর্ভুক্তরা হচ্ছে পানীয়, ঔষধপত্র, সংবাদপত্র, বেতার চ্যানেল, ইলেকট্রনিক, খাদ্যদ্রব্য প্রমুখ কোম্পানি। ট্রান্সকম গ্রুপ বাংলাদেশের মধ্যে মূখ্য, বিচিত্র, দ্রুত উন্নয়ন কোম্পানির একটি এবং বর্তমানে আট হাজারাধিক নিযুক্ত কর্মচারীবৃন্দ রয়েছে। শিল্পপতি লতিফুর রহমান এই গ্রুপটির প্রতিষ্ঠাতা।[১]
১৮৮৫ সাল হতে তারা চা আবাদের মধ্য দিয়ে তাদের বাণিজ্যের অধ্যায় সূত্রপাত করে। বর্তমানে ট্রান্সকম গ্রুপ বাংলাদেশের মাধ্যমগুলোর মধ্যে অত্যন্ত দৃঢ়তা অর্জন করেছে।[২][৩]
লতিফুর রহমানের মৃত্যুর পরে, ফেব্রুয়ারি-মার্চ ২০২৪ সালে ট্রান্সকম গ্রুপের আওতাধীন প্রতিষ্ঠানসমূহের মালিকানা নিয়ে তার সন্তানদের মধ্যে মামলা ও বিবাদ চলমান।[৪] শাজরেহ হক, লতিফুর রহমানের কনিষ্ঠতম কন্যা, তার মা ও বড় বোনের বিরুদ্ধে কয়েকটি অভিযোগে মামলা করে।[৫]
মিডিয়াস্টার ও মিডিয়াওয়ার্ল্ড মূলত ট্রান্সকম মালিকানাধীন বিভিন্ন গণমাধ্যম পরিচালনা করা হয়।[৬] এর অঙ্গপ্রতিষ্ঠানগুলো হলো:
এসকেএফ বাংলাদেশ লিমিটেড একটি ঔষধ বিক্রিকারী প্রতিষ্ঠান।[৯] ১৯৯০ এর দিকে স্মিথক্লাইন এবং ফ্রেঞ্চ ও বিচ্যাম এর সংযোজন এর সময় ট্রান্সকম গ্রুপ কিনে নেয়।
ট্রান্সকম ডিজিটাল একটি বিক্রয়াধিকার পরিচালনাকারী প্রতিষ্ঠান, যা স্যামসাং, হিটাচি, এইচপি, ডেল, হোয়ার্লপুল, প্যানাসনিক, ফিলিপস, ইউনিলিভার পিওরইট, কেন্টসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের বৈদ্যুতিক পণ্য ও পানির ছাঁকনি বাজারজাত ও বিক্রি করে।[১০]
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |