ডন'স প্লাম | |
---|---|
![]() প্রেক্ষাগৃহে মুক্তির পোস্টার | |
পরিচালক | আর. ডি. রব |
প্রযোজক | ডেভিড স্টুটম্যান ডেল হুইটলি |
রচয়িতা | বিটনি অস্টন টড বেকম্যান আর. ডি. রব ডেভিড স্টুটম্যান ডেল হুইটলি |
শ্রেষ্ঠাংশে | স্কট ব্লুম কেভিন কনোলি টোবি ম্যাগুইর লিওনার্দো ডিক্যাপ্রিও জেনি লুইস অ্যাম্বার বেনস্টন |
সুরকার | ব্লেক সিনেট |
চিত্রগ্রাহক | স্টিভ অ্যাডকক ব্রায়ান বেলামি |
সম্পাদক | পাল হেইম্যান নাবিল মেহচি |
প্রযোজনা কোম্পানি | ট্রুথ ফিল্ম সেলস জেনট্রপা এন্টারটেইনমেন্ট |
পরিবেশক | পোলো পিকচার্স এন্টারটেইনমেন্ট |
মুক্তি | বার্লিন আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসব ১০ ফেব্রুয়ারি ২০০১ ডেনমার্ক ২৪ আগস্ট ২০০১ |
স্থিতিকাল | ৮৯ মিনিট |
দেশ | যুক্তরাষ্ট্র ডেনমার্ক সুইডেন |
ভাষা | ইংরেজি |
আয় | €৬,২৯৭ |
ডন'স প্লাম ২০০১ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত স্বল্প বাজেটের সাদাকালো ইন্ডি চলচ্চিত্র। এটি পরিচালনা করেছেন আর. ডি. রব এবং এতে প্রধান চরিত্রে অভিনয় করেছেন লিওনার্দো ডিক্যাপ্রিও, কেভিন কনোলি, স্কট ব্লুম, জেনি লুইস, টোবি ম্যাগুইর।[১] চলচ্চিত্রটির কাহিনী ও চিত্রনাট্য লিখেছেন বিটনি অস্টন, টড বেকম্যান, আর. ডি. রব, ডেভিড স্টুটম্যান, ডেল হুইটলি এবং এটি ১৯৯৫-১৯৯৬ সালে ধারণ করা হয়। এক রাতের দৃশ্যে শেষ হওয়া এই চলচ্চিত্রে রাতে খাবার টেবিলে বসে কয়েকজন যুবকের জীবন নিয়ে আলোচনা দেখানো হয়েছে।
ডিক্যাপ্রিও ও ম্যাগুইরকে প্রতি দিনের জন্য $৫৭৫ করে দেওয়া হয়। তার পরবর্তীতে চেয়েছিল এই ছবিটা যেন মুক্তি না পায়। ছবিটি ২০১৬ সালের জানুয়ারি পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডায় দেখানো বন্ধ রয়েছে।[২]
রিলো কিলের ব্ল্যাক সিনেট এই চলচ্চিত্রের সঙ্গীতায়োজন করেছেন। এছাড়া তার ব্যান্ডমেট জেনি লুইসও এই চলচ্চিত্রে সারা চরিত্রে অভিনয় করেছেন।
১৯৯৮ সালের ১ এপ্রিল প্রযোজক ডেভিড স্টুটম্যান লস অ্যাঞ্জেলেস কোর্টে লিওনার্দো ডিক্যাপ্রিও ও টোবি ম্যাগুইরের বিরুদ্ধে চুক্তি ভঙ্গের অভিযোগে একটি মামলা দায়ের করেন, মামলা নং B C1894C0। পরে ডিক্যাপ্রিও, ম্যাগুইর, স্টুটম্যান, হুইটলি, এবং জেরি মিডরসের মধ্যে মীমাংসা হয় যে ছবিটি যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডার বাইরে মুক্তি দিতে হবে।[২]
চলচ্চিত্রটি ২০০১ সালের ১০ ফেব্রুয়ারি বার্লিন আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে প্রিমিয়ার হয়। টাইম আউট নিউ ইয়র্ক-এর লেখক মাইক ডি'অ্যাঞ্জেলো এটিকে বার্লিনে তার দেখা শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র হিসেবে উল্লেখ করেছেন[৩] ভ্যারাইটি ম্যাগাজিন এটিকে নিরস ও বিরক্তিকর বলে উল্লেখ করেছে।[৪]
২০১৪ সালের সেপ্টেম্বরে ডেল হুইটলি ডন'স প্লামের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে ডিক্যাপ্রিওর উদ্দেশ্যে এক খোলা চিঠি প্রকাশ করে এবং চলচ্চিত্রটি ওয়েবসাইটে আপলোড করে যাতে দর্শক অবাধে তা দেখতে পারে।[১] ডিক্যাপ্রিও ও ম্যাগুইর আইনভঙ্গের অভিযোগ করলে ২০১৬ সালের ২৭ জানুয়ারি ছবিটি সরিয়ে ফেলা হয়।[৫] হুইটলি ফক্স নিউজকে এক সংবাদ বিবৃতিতে বলেন যে ২০১৬ সালে এসেও একজন জনপ্রিয় মার্কিন তারকার এমন আচরণ তাকে কষ্ট দেয়।[৬]