![]() | |
নামসমূহ | |
---|---|
অন্যান্য নাম
ম্যাগনেসিয়াম হাইড্রোজেন ফসফেট; ম্যাগনেসিয়াম ফসফেট ডাইবেসিক
| |
শনাক্তকারী | |
ত্রিমাত্রিক মডেল (জেমল)
|
|
কেমস্পাইডার | |
ইসিএইচএ ইনফোকার্ড | ১০০.০২৮.৯৩০ |
ইসি-নম্বর |
|
ই নম্বর | E৩৪৩(ii) (অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, ...) |
পাবকেম CID
|
|
ইউএনআইআই |
|
কম্পটক্স ড্যাশবোর্ড (EPA)
|
|
| |
| |
বৈশিষ্ট্য | |
HMgO4P | |
আণবিক ভর | ১২০.২৮ g·mol−১ |
ঘনত্ব | ২.১৩ গ্রাম/সেমি৩ ট্রাইহাইড্রেট |
ঝুঁকি প্রবণতা | |
এনএফপিএ ৭০৪ | |
সুনির্দিষ্টভাবে উল্লেখ করা ছাড়া, পদার্থসমূহের সকল তথ্য-উপাত্তসমূহ তাদের প্রমাণ অবস্থা (২৫ °সে (৭৭ °ফা), ১০০ kPa) অনুসারে দেওয়া হয়েছে। | |
![]() ![]() ![]() | |
তথ্যছক তথ্যসূত্র | |
ডাইম্যাগনেসিয়াম ফসফেট একটি অজৈব যৌগ যার রাসায়নিক সংকেত MgHPO 4 । এটি ম্যাগনেসিয়াম ধাতুর একটি ফসফেট লবণ। তিন অণু কেলাস জল নিয়ে গঠিত ডাইম্যাগনেসিয়াম ফসফেট লবণের সঙ্গে আমরা বেশি পরিচিত। তার কারণ হলো এটি খনিজ হিসাবে পাওয়া যায়। [১]
ম্যাগনেসিয়াম অক্সাইডের সঙ্গে নির্দিষ্ট পরিমাণ {রাসায়নিক সংখ্যানুপাতে} ফসফরিক অ্যাসিডের বিক্রিয়া করে ডাইম্যাগনেসিয়াম ফসফেট তৈরি করা যেতে পারে। বিক্রিয়াটি এই রকম:
অন্য পদ্ধতিতে জলের মধ্যে মনোম্যাগনেসিয়াম ফসফেট দ্রবীভূত করেও ডাইম্যাগনেসিয়াম ফসফেট তৈরি করা যায়। জলে মনোম্যাগনেসিয়াম ফসফেট দ্রবীভূত করলে এটি ভেঙ্গে গিয়ে ফসফরিক অ্যাসিড তৈরি হয় এবং সাদা রঙের সোদক ডাইম্যাগনেসিয়াম ফসফেটের অধক্ষেপ পড়ে। এই ডাইম্যাগনেসিয়াম ফসফেটে তিন অণু কেলাস জল থাকে। বিক্রিয়াটি এই রকম:
ডাইম্যাগনেসিয়াম ফসফেট লবণ পুষ্টির সম্পূরক হিসাবে ব্যবহৃত হয়, বিশেষ করে শিশু এবং ক্রীড়াবিদদের জন্য। এর E নম্বর হল E343। [২]