কলকাতা শহরতলি রেলওয়ে জংশন স্টেশন | ||||||||||||||||
অবস্থান | ডানকুনি স্টেশন রোড, স্টেশন পল্লি, ডানকুনি, জেলা. হাওড়া, পশ্চিমবঙ্গ ভারত | |||||||||||||||
স্থানাঙ্ক | ২২°৪০′৪২″ উত্তর ৮৮°১৭′২৭″ পূর্ব / ২২.৬৭৮৩° উত্তর ৮৮.২৯০৮° পূর্ব | |||||||||||||||
উচ্চতা | ৭ মিটার (২৩ ফু) | |||||||||||||||
মালিকানাধীন | ভারতীয় রেল | |||||||||||||||
পরিচালিত | পূর্ব রেল | |||||||||||||||
লাইন | হাওড়া-বর্ধমান কর্ড এবং শিয়ালদহ-ডানকুনি লাইন | |||||||||||||||
প্ল্যাটফর্ম | ৫ | |||||||||||||||
নির্মাণ | ||||||||||||||||
গঠনের ধরন | আদর্শ (ভূপিষ্ঠ স্টেশন) | |||||||||||||||
পার্কিং | না | |||||||||||||||
সাইকেলের সুবিধা | হ্যাঁ | |||||||||||||||
অন্য তথ্য | ||||||||||||||||
অবস্থা | সক্রিয় | |||||||||||||||
স্টেশন কোড | DKAE | |||||||||||||||
বিভাগ | হাওড়া | |||||||||||||||
ইতিহাস | ||||||||||||||||
চালু | ১৯১৭ | |||||||||||||||
বৈদ্যুতীকরণ | ১৯৬৪-৬৬ | |||||||||||||||
আগের নাম | ইস্ট ইন্ডিয়ান রেলওয়ে কোম্পানি | |||||||||||||||
পরিষেবা | ||||||||||||||||
| ||||||||||||||||
অবস্থান | ||||||||||||||||
ডানকুনি জংশন রেলওয়ে স্টেশন হল ডানকুনি শহরের প্রধান রেলওয়ে স্টেশন। এই হাওড়া-বর্ধমান কর্ড লাইন এর একটি গুরুত্ব পূর্ণ রেলওয়ে স্টেশন। এই স্টেশনটি কলকাতা শহরতলি রেলওয়ে ব্যবস্থার অন্তর্গত একটি ব্যস্ত স্টেশন। এটি পূর্ব রেল জোন সমূহের অধীনে পরিচালিত। ডানকুনি জংশন রেলওয়ে স্টেশনটি হাওড়া রেলওয়ে বিভাগের একটি বড় রেলওয়ে স্টেশন। এটি ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের হাওড়া জেলায় ডানকুনি স্টেশন রোড, ডানকুনি তে অবস্থিত। স্টেশনটি ডানকুনি এবং পার্শ্ববর্তী এলাকায় রেল পরিষেবা প্রদান করে। হাওড়া জংশন রেলওয়ে স্টেশন থেকে ১৫ কি.মি. দূরে স্টেশনটি অবস্থিত।[১] স্টেশনটিতে মোট ৫ টি প্লাটফর্ম রয়েছে। আবার এই শহরটি বালি ঘাট- দক্ষিণেশ্বর রেলওয়ে স্টেশন বরাবর বিবেকানন্দ সেতু হয়ে শিয়ালদহ স্টেশনের সঙ্গে যুক্ত হয়। ডানকুনি বর্তমানে রেল যোগাযোগের গুরুত্বপূর্ণ স্থান। শিয়ালদহ এবং হাওড়া দুইটি প্রধান রেলওয়ে লাইনের সাথে ডানকুনি জংশনে সংযুক্ত হয়।
হাওড়া-বর্ধমান কর্ড, হাওড়া-বর্ধমান মাইন লাইনের তুলনায় হাওড়া থেকে বর্ধমানের একটি ছোট লাইনটি ১৯১৭ সালে নির্মিত হয়েছিল। ১৯৩২ সালে কলকাতার কর্ড লাইনটি নির্মিত হয়েছিল উইলিংডন ব্রিজের উপর, যেটি দমদম ও ডানকুনি শহরকে যুক্ত করেছিল।[২]
হাওড়া-বর্ধমান কর্ড লাইন ১৯৬৪-৬৬ সালে বৈদ্যুতিকরন করা হয়।[৩]
ডানকুনিতে ডিজেল কম্পোনেন্ট ফ্যাক্টরিতে ট্রায়ালের উৎপাদন শুরু হয়েছে। [৪] ৮৪.২১ কোটি টাকা ব্যায়ে নির্মিত ফ্যাক্টরিটি, ২৮ মে ২০১২ তারিখে পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জ্জী উদ্বোধন করেন। ডিজিটাল লোকোমোটিভ ওয়ার্কসে উপাদান দ্রব্য সরবরাহ করা হচ্ছে বর্তমানে।[৫]
এর নির্মাণ খরচ ২৭০.৭৭ কোটি টাকা। লোকাল কম্পোনেন্ট ফ্যাক্টরীটি নির্মান কাজ চলছে। [৫]
একটি প্রকল্প ডানকুনি মালের ইয়ার্ডের পুনর্নির্মাণ এবং ডানকুনি মালবাহী ইয়কড হিসাবে এটি নির্মাণের কাজ করছে।এটি একটি বহুমুখি-উদ্দেশ্য মালবাহী টার্মিনাল হবে যা এক জায়গায় সমগ্র মালবাহী রেল একত্রিত হবে।এটি হাওড়া, শিয়ালদহ, শালিমার ও চিৎপুর ইয়ার্ডের চাপ হ্রাস করবে।[৬][৭]
১৮৩৯ কিলোমিটার দীর্ঘ পূর্ব ডেডিকেটেড ফ্রেড করিডোর ডানকুনি থেকে লুধিয়ানা পর্যন্ত নির্মানের প্রস্তাবিত হয়েছে।[৮]