এই নিবন্ধটি ইংরেজি থেকে আনাড়িভাবে অনুবাদ করা হয়েছে। এটি কোনও কম্পিউটার কর্তৃক অথবা দ্বিভাষিক দক্ষতাহীন কোনো অনুবাদক কর্তৃক অনূদিত হয়ে থাকতে পারে। |
ডিসেকশন | |
---|---|
প্রাথমিক তথ্য | |
উদ্ভব | স্ট্রোমস্টাড, সুইডেন |
ধরন | ব্ল্যাক মেটাল (১৯৮৯-১৯৯৭) মেলোডিক ডেথ মেটাল (২০০৪-২০০৬) |
কার্যকাল | ১৯৮৯-১৯৯৭, ২০০৪-২০০৬ |
লেবেল | দ্যা এ্যান্ড রেকর্ডস |
প্রাক্তন সদস্য | জন নডতভিডত সেট টেইটান টমাস আস্কলুন্ড |
ওয়েবসাইট | dissection |
ডিসেকশন সুইডেনের স্ট্রোমস্টাড শহরের একটি ব্ল্যাকেন্ড ডেথ মেটাল ব্যান্ড। জন নডতভিডত ১৯৮৯ সালে এ ব্যান্ডটি প্রতিষ্ঠা করেন এবং এই ব্যান্ডটি ২০০৬ সালে ভেঙ্গে যায় নডতভিডতের আত্মহত্যার পর। ১৯৯১ সালে ডিসেকশন প্রথম ইপি বের করে।
১৯৯০ সালে ডেসেকশন ব্যান্ড প্রথম সরাসরি গান পরিবেশন করে এনটোমবড ব্যান্ডের সাথে। এই সময়েই তাদের প্রথম ডেমো দ্যা গ্রিফ প্রফেসি বের হয়। এই অ্যালবামটি পরে আবার বের হয় মেইহেম ব্যান্ডের ভোকাল ডেথকে উৎসর্গ করে যিনি ১৯৯১ সালে আত্মহত্যা করেন। তার সন্মানে তারা একটি কনসার্টেরও আয়োজন করে যেখানে তারা মেইহেম ব্যান্ডের ফ্রিজিং মুন গানটি পরিবেশন করে। দ্যা গ্রিফ প্রফেসি ডেমোটি আন্ডারগ্রাউন্ডে দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে ও তারা একটি ফ্রেঞ্চ লেবেল করপসগ্রিন্ডারের সাথে চুক্তিবদ্ধ হয়। এখান থেকে তাদের ইপি ইনটু ইনফিনিট অবস্কিউরিটি বের হয়।
১৯৯৩ সালে তাদের প্রথম অ্যালবাম সম্বারলেইন বের হয়। এই অ্যালবামটি ব্ল্যাক মেটাল ব্যান্ড মেইহেমের গিটারিস্ট ইউরোনিমাসকে উৎসর্গ করা হয় যিনি ঐ বছরের প্রথম দিকে খুন হন। একজন ৩৮ বছর বয়সী সমকামী আলজেরিয়ান জোসেফ বেন মেড্ডাউস নামক ব্যক্তিকে হত্যায় সহযোগিতা করায় ডিসেকশন ব্যান্ডের জন নডতভিডত ১৯৯৭ সালে দোষী সাব্যস্ত হোন। ২০০৪ সালে তিনি জেল থেকে বের হন। পরবর্তীতে ডিসেকশন ব্যান্ড ২ টি গানের একটি ইপি মহা কালী বের করে এবং রিবার্থ অব ডিসেকশন সফরে বের হয়। ২০০৬ সালে ডিসেকশন তাদের ৩য় অ্যালবাম রেইঙ্কাওস বের করে এবং এই অ্যালবামের গানের কথাতে যাদুবিদ্যার কৌশল উঠে আসে যা মিসএ্যানথ্রোপিক লুসিফারিয়ান অর্ডার নামের দলে শিক্ষা হিসেবে দেয়া হয়।[১] আগস্টের ১৬ তারিখে[২] জন নডতভিডতের মৃতদেহ পাওয়া যায় তার অ্যাপার্টমেন্টে। মিডিয়ার মরে তার পাশেই পরে ছিল স্যাটানিক বাইবেল। কিন্তু আসলে তা ছিল আরেকটি বই লিবার আযরাতে মিসএ্যানথ্রোপিক লুসিফারিয়ান অর্ডার নেতা ফ্রাটার নেমিডালের লেখা।
১৯৯৫ সালে গঠিত হওয়া সংগঠন মিসএ্যানথ্রোপিক লুসিফারিয়ান অর্ডারের সদস্য। এই সংগঠনের নাম পরিবর্তিত হয়ে পরে টেম্পল অব ব্ল্যাক লাইট নাম ধারণ করে। চূড়ান্ত সন্ত্রাসী শূণ্যতাবাদ শেখানো হত এই সংগঠনে এবং তারা বলত আএ একজন সত্যিকারের স্যাটানিস্ট কখনোই আধুনিক সমাজের সদস্য হতে পারে না কারণ এটা মিথ্যার উপর অবস্থিত। তারা তিনটি শক্তির ওপর বিশ্বাস করত যা হলো তিনটি কালো পর্দা-কোলাহল, অন্ধকার ও শূণ্যতা। এই তিনটি শক্তি হলো তিনটি পদক্ষেপ রহস্যময় জগতে যাওয়ার জন্য। তারা ১১টি অন্ধকার শক্তির সময়কে বিশ্বাস করত যা হলো মলোচ, লুসিফুজ, বাইলজাবাব, নামাহ, বাইল, লিলথ, বেলফেগর, রফোক্যাল, শয়তান, এড্রামিলিচ, এ্যাস্টারথ ও আস্মোডিউস। আযরাতে এই ১১টি শক্তিকে একত্রিত করে একটিতে যাকে টেম্পল অব ব্ল্যাক লাইট শ্রদ্ধা করত। ডিসেকশন ব্যান্ডের সাবেক সদস্যরা তাদের বিশ্বাসকে এগিয়ে নিয়ে নতুন ব্যান্ড গঠন করেছে।[৩]