ডুয়েগু আসেনা (এপ্রিল ১৯, ১৯৪৬-জুলাই ৩০, ২০০৬)[১] একজন তুর্কি সাংবাদিক, লেখক এবং নারী অধিকার কর্মী ছিলেন।[২]
বিখ্যাত বই "ওমেন হ্যাজ নেম নেম" এর লেখিকা মিসেস আসেনা একজন শিক্ষক হওয়ার প্রশিক্ষণ নিয়েছিলেন কিন্তু ১৯৭০ এর দশকের প্রথম দিকে সংবাদপত্রে নারীর পাতায় লিখতে শুরু করেন। তিনি ১৯৭৮ সালে তুরস্কে প্রথম নারীদের জন্য একটি পত্রিকা চালু করেন। তুর্কি সরকারের নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে মিসেস আসেনা প্রথম লেখিকা হিসাবে নারীর অধিকার, যৌনতা এবং স্ত্রী-প্রহারের মতো বিষয়গুলি অন্বেষণ করে পত্রিকায় প্রকাশ করেন।
গুগল ডুডল ১৯ এপ্রিল ২০১৯ সালে ডুয়েগু আসেনার ৭৩তম জন্মবার্ষিকী স্মরণ করে[৩] ২০০৭ সাল থেকে নারী অধিকারে অবদানের ক্ষেত্রে “তুরস্কের কলম” নামে একটি পুরস্কার চালু করে।[৪]
কাদানান আদো ইয়োক (দ্য ওমেন হ্যাস নেম নেম), ১৮৪ পিপি, ১৯৮৭, ৫৯ তম সংস্করণ ২০০৪,আইএসবিএন ৯৭৫-৫০৬-১২২-৩ (গ্রীক এবং ইতালীয় ভাষায়)
আসলিন্ডা আসক দা ইয়ক (আসলে, সেখানেও ভালোবাসা নেই), ১৯২ পিপি, ১৯৮৯, ৪০তম সংস্করণ, ২০০৪, আইএসবিএন ৯৭৫-৫০৬-১২৮-২
কাহরমালার হেপ এরকেক (হিরোরা সর্বদা পুরুষ), ১৬০ পিপি, ১৯৯২, ২ তম সংস্করণ ২০০৫,আইএসবিএন ৯৭৫-৫০৬-১০৮-৮
দেইসেন বীর শে ইয়োক (সেখানে কিছুই পরিবর্তন হয়নি), ১১৮ পিপি, ১৯৯৪, ৪৩ তম সংস্করণ ২০০৪, আইএসবিএন ৯৭৫-৩২৫-০০০-২
আয়নাড আক ভার্দা (আয়নায় প্রেম ছিল), ৩৬০ পিপি, ১৯৯৭, ২২ তম সংস্করণ ২০০৪,আইএসবিএন ৯৭৫-৩২৫-৪৫৬-৩
আসলান্দা উজগুরসান (আসলে, আপনি মুক্ত), ২৭৬ পিপি, ২০০১, ২১ তম সংস্করণ ২০০৪,আইএসবিএন ৯৭৫-৬৬১২-১৪-২
এ জিকে জিদিয়ারাম ডেমেজ (প্রেম বলে না 'আমি চলে যাচ্ছি'), ২০৮ পিপি, ২০০৩, ১৪ তম সংস্করণ ২০০৩, আইএসবিএন ৯৭৫-২৯৩-০৮৩-২
পরম্পরা (টুকরা মধ্যে টুকরা), ১৫৭ পৃষ্ঠা, ২০০৪, ১৪ তম সংস্করণ ২০০৬, আইএসবিএন ৯৭৫-২৯৩-২০৫-৩
মহিলাদের কোন নাম নেই, ১৭৪ পৃষ্টা, ১৯৯২, পাইপার, মেনচেন, আইএসবিএন ৩-৪৯২-১১৪৮৫-৭
আমার ভালোবাসা, তোমার ভালোবাসা, ২১৫ পৃষ্ঠা, ১৯৯৪, পাইপার, মেনচেন, আইএসবিএন ৩-৪৯২-১১৭৯২-৯
,মহিলাদের কোন নাম নেই, ২১৯ পৃষ্ঠা, ২০০৫, ডি কার্ন, আইএসবিএন ৯০-৩২৫-১০১১-৮
আসলে, আপনি মুক্ত, ২২২ পৃষ্ঠা, ২০০৫, ডি কার্ন, আইএসবিএন ৯০-৩২৫-১০০৬-১
১৯৮৮ - "নকটা " ম্যাগাজিন দ্বারা "সামিটে মানুষ"
১৯৮৮ - বসফরাস ইউনিভার্সিটি কাদানান আডো ইয়োকের "সেরা লেখক"
১৯৯৫ - বসফরাস ইউনিভার্সিটির "সেরা লেখক"
১৯৯৮ - "৭৫ বছরের ৭৫ জন মহিলা" পুরস্কার
তিনি দুই বছর ধরে মস্তিষ্কে টিউমারের সাথে লড়াই করেন। জীবনের শেষ লগ্নে আমেরিকান হাসপাতালে উচ্চ রক্তচাপ এবং শ্বাসকষ্টজনিত সমস্যা নিয়ে তাকে ভর্তি করা হয়। পরে জুলাই ৩০, ২০০৬ সালে ৬০ বছর বয়সে মৃত্যুবরণ করেন।