ব্যক্তিগত তথ্য | |||
---|---|---|---|
পূর্ণ নাম | ডেভিড ওলাতুকুনকো আলাবা[১] | ||
জন্ম | [২] | ২৪ জুন ১৯৯২||
জন্ম স্থান | ভিয়েনা, অস্ট্রিয়া | ||
উচ্চতা | ১.৮০ মিটার (৫ ফুট ১১ ইঞ্চি)[৩] | ||
মাঠে অবস্থান | রক্ষণভাগের খেলোয়াড় | ||
ক্লাবের তথ্য | |||
বর্তমান দল | রিয়াল মাদ্রিদ | ||
জার্সি নম্বর | ৪ | ||
যুব পর্যায় | |||
২০০১–২০০২ | আসপার্ন | ||
২০০২–২০০৮ | অস্ট্রিয়া ভিয়েনা | ||
২০০৮–২০০৯ | বায়ার্ন মিউনিখ | ||
জ্যেষ্ঠ পর্যায়* | |||
বছর | দল | ম্যাচ | (গোল) |
২০০৭–২০০৮ | অস্ট্রিয়া ভিয়েনা ২ | ৫ | (০) |
২০০৯–২০১০ | বায়ার্ন মিউনিখ ২ | ৩৩ | (১) |
২০১০–২০২১ | বায়ার্ন মিউনিখ | ২৮১ | (২২) |
২০১১ | → ১৮৯৯ হফেনহাইম (ধার) | ১৭ | (২) |
২০২১– | রিয়াল মাদ্রিদ | ৪৫ | (৩) |
জাতীয় দল‡ | |||
২০০৭–২০০৯ | অস্ট্রিয়া অনূর্ধ্ব-১৭ | ২০ | (৫) |
২০১০ | অস্ট্রিয়া অনূর্ধ্ব-১৯ | ৫ | (১) |
২০০৯–২০১০ | অস্ট্রিয়া অনূর্ধ্ব-২১ | ৫ | (০) |
২০০৯– | অস্ট্রিয়া | ৯৮ | (১৫) |
* কেবল ঘরোয়া লিগে ক্লাবের হয়ে ম্যাচ ও গোলসংখ্যা গণনা করা হয়েছে এবং ২০:৪০, ৩০ ডিসেম্বর ২০২২ (ইউটিসি) তারিখ অনুযায়ী সকল তথ্য সঠিক। ‡ জাতীয় দলের হয়ে ম্যাচ ও গোলসংখ্যা ২২:৪৫, ২০ নভেম্বর ২০২২ (ইউটিসি) তারিখ অনুযায়ী সঠিক। |
ডেভিড ওলাতুকুনকো আলাবা (ইংরেজি: David Alaba; জন্ম: ২৪ জুন ১৯৯২) হলেন একজন অস্ট্রীয় পেশাদার ফুটবল খেলোয়াড়। তিনি বর্তমানে স্পেনের পেশাদার ফুটবল লিগের শীর্ষ স্তর লা লিগার ক্লাব রিয়াল মাদ্রিদ এবং অস্ট্রিয়া জাতীয় দলের হয়ে একজন রক্ষণভাগের খেলোয়াড় হিসেবে খেলেন।[৪][৫] তিনি মূলত একজন কেন্দ্রীয় রক্ষণভাগের খেলোয়াড় হিসেবে খেললেও একজন বহুমুখী খেলোয়াড় হিসেবে তিনি মাঝেমধ্যে বাম পার্শ্বীয় রক্ষণভাগের খেলোয়াড় এবং কেন্দ্রীয় মধ্যমাঠের খেলোয়াড় হিসেবে খেলেন।
২০০১–০২ মৌসুমে, অস্ট্রীয় ফুটবল ক্লাব আসপার্নের যুব পর্যায়ের হয়ে খেলার মাধ্যমে আলাবা ফুটবল জগতে প্রবেশ করেছেন এবং পরবর্তীকালে অস্ট্রিয়া ভিয়েনা এবং বায়ার্ন মিউনিখের যুব দলের হয়ে খেলার মাধ্যমে তিনি ফুটবল খেলায় বিকশিত হয়েছেন। ২০০৭–০৮ মৌসুমে, অস্ট্রিয়া ভিয়েনা ২ দলের হয়ে খেলার মাধ্যমে তিনি তার জ্যেষ্ঠ পর্যায়ের খেলোয়াড়ি জীবন শুরু করেছেন। অস্ট্রিয়া ভিয়েনা ২-এর হয়ে ২ মৌসুম খেলার পর, তিনি বায়ার্ন মিউনিখ ২-এ যোগদান করেছেন, যেখানে তিনি ২ মৌসুমে ৩৩ ম্যাচে মাত্র ১টি গোল করেছেন। তবে ২০০৯–১০ মৌসুমেই তিনি বায়ার্ন মিউনিখের মূল দলে যোগদান করেছেন, যেখানে তিনি দুইটি উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লিগ শিরোপা জয়লাভ করেছেন। মাঝে তিনি ২০১০–১১ মৌসুমে, এক মৌসুমের জন্য ধারে ১৮৯৯ হফেনহাইমের হয়ে খেলেছেন, যেখানে তিনি ১৭ ম্যাচে ২টি গোল করেছেন। ২০২১–২২ মৌসুমে, তিনি বায়ার্ন মিউনিখ হতে স্পেনীয় ক্লাব রিয়াল মাদ্রিদে যোগদান করেছেন।[৬]
২০০৭ সালে, আলাবা অস্ট্রিয়া অনূর্ধ্ব-১৭ দলের হয়ে অস্ট্রিয়ার বয়সভিত্তিক পর্যায়ে অভিষেক করেছিলেন। প্রায় ২ বছর যাবত অস্ট্রিয়ার বয়সভিত্তিক দলের হয়ে খেলার পর, তিনি ২০০৯ সালে অস্ট্রিয়ার হয়ে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে অভিষেক করেছেন; অস্ট্রিয়ার জার্সি গায়ে তিনি এপর্যন্ত ৮৫ ম্যাচে ১৪টি গোল করেছেন। তিনি অস্ট্রিয়ার হয়ে এপর্যন্ত ২টি উয়েফা ইউরোপীয় চ্যাম্পিয়নশিপে (২০১৬ এবং ২০২০) অংশগ্রহণ করেছেন।
ব্যক্তিগতভাবে, আলাবা বেশ কিছু পুরস্কার জয়লাভ করেছেন, যার মধ্যে ২০১০-এর দশকে ৬ বার বর্ষসেরা অস্ট্রীয় ফুটবলার এবং ২ বার বর্ষসেরা অস্ট্রীয় ক্রীড়াবিদের পুরস্কার জয় অন্যতম। দলগতভাবে, আলাবা এপর্যন্ত ২৭টি শিরোপা জয়লাভ করেছেন, যার সবগুলো বায়ার্ন মিউনিখের হয়ে জয়লাভ করেছেন।
ডেভিড ওলাতুকুনকো আলাবা ১৯৯২ সালের ২৪শে জুন তারিখে অস্ট্রিয়ার ভিয়েনায় জন্মগ্রহণ করেছেন এবং সেখানেই তার শৈশব অতিবাহিত করেছেন। তার বাবার নাম জর্জ আলাবা এবং তার মায়ের নাম জিনা আলাবা।[৩] তার রোজ মে আলাবা নামে একজন বড় বোন রয়েছে; যিনি একজন পেশাদার সঙ্গীতশিল্পী।[৭] তার মা ভিসিয়ান বংশোদ্ভূত, যিনি ফিলিপাইন থেকে অভিবাসিত হয়ে পরিষেবিকা হিসেবে কাজ করেছেন।[৭] অন্যদিকে, তার বাবা হলেন ইয়োরুবা নাইজেরীয় বংশোদ্ভূত, যিনি ওগেরের রাজকুমারের পাশাপাশি একজন র্যাপার এবং ডিজে হিসেবেও কাজ করেছেন।[৮][৯][১০] তিনি একজন খ্রিষ্টান এবং সেভেন্থ-ডে অ্যাডভেন্টিস্ট চার্চের একজন সদস্য।[১১]
আলাবা অস্ট্রিয়া অনূর্ধ্ব-১৭, অস্ট্রিয়া অনূর্ধ্ব-১৯ এবং অস্ট্রিয়া অনূর্ধ্ব-২১ দলের হয়ে খেলার মাধ্যমে অস্ট্রিয়ার প্রতিনিধিত্ব করেছেন।[১২] ২০০৭ সালের ২৫শে এপ্রিল তারিখে তিনি হাঙ্গেরি অনূর্ধ্ব-১৭ দলের বিরুদ্ধে ম্যাচে অস্ট্রিয়া অনূর্ধ্ব-১৭ দলের হয়ে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে অভিষেক করেছেন।[১৩] অস্ট্রিয়া অনূর্ধ্ব-১৯ দলের হয়ে তিনি ২০১০ উয়েফা ইউরোপীয় অনূর্ধ্ব-১৯ চ্যাম্পিয়নশিপে অংশগ্রহণ করেছেন, তবে তার দল উক্ত প্রতিযোগিতায় শুধুমাত্র গ্রুপ পর্বে অংশগ্রহণ করতে সক্ষম হয়েছিল;[১৪] উক্ত প্রতিযোগিতায় তিনি ২ ম্যাচে ১টি গোল করেছিলেন।[১৫] অস্ট্রিয়ার বয়সভিত্তিক দলের হয়ে তিনি ৩০ ম্যাচে অংশগ্রহণ করে ৬টি গোল করেছেন। তিনি ২০০৮ সালের ২৪শে আগস্ট তারিখে অনুষ্ঠিত প্রীতি ম্যাচে সুইজারল্যান্ড অনূর্ধ্ব-১৭ দলের বিরুদ্ধে অস্ট্রিয়ার বয়সভিত্তিক দলের হয়ে প্রথমবারের মতো গোল করেছেন।[১৬]
২০০৯ সালের ১৪ই অক্টোবর তারিখে, মাত্র ১৭ বছর ৩ মাস ২০ দিন বয়সে, বাম পায়ে ফুটবল খেলায় পারদর্শী আলাবা ফ্রান্সের বিরুদ্ধে অনুষ্ঠিত ২০১০ ফিফা বিশ্বকাপ বাছাইপর্বের ম্যাচে অংশগ্রহণ করার মাধ্যমে আন্তর্জাতিক ফুটবলে অস্ট্রিয়ার হয়ে অভিষেক করেছেন।[১৭] উক্ত ম্যাচের ৮০তম মিনিটে রক্ষণভাগের খেলোয়াড় ক্রিস্টিয়ান ফুকসের বদলি খেলোয়াড় হিসেবে তিনি মাঠে প্রবেশ করেন; ম্যাচে তিনি ৩ নম্বর জার্সি পরিধান করে রক্ষণভাগের খেলোয়াড় হিসেবে খেলেছেন।[১৮] ম্যাচটি ফ্রান্স ৩–১ গোলের ব্যবধানে জয়লাভ করেছিল।[১৯] অস্ট্রিয়ার হয়ে অভিষেকের বছরে আলাবা সর্বমোট ২ ম্যাচে অংশগ্রহণ করেছেন। জাতীয় দলের হয়ে অভিষেকের ৩ বছর ২ দিন পর, অস্ট্রিয়ার জার্সি গায়ে প্রথম গোলটি করেন; ২০১২ সালের ১৬ই অক্টোবর তারিখে, কাজাখস্তানের বিরুদ্ধে ম্যাচের তৃতীয় গোলটি করার মাধ্যমে তিনি আন্তর্জাতিক ফুটবলে তার প্রথম গোলটি করেন।[২০][২১][২২] ২০১৭ সালের ২৪শে মার্চ তারিখে, তিনি মলদোভার বিরুদ্ধে অস্ট্রিয়ার হয়ে প্রথমবারের মতো অধিনায়কের দায়িত্ব পালন করেন, ম্যাচটি অস্ট্রিয়া ২–০ গোলের ব্যবধানে জয়লাভ করেছিল।[২৩][২৪][২৫]
২০১৬ সালের ৫ই সেপ্টেম্বর তারিখে জর্জিয়ার তিবিলিসির বরিস পাইচাজে স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত জর্জিয়ার বিরুদ্ধে ম্যাচে অংশগ্রহণ করার মাধ্যমে তিনি অস্ট্রিয়ার জার্সি গায়ে তার ৫০তম ম্যাচ খেলেছেন, ম্যাচটি অস্ট্রিয়া ২–১ গোলের ব্যবধানে জয়লাভ করেছিল,[২৬] যেখানে তিনি পূর্ণ ৯০ মিনিট খেলেছেন।[২৭][২৮]
ক্লাব | মৌসুম | লিগ | কাপ | মহাদেশীয় | অন্যান্য | মোট | সূত্র | ||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
বিভাগ | ম্যাচ | গোল | ম্যাচ | গোল | ম্যাচ | গোল | ম্যাচ | গোল | ম্যাচ | গোল | |||
বায়ার্ন মিউনিখ | ২০০৯–১০ | বুন্দেসলিগা | ৩ | ০ | ১ | ০ | ২[ক] | ০ | — | ৬ | ০ | [২৯] | |
২০১০–১১ | ২ | ০ | ১ | ০ | ০ | ০ | ০ | ০ | ৩ | ০ | [৩০] | ||
২০১১–১২ | ৩০ | ২ | ৬ | ১ | ১১[ক] | ০ | — | ৪৭ | ৩ | [৩১] | |||
২০১২–১৩ | ২৩ | ৩ | ৪ | ০ | ১১[ক] | ২ | ০ | ০ | ৩৮ | ৫ | [৩২] | ||
২০১৩–১৪ | ২৮ | ২ | ৫ | ০ | ১২[ক] | ২ | ৪[খ] | ০ | ৪৯ | ৪ | [৩৩][৩৪] | ||
২০১৪–১৫ | ১৯ | ২ | ৩ | ৩ | ৬[ক] | ০ | ১[গ] | ০ | ২৯ | ৫ | [৩৪][৩৫] | ||
২০১৫–১৬ | ৩০ | ১ | ৫ | ০ | ১০[ক] | ১ | ১[গ] | ০ | ৪৬ | ২ | [৩৪][৩৬] | ||
২০১৬–১৭ | ৩২ | ৪ | ৫ | ১ | ৯[ক] | ০ | ১[গ] | ০ | ৪৭ | ৫ | [৩৪][৩৬] | ||
২০১৭–১৮ | ২৩ | ২ | ৬ | ০ | ৭[ক] | ০ | ০ | ০ | ৩৬ | ২ | [৩৭] | ||
২০১৮–১৯ | ৩১ | ৩ | ৪ | ০ | ৭[ক] | ০ | ১[গ] | ০ | ৪৩ | ৩ | [৩৮] | ||
২০১৯–২০ | ২৮ | ১ | ৫ | ১ | ৮[ক] | ০ | ১[গ] | ০ | ৪২ | ২ | [৩৯][৪০] | ||
২০২০–২১ | ১৪ | ১ | ০ | ০ | ৫[ক] | ০ | ১[খ] | ০ | ২০ | ১ | [৪১] | ||
মোট | ২৬৩ | ২১ | ৪৫ | ৬ | ৮৮ | ৫ | ১০ | ০ | ৪০৬ | ৩২ | — | ||
বায়ার্ন মিউনিখ ২ | ২০০৯–১০ | ৩. লিগা | ২৩ | ১ | — | — | — | ২৩ | ১ | [২৯] | |||
২০১০–১১ | ১০ | ০ | — | — | — | ১০ | ০ | [৩০] | |||||
মোট | ৩৩ | ১ | — | — | — | ৩৩ | ১ | — | |||||
১৮৯৯ হফেনহাইম (ধার) | ২০১০–১১ | বুন্দেসলিগা | ১৭ | ২ | ১ | ০ | — | — | ১৮ | ২ | [৩০] | ||
রিয়াল মাদ্রিদ | ২০২১–২২ | লা লিগা | ০ | ০ | ০ | ০ | ০ | ০ | ০ | ০ | ০ | ০ | |
সর্বমোট | ৩৩১ | ২৫ | ৪৮ | ৭ | ৯২ | ৫ | ১২ | ০ | ৪৮২ | ৩৬ | — |
দল | সাল | ম্যাচ | গোল |
---|---|---|---|
অস্ট্রিয়া | ২০০৯ | ২ | ০ |
২০১০ | ৩ | ০ | |
২০১১ | ১১ | ০ | |
২০১২ | ৫ | ১ | |
২০১৩ | ১০ | ৫ | |
২০১৪ | ৪ | ২ | |
২০১৫ | ৭ | ৩ | |
২০১৬ | ১২ | ০ | |
২০১৭ | ৫ | ০ | |
২০১৮ | ৮ | ২ | |
২০১৯ | ৫ | ১ | |
২০২০ | ৪ | ০ | |
২০২১ | ৯ | ০ | |
সর্বমোট | ৮৫ | ১৪ |
গোল | তারিখ | মাঠ | প্রতিপক্ষ | স্কোর | ফলাফল | প্রতিযোগিতা | সূত্র |
---|---|---|---|---|---|---|---|
১ | ১৬ অক্টোবর ২০১২ | আর্নস্ট-হাপেল-স্টাডিওন, ভিয়েনা, অস্ট্রিয়া | কাজাখস্তান | ৩–০ | ৪–০ | ২০১৪ ফিফা বিশ্বকাপ বাছাইপর্ব | [৪২] |
২ | ২২ মার্চ ২০১৩ | ফ্যারো দ্বীপপুঞ্জ | ৫–০ | ৬–০ | [৪৩] | ||
৩ | ২৬ মার্চ ২০১৩ | আভিভা স্টেডিয়াম, ডাবলিন, প্রজাতন্ত্রী আয়ারল্যান্ড | প্রজাতন্ত্রী আয়ারল্যান্ড | ২–২ | ২–২ | [৪৪] | |
৪ | ৭ জুন ২০১৩ | আর্নস্ট-হাপেল-স্টাডিওন, ভিয়েনা, অস্ট্রিয়া | সুইডেন | ১–০ | ২–১ | [৪৫] | |
৫ | ১০ সেপ্টেম্বর ২০১৩ | প্রজাতন্ত্রী আয়ারল্যান্ড | ১–০ | ১–০ | [৪৬] | ||
৬ | ১৫ অক্টোবর ২০১৩ | তোর্সভোলুর, থউশাউন, ফ্যারো দ্বীপপুঞ্জ | ফ্যারো দ্বীপপুঞ্জ | ৩–০ | ৩–০ | [৪৭] | |
৭ | ৮ সেপ্টেম্বর ২০১৪ | আর্নস্ট-হাপেল-স্টাডিওন, ভিয়েনা, অস্ট্রিয়া | সুইডেন | ১–০ | ১–১ | উয়েফা ইউরো ২০১৬ | [৪৮] |
৮ | ৯ অক্টোবর ২০১৪ | জিমব্রু স্টেডিয়াম, চিশিনাউ, মলদোভা | মলদোভা | ১–০ | ২–১ | [৪৯] | |
৯ | ২৭ মার্চ ২০১৫ | রাইনপার্ক স্টেডিয়াম, ভাদুজ, লিশটেনস্টাইন | লিশটেনস্টাইন | ৩–০ | ৫–০ | [৫০] | |
১০ | ৮ সেপ্টেম্বর ২০১৫ | ফ্রেন্ডস এরিনা, সোলনা, সুইডেন | সুইডেন | ১–০ | ৪–১ | [৫১] | |
১১ | ১৭ নভেম্বর ২০১৫ | আর্নস্ট-হাপেল-স্টাডিওন, ভিয়েনা, অস্ট্রিয়া | সুইজারল্যান্ড | ১–১ | ১–২ | প্রীতি ম্যাচ | [৫২][৫৩] |
১২ | ২৩ মার্চ ২০১৮ | ভর্টারসি স্টেডিয়াম, ক্লাগেনফুর্ট, অস্ট্রিয়া | স্লোভেনিয়া | ১–০ | ৩–০ | [৫৪][৫৫] | |
১৩ | ৬ সেপ্টেম্বর ২০১৮ | জেনেরালি এরিনা, ভিয়েনা, অস্ট্রিয়া | সুইডেন | ২–০ | ২–০ | [৫৬][৫৭] | |
১৪ | ১৬ নভেম্বর ২০১৯ | আর্নস্ট-হাপেল-স্টাডিওন, ভিয়েনা, অস্ট্রিয়া | উত্তর মেসিডোনিয়া | ১–০ | ২–১ | উয়েফা ইউরো ২০২০ বাছাইপর্ব | [৫৮] |