ডেভিড জেমস থাউলেস | |
---|---|
জন্ম | |
মৃত্যু | ৬ এপ্রিল ২০১৯ | (বয়স ৮৪)
জাতীয়তা | ব্রিটিশ |
মাতৃশিক্ষায়তন | কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয় কর্নেল বিশ্ববিদ্যালয় |
পরিচিতির কারণ | কস্টারলিৎজ-থাউলেস ট্রানজিশন থাউলেস শক্তি টপোগাণিতিক কোয়ান্টাম সংখ্যা |
পুরস্কার | ম্যাক্সওয়েল পদক ও পুরস্কার (১৯৭৩) লারস অনস্যাজার পুরস্কার (২০০০) পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার (২০১৬)[১] |
বৈজ্ঞানিক কর্মজীবন | |
কর্মক্ষেত্র | ঘনপদার্থবিজ্ঞান |
প্রতিষ্ঠানসমূহ | ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়, বার্কলে বার্মিংহাম বিশ্ববিদ্যালয় ওয়াশিংটন বিশ্ববিদ্যালয় |
ডক্টরাল উপদেষ্টা | হান্স বেটে |
ডেভিড জেমস থাউলেস এফআরএস (ইংরেজি: David J. Thouless; ২১ সেপ্টেম্বর ১৯৩৪ – ৬ এপ্রিল ২০১৯) স্কটল্যান্ডের বিয়ার্সডেন এলাকায় জন্মগ্রহণকারী ঘনীভূতবিষয়ক ব্রিটিশ পদার্থবিদ ছিলেন। ইতোমধ্যেই তিনি ওল্ফ পুরস্কারসহ পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার বিজয়ী।
হান্স বেটের অধীনে কর্নেল বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পিএইচডি ডিগ্রী অর্জন করেন ডেভিড থাউলেস।[২] যুক্তরাজ্যের বার্মিংহাম বিশ্ববিদ্যালয়ে গাণিতিক পদার্থবিজ্ঞানের অধ্যাপক ছিলেন তিনি। এরপর ১৯৮০ সালে সিয়াটলের ওয়াশিংটন বিশ্ববিদ্যালয়ে পদার্থবিজ্ঞানের অধ্যাপক হিসেবে যোগ দেন। থাউলেস অনেক তাত্ত্বিক বিষয়ে অবদান রেখেছেন। তন্মধ্যে, পরমাণু ও ইলেকট্রন এবং নিউক্লিয়নসমূহের বর্ধিত প্রক্রিয়া অনুধাবন অন্যতম। তার কর্মকাণ্ডের মধ্যে রয়েছে অতিপরিবাহিতা ফেনোমেনা, পারমাণবিক পদার্থের বৈশিষ্ট্যাবলী ও নিউক্লেইয়ের মধ্যে সমষ্টিগত গতিশীলতা।
রয়েল সোসাইটির ফেলো, আমেরিকান ফিজিক্যাল সোসাইটির ফেলো, আর্টস অ্যান্ড সায়েন্সেস আমেরিকান অ্যাকাডেমির ফেলো এবং যুক্তরাষ্ট্র জাতীয় বিজ্ঞান একাডেমির সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন।
১৯৯০ সালে পদার্থবিজ্ঞানে ওল্ফ পুরস্কার, ১৯৯৩ সালে ফিজিকস ইনস্টিটিউটের পল ডিরাক পদক এবং ২০০০ সালে আমেরিকান ফিজিক্যাল সোসাইটির লার্স অনস্যাজার পুরস্কার অন্যতম। ২০১৬ সালে এফ. ডানকান এম. হল্ডেন ও জে. মাইকেল কস্টারলিৎজের সাথে পদার্থবিজ্ঞানে যৌথভাবে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন তিনি।[৩][৪]
ডেভিড থাউলেস ২০১৯ সালের ৬ এপ্রিল ৮৪ বছর বয়সে মৃত্যুবরণ করেন।[৫]