ব্যক্তিগত তথ্য | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
পূর্ণ নাম | ডেভিড এডিসন বার্নার্ড | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
জন্ম | কিংস্টন, জ্যামাইকা | ১৯ জুলাই ১৯৮১|||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ব্যাটিংয়ের ধরন | ডানহাতি | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
বোলিংয়ের ধরন | ডানহাতি মিডিয়াম-ফাস্ট | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ভূমিকা | অল-রাউন্ডার | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
আন্তর্জাতিক তথ্য | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
জাতীয় দল |
| |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
টেস্ট অভিষেক (ক্যাপ ২৪৯) | ১৯ এপ্রিল ২০০৩ বনাম অস্ট্রেলিয়া | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
শেষ টেস্ট | ১৭ জুলাই ২০০৯ বনাম বাংলাদেশ | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ওডিআই অভিষেক (ক্যাপ ১১৬) | ২৫ মে ২০০৩ বনাম অস্ট্রেলিয়া | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
শেষ ওডিআই | ৩ জুন ২০১০ বনাম দক্ষিণ আফ্রিকা | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ঘরোয়া দলের তথ্য | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
বছর | দল | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
২০০১ - ২০১৬ | জ্যামাইকা | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
খেলোয়াড়ী জীবনের পরিসংখ্যান | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
| ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
উৎস: ইএসপিএনক্রিকইনফো.কম, ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২০ |
ডেভিড এডিসন বার্নার্ড (ইংরেজি: David Bernard; জন্ম: ১৯ জুলাই, ১৯৮১) কিংস্টন এলাকায় জন্মগ্রহণকারী জ্যামাইকীয় বংশোদ্ভূত সাবেক ওয়েস্ট ইন্ডিয়ান আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার। ওয়েস্ট ইন্ডিজ ক্রিকেট দলের অন্যতম সদস্য ছিলেন তিনি। ২০০০-এর দশকে ওয়েস্ট ইন্ডিজের পক্ষে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অংশগ্রহণ করেছেন।[১][২][৩]
ঘরোয়া প্রথম-শ্রেণীর ওয়েস্ট ইন্ডিয়ান ক্রিকেটে জ্যামাইকা দলের প্রতিনিধিত্ব করেন। দলে তিনি মূলতঃ অল-রাউন্ডার হিসেবে খেলতেন। এছাড়াও, ডানহাতে ব্যাটিংয়ের পাশাপাশি ডানহাতে মিডিয়াম-ফাস্ট বোলিংয়ে পারদর্শী ছিলেন ডেভিড বার্নার্ড।
২০০০-০১ মৌসুম থেকে ২০১৬ সাল পর্যন্ত ডেভিড বার্নার্ডের প্রথম-শ্রেণীর খেলোয়াড়ী জীবন চলমান ছিল। ওয়েস্ট ইন্ডিজ বি-দলের পক্ষে বেশ সুন্দর অল-রাউন্ড ক্রীড়াশৈলী প্রদর্শন করেন। এরপর তাকে ২০০২-০৩ মৌসুম থেকে জ্যামাইকার পক্ষে খেলার সুযোগ দেয়া হয়। ক্যারিব বিয়ার সিরিজে ৪৫.৯১ গড়ে ৫৫১ রান সংগ্রহসহ ২৬ উইকেট লাভে সক্ষমতা দেখিয়েছিলেন।
দীর্ঘাকায়, দর্শনীয় ব্যাটিংয়ের অধিকারী ডেভিড বার্নার্ড ৯১ রানের প্রথমবারের মতো প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে অর্ধ-শতরানের ইনিংস খেলেন। একটি ছক্কা ও ১৩টি চার নিয়ে গঠিত ঐ ইনিংসটি অভিজ্ঞ বোলিং আক্রমণে পরিচালিত লিওয়ার্ড আইল্যান্ডসের বিপক্ষে করেছিলেন। ২৩ গড়ে প্রথম-শ্রেণীর উইকেট পান।
সমগ্র খেলোয়াড়ী জীবনে তিনটিমাত্র টেস্ট, বিশটি একদিনের আন্তর্জাতিক ও একটিমাত্র টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিকে অংশগ্রহণ করেছেন ডেভিড বার্নার্ড। ১৯ এপ্রিল, ২০০৩ তারিখে পোর্ট অব স্পেনে সফরকারী অস্ট্রেলিয়া দলের বিপক্ষে টেস্ট ক্রিকেটে অভিষেক ঘটে তার। ১৭ জুলাই, ২০০৯ তারিখে সেন্ট জর্জেসে সফরকারী বাংলাদেশ দলের বিপক্ষে সর্বশেষ টেস্টে অংশ নেন তিনি।
২০০৩ সালে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে টেস্ট খেলার জন্যে তাকে আমন্ত্রণ জানানো হয়। কিন্তু, এক টেস্ট পরই তাকে দল থেকে বাদ দেয়া হয়। ঐ বছর তিনি চারটি ওডিআইয়ে অংশ নেয়ার সুযোগ পান। এরপর তিনি ঘরোয়া ক্রিকেটে ফিরে যান। ২০০৮-০৯ মৌসুমে ঘরোয়া ক্রিকেটে দূর্দান্ত খেলেন। এ সুবাদে তাকে পুনরায় দলে ফিরিয়ে আনা হয়। ইংল্যান্ড গমনের পর নিজ দেশে সফরকারী ভারতের বিপক্ষে চারটি ওডিআইয়ে অংশ নেন।
এরপর, জুলাই, ২০০৯ সালে অপ্রত্যাশিত ঘটনার কারণে পুনরায় টেস্ট খেলার জন্যে দলে নিয়ে আসা হয়। সেন্ট ভিনসেন্টে বাংলাদেশের বিপক্ষে সিরিজের প্রথম টেস্টের পূর্বদিন তাকে দলে নেয়া হয়। দূর্বলতর ওয়েস্ট ইন্ডিজ দলের পক্ষে নিজস্ব দ্বিতীয় টেস্টে অংশ নেন। ১৭ ও ৬৯ রান সংগ্রহ করেছিলেন তিনি। মূল দলটি বোর্ডের সাথে আর্থিক মতানৈক্যের কারণে খেলায় অংশগ্রহণ করা থেকে বিরত থাকে। ফলশ্রুতিতে, ডব্লিউআইসিবি বিকল্প দল গঠন করে ও ডেভিড বার্নার্ডকে দলে রাখেন। ঐ সিরিজে তিনি ওয়েস্ট ইন্ডিজের শীর্ষস্থানীয় রান সংগ্রাহক ছিলেন। তিনটি অর্ধ-শতরানের ইনিংস খেলেছিলেন তিনি।