ব্যক্তিগত তথ্য | |||
---|---|---|---|
পূর্ণ নাম | দাভিদ হোসুই হিমিনেজ সিলভা[১] | ||
জন্ম | ৮ জানুয়ারি ১৯৮৬ | ||
জন্ম স্থান | আর্গুইনেগুইন, স্পেন | ||
উচ্চতা | ১.৭০ মিটার (৫ ফুট ৭ ইঞ্চি)[২] | ||
মাঠে অবস্থান | অ্যাটাকিং মিডফিল্ডার / উইঙ্গার | ||
ক্লাবের তথ্য | |||
বর্তমান দল | ম্যানচেস্টার সিটি | ||
জার্সি নম্বর | ২১ | ||
যুব পর্যায় | |||
১৯৯৫–২০০০ | ইউডি স্যান ফেরন্যান্দো | ||
২০০০–২০০৩ | ভালেনসিয়া | ||
জ্যেষ্ঠ পর্যায়* | |||
বছর | দল | ম্যাচ | (গোল) |
২০০৩–২০০৪ | ভালেনসিয়া বি | ১৪ | (১) |
২০০৪–২০১০ | ভালেনসিয়া | ১১৯ | (২১) |
২০০৪–২০০৫ | → এইবার (ধার) | ৩৫ | (৪) |
২০০৫–২০০৬ | → সেলতা ভিগো (ধার) | ৩৪ | (৪) |
২০১০– | ম্যানচেস্টার সিটি | ১৫২ | (২৫) |
জাতীয় দল‡ | |||
২০০১–২০০২ | স্পেন অনূর্ধ্ব ১৬ | ৬ | (২) |
২০০২–২০০৩ | স্পেন অনূর্ধ্ব ১৭ | ২০ | (৫) |
২০০৪–২০০৫ | স্পেন অনূর্ধ্ব ১৯ | ১৪ | (৫) |
২০০৫ | স্পেন অনূর্ধ্ব ২০ | ৫ | (৪) |
২০০৪–২০০৬ | স্পেন অনূর্ধ্ব ২১ | ৯ | (৭) |
২০০৬– | স্পেন | ১২৫ | (২৫) |
* কেবল ঘরোয়া লিগে ক্লাবের হয়ে ম্যাচ ও গোলসংখ্যা গণনা করা হয়েছে এবং ২০ এপ্রিল ২০১৪ তারিখ অনুযায়ী সকল তথ্য সঠিক। ‡ জাতীয় দলের হয়ে ম্যাচ ও গোলসংখ্যা ৫ মার্চ ২০১৪ তারিখ অনুযায়ী সঠিক। |
ডেভিড হোসুই হিমিনেজ সিলভা (স্পেনীয়: David Josué Jiménez Silva, স্পেনীয় উচ্চারণ: [daˈβið xoˈswe xiˈmeneθ ˈsilβa]; জন্ম ৮ জানুয়ারি ১৯৮৬) একজন স্পেনীয় ফুটবলার যিনি ম্যানচেস্টার সিটি এবং স্পেন জাতীয় দলের হয়ে খেলেন। সিলভা প্রধানত অ্যাটাকিং মিডফিল্ডার হিসেবে খেলে থাকেন, তবে তিনি কখনও কখনও উইঙ্গার বা সেকেন্ড স্ট্রাইকার হিসেবেও খেলেন।
২০ বছর বয়স থেকেই তিনি স্পেন জাতীয় দলের সদস্য। তিনি সেই দলের সদস্য ছিলেন যা টানা তিনটি আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতায় শিরোপা জিতে: উয়েফা ইউরো ২০০৮, ২০১০ ফিফা বিশ্বকাপ এবং উয়েফা ইউরো ২০১২।
সিলভা তার পেশাদার কর্মজীবনের ছয় বছরই কাটিয়েছেন ভালেনসিয়ায়। এই দলের হয়ে তিনি ১৫০টিরও বেশি খেলায় মাঠে নামেন এবং ২০০৮ সালে একটি কোপা দেল রে শিরোপা জিতেন। ২০১০ সালে তিনি প্রিমিয়ার লিগের ক্লাব ম্যানচেস্টার সিটিতে যোগ দেন। পাসিং দক্ষতা এবং বল দখলে রাখার ক্ষমতার কারণে তার সতীর্থরা তাকে “মার্লিন” (Merlin) নামে ডেকে থাকেন।[৩][৪] সিটিতে যোগ দেওয়ার পর থেকে তিন মোসুমে ১০০টিরও বেশি খেলায় মাঠে নামেন সিলভা। দলের হয়ে তিনি ২০১১ সালে এফএ কাপ এবং ২০১১–১২ মৌসুমে প্রিমিয়ার লিগ শিরোপা জিতেন।
ক্লাব | মৌসুম | লিগ | কাপ | ইউরোপ | মোট | ||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
এপস | গোল | সহায়ক | এপস | গোল | সহায়ক | এপস | গোল | সহায়ক | এপস | গোল | সহায়ক | ||
এইবার | |||||||||||||
২০০৪–০৫ | ৩৫ | ৪ | ০ | ০ | ০ | ০ | – | – | – | ৩৫ | ৪ | ০ | |
মোট | ৩৫ | ৪ | ০ | ০ | ০ | ০ | – | – | – | ৩৫ | ৪ | ০ | |
সেলতা ভিগো | |||||||||||||
২০০৫–০৬ | ৩৫ | ৪ | ০ | ০ | ০ | ০ | – | – | – | ৩৪ | ৪ | ০ | |
মোট | ৩৪ | ৪ | ০ | ০ | ০ | ০ | – | – | – | ৩৪ | ৪ | ০ | |
ভালেনসিয়া | |||||||||||||
২০০৬–০৭ | ৩৬ | ৪ | ১ | ২ | ১ | ০ | ১১ | ৩ | ২ | ৪৯ | ৮ | ৩ | |
২০০৭–০৮ | ৩৪ | ৫ | ৬ | ৮ | ১ | ৫ | ৬ | ০ | ০ | ৪৫ | ৬ | ১১ | |
২০০৮–০৯ | ১৯ | ৪ | ৮ | ৩ | ০ | ০ | ৩ | ১ | ০ | ২৫ | ৫ | ৪ | |
২০০৯–১০ | ৩০ | ৮ | ৭ | ২ | ১ | ০ | ৭ | ১ | ৪ | ৩৬ | ১০ | ১১ | |
মোট | ১১৯ | ২১ | ২২ | ১০ | ২ | ৫ | ২৬ | ৬ | ৬ | ১৫৫ | ২৯ | ৩৩ | |
ম্যানচেস্টার সিটি | |||||||||||||
২০১০–১১ | ৩৫ | ৪ | ৭ | ৮ | ১ | ৪ | ১০ | ১ | ৩ | ৫৩ | ৬ | ১৪ | |
২০১১–১ | ৩৬ | ৬ | ১৫ | ৩ | ০ | ২ | ১০ | ২ | ২ | ৪৯ | ৮ | ২১ | |
২০১২–১৩ | ৩৩ | ৪ | ৮ | ৫ | ১ | ৩ | ৩ | ০ | ০ | ৪১ | ৫ | ১৩ | |
২০১৩–১৪ | ২৫ | ৭ | ৯ | ৬ | ০ | ১ | ৬ | ১ | ৩ | ৪০ | ৮ | ১৩ | |
মোট | ১২৭ | ২১ | ৩৯ | ২২ | ২ | ১০ | ২৮ | ৪ | ৭ | ১৮৩ | ২৭ | ৬১ | |
কর্মজীনের সর্বমোট | ৩১৫ | ৫০ | ৬১ | ৩২ | ৪ | ১৫ | ৫৪ | ১০ | ১৩ | ৪০৭ | ৬৪ | ৯৪ |
স্পেন জাতীয় দল | ||
---|---|---|
বছর | এপস | গোল |
২০০৬ | ১ | ০ |
২০০৭ | ১০ | ২ |
২০০৮ | ৯ | ১ |
২০০৯ | ১২ | ৩ |
২০১০ | ১২ | ৪ |
২০১১ | ১০ | ৪ |
২০১২ | ১৫ | ৪ |
২০১৩ | ৮ | ২ |
২০১৪ | ৬ | ০ |
মোট | ৮৩ | ২০ |