ডোরেমন: নোবিতা'স ডোরাবিয়ান নাইটস্ | |
---|---|
পরিচালক | তোসুতোমু শিবাইয়ামা |
শ্রেষ্ঠাংশে | নোবিয়্যো ইয়ামা, নোরিকো ওহারা |
সুরকার | সুনসুকি কিকুচি |
চিত্রগ্রাহক | আকিও সাতো |
সম্পাদক | কাজুউও ইনোউ |
পরিবেশক | তোহো |
মুক্তি | |
স্থিতিকাল | ৯৯ মিনিট |
দেশ | জাপান |
ভাষা | জাপানিজ |
আয় | $ ১.৮ বিলিয়ন [১] |
ডোরেমন: নোবিতা'স ডোরাবিয়ান নাইটস্[২] হলো ডোরেমন মাঙ্গা ধারাবাহিকের একটি কাহিনী চলচ্চিত্র। ১৯৯১ সালের ৯ মার্চ জাপানে এটি মুক্তি পেয়েছিল। ১ ডিসেম্বর, ২০১২ সালে এর হিন্দি ডাব সংস্করণ ডিজনি চ্যানেল ভারতে এবং ৯ ডিসেম্বর ২০১২ সালে হাঙ্গামা টিভিতে মুক্তি লাভ করে।
নোবিতা ডোরেমনের সঙ্গে পিকচার বুকের জগতে গিয়ে সিন্দাবাদ নাবিকের অভিযান দেখছিল। এটাতে মজা পেয়ে নোবিতা শিজুকাকেও সেই পিকচার বুকের জগতে খেলতে নিয়ে আসে। আসলে সেই পিকচার বুক জগতে যেতে হলে পায়ে এক রকমের জুতো পরতে হয়; খেলতে খেলতে হঠাৎ নোবিতার মা তাদেরকে সেখান থেকে বেরোবার জন্য ডাক দিলে তাড়াতাড়ি বেরোবার সময় শিজুকা-র পায়ের জুতোটি খুলে পড়ে যায় ও হারিয়ে যায়। এর ফলে শিজুকা আর সেখান থেকে বের হতে পারেনা। সে আরব্য রজনীতে আটকা পড়ে যায়। যখন নোবিতার মনে পড়ে যে শিজুকা সেখানে-ই আটকে আছে তারা তৎক্ষণাৎ শিজুকা-কে বের করার জন্য ঘরে গিয়ে দেখে যে তার বইগুলি সেখানে নেই। তখন নোবিতা, জিয়ান, সুনিও এবং ডোরেমন ৮ম শতাব্দীতে যায় যেসময় আরব্য রজনীর ঘটনা ঘটেছিল।
আরব্য রজনীতে তারা কাসিমের দস্যুদলের কবলে পড়লে খলিফা হারুন-অর-রশিদ তাদেরকে রক্ষা করে। এরপর পথপ্রদর্শক দৈত্য মিকুজিন তাদেরকে সাহায্য করে। একবার জাহাজডুবির ঘটনা ঘটলে ডোরেমনের গ্যাজেটের পকেটটি হারিয়ে যায়। তাই তাদেরকে মরুভূমিতে দীর্ঘক্ষণ হাঁটতে হয়। অবশেষে সিন্দাবাদের দৈত্য তাদেরকে উদ্ধার করে প্রাসাদে নিয়ে যায়। সিন্দাবাদের বিভিন্ন ধরনের জাদুকরী গ্যাজেটের সহায়তায় তারা শিজুকাকে আবদিল নামক দস্যুর কাছ থেকে উদ্ধার করে আনে। তখন আবদিল কাসিম ও তার দুই দস্যুকে নিয়ে সিন্দাবাদের প্রাসাদ আক্রমণ করে। অবশেষে সিন্দাবাদ দস্যুদলকে হারিয়ে প্রাসাদ ফিরে পায় এবং ডোরেমন, নোবিতা ও তার বন্ধুরা বর্তমানে ফিরে আসে
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |