তাড়াইল | |
---|---|
উপজেলা | |
মানচিত্রে তাড়াইল উপজেলা | |
স্থানাঙ্ক: ২৪°৩২′২১″ উত্তর ৯০°৫২′৪৫″ পূর্ব / ২৪.৫৩৯১৭° উত্তর ৯০.৮৭৯১৭° পূর্ব | |
দেশ | বাংলাদেশ |
বিভাগ | ঢাকা বিভাগ |
জেলা | কিশোরগঞ্জ জেলা |
আয়তন | |
• মোট | ১৪১.৪৬ বর্গকিমি (৫৪.৬২ বর্গমাইল) |
জনসংখ্যা (২০১১)[১] | |
• মোট | ১,৫৯,৭৩৯ |
• জনঘনত্ব | ১,১০০/বর্গকিমি (২,৯০০/বর্গমাইল) |
সাক্ষরতার হার | |
• মোট | ৭৭% |
সময় অঞ্চল | বিএসটি (ইউটিসি+৬) |
প্রশাসনিক বিভাগের কোড | ৩০ ৪৮ ৯২ |
ওয়েবসাইট | দাপ্তরিক ওয়েবসাইট |
তাড়াইল বাংলাদেশের কিশোরগঞ্জ জেলার অন্তর্গত একটি উপজেলা। ১৪১.৪৬ বর্গ কি.মি এর এই তাড়াইল উপজেলাটি ১৯১৮ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়।
উত্তরে নেত্রকোণা জেলার কেন্দুয়া উপজেলা এবং মদন উপজেলা, দক্ষিণে করিমগঞ্জ উপজেলা; পূর্বে ইটনা উপজেলা, পশ্চিমে ময়মনসিংহ জেলার নান্দাইল উপজেলা ও কিশোরগঞ্জ সদর উপজেলা।
১৪১.৪৬ বর্গ কি.মি এলাকার সমন্বয়ে গঠিত তাড়াইল থানা বর্তমানে একটি উপজেলা, এতে ৭টি ইউনিয়ন পরিষদ, ৭৫টি মৌজা, ১০৪টি গ্রাম আছে।
ইউনিয়ন গুলো হচ্ছে:
মোট জনসংখ্যা ১৩৮,৪৮৮ জন; পুরুষ ৫১.৬০%, মহিলা ৪৮.৪০%, মুসলিম ৯৩.৫২%, হিন্দু ৫.৭১%, বৌদ্ধ ০.৩১%, খ্রীস্টান ০.৩২% এবং অন্যান্য ০.১৪%।
গড় সাক্ষরতা ১২.৬০%; পুরুষ ২০.২%, মহিলা ৩.৭%। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান: কলেজ ২ টি, উচ্চ বিদ্যালয় ৯টি, গার্লস স্কুল ২টা, জুনিয়র হাই স্কুল ৬টি, মাদ্রাসা ৬টি, সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ৪৬টি, কমিউনিটি বিদ্যালয় ২০টি। উল্লেখযোগ্য পুরনো প্রতিষ্ঠান তাড়াইল সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় (১৯৪৫)। ও তাড়াইল উপজেলার সবচেয়ে পুরনো প্রতিষ্ঠান জাওয়ার উচ্চ বিদ্যলয় (১৯০৩)। যা কিশোরগঞ্জ জেলার ও প্রাচীনতম প্রতিষ্ঠান।
মসজিদ ১৮০টি,মন্দির ৮টি,মাজার ২টি, তার মধ্যে বিশেষ উল্যেখযোগ্য হচ্ছে সেকান্দারনগর মসজিদ, তাড়াইল বাজার বড় মসজিদ।
সাংস্কৃতিক সংগঠন ক্লাব ২টি, স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন ২০টি,সিনেমা হল ২টি, সার্কাস পার্টি ১টি,শিক্ষা সংগঠন ১টি, খেলার মাঠ ২১টি।
কৃষি ৪২.৬৯%, মাছ ধরা ২.৫১%,কৃষি মজদুরি ২৮.৪৯%, দিনমজুর ৩.৮৮%, ব্যবসায় ৯.২৩%, চাকরি ২.৪৬%, অন্যান্য ১০.৭৪%। কৃষকের মাঝে জমির বণ্টন ৪২.১০% ভূমিহীন, ৪১.৬৮% ছোট, ১৪.৭৩% মাঝারী, ১.৪৯% ধনী চাষী।
শস্যাদি: ধান, গম, পাট,সরিষা, খিরা। বিলুপ্ত বা প্রায় বিলুপ্ত শস্য: তিল,তিসি,আমন ধান (বাউয়া) ও ডালের বিভিন্ন জাত।
আম, কাঁঠাল, লিচু, কুল, কলা ইত্যাদি।
পাকা রাস্তা ৪৫ কি.মি., আধাপাকা ১২ কি.মি. এবং মাটির রাস্তা ২০৯ কি.মি., জলপথ ১১ নটিক্যাল মাইল।
পাল্কি, ঘোড়ার গাড়ি এবং গরুর গাড়ি। এই যানবাহনগুলো এখন প্রায় বিলুপ্ত।
মাছের খামার ২১টি, পোল্ট্রি ৩৩টি, হ্যাচারী ৩১টি।
বরফ কল ৫টি, স’মিল ৩টি, রাইস মিল ১৬টি, ওয়েল্ডিং ৭টি, সাবানের ফ্যাক্টরী ১টি, বেকারী ৩টি।
বাঁশের কাজ ২৫৫, স্বর্ণকার ২৮,কামার ৫৫, কুমোর ৭২,কাঁঠের কাজ ৫০,দর্জি ১৫০।
মোট হাট বাজার ১০টি;তার মধ্যে বিশেষ উল্লেখযোগ্য হাট-বাজার হচ্ছে তাড়াইল,বরুহা ,ভাদেড়া,দামিহা, জাওয়ার,পুরুড়া, তালজাঙ্গা, চিকনী,রাউতি, বানাইল, কাউয়াখালি (ধলা) ; মেলা ৩টি(অষ্টামী মেলা,বারুনি মেলা, রথযাত্রা মেলা)।
কার্যত গুরুত্বপূর্ণ এন.জি.ও(N.G.O)গুলো হচ্ছে ব্র্যাক, আশা, স্বনির্ভর, ও প্রশিকা।
উপজেলা স্বাস্থ্য কেন্দ্র ১টি, পল্লী স্বাস্থ্য কেন্দ্র ২টি, পরিবার পরিকল্পনা কেন্দ্র ৪টি।
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |