তিমুর শাহ দুররানি | |||||
---|---|---|---|---|---|
আফগানিস্তানের বাদশাহ | |||||
রাজত্ব | দুররানি সাম্রাজ্য: ১৭২২ - ১৭৯৩ | ||||
পূর্বসূরি | আহমদ শাহ দুররানি | ||||
উত্তরসূরি | জামান শাহ দুররানি | ||||
জন্ম | ১৭৪৮ | ||||
মৃত্যু | ১৮ মে ১৭৯৩ কাবুল | ||||
সমাধি | মাকবারা-ই-তিমুর শাহ, কাবুল | ||||
| |||||
রাজবংশ | দুররানি রাজবংশ | ||||
পিতা | আহমদ শাহ দুররানি |
তিমুর শাহ দুররানি (পশতু, ফার্সি, উর্দু, আরবি: تیمور شاہ درانی ; ১৭৪৮ – ১৮ মে ১৭৯৩) ছিলেন দুররানি সাম্রাজ্যের দ্বিতীয় শাসক। ১৭৭২ খ্রিষ্টাব্দের ১৬ অক্টোবর থেকে ১৭৯৩ খ্রিষ্টাব্দে মৃত্যুর আগ পর্যন্ত তিনি শাসক ছিলেন।[১] তিনি ছিলেন আহমদ শাহ দুররানির জ্যেষ্ঠ পুত্র।
তিমুর শাহ ১৭৪৮ খ্রিষ্টাব্দে মাশহাদে জন্মগ্রহণ করেছেন।[২][তথ্যসূত্র প্রয়োজন][পৃষ্ঠা নম্বর প্রয়োজন] তিনি মুঘল সম্রাট দ্বিতীয় আলমগীরের কন্যাকে বিয়ে করেছিলেন ফলে ক্ষমতায় তার দ্রুত উত্থান হয়। বিয়ের উপহার হিসেবে তিনি সিরহিন্দ শহরটি পেয়েছিলেন। পরে তাকে পাঞ্জাব, কাশ্মির ও সিরহিন্দের গভর্নর হন। তিনি তার অভিভাবক উজির ও সেনাপতি জাহান খানের তত্ত্বাবধানে লাহোর থেকে শাসন পরিচালনা করেছেন। ১৭৫৭ এর মে থেকে ১৭৫৮ এর এপ্রিল পর্যন্ত এই অঞ্চলগুলো তার অধীনে ছিল। তিনি গোহালওয়ারের যুদ্ধে শিখদের কাছে পরাজিত হয়েছিলেন।
শিখরা জুলুন্দুর দোয়াবের গভর্নর আদিনা বেগ খানের সহায়তা পেয়েছিল। এছাড়া মারাঠা পেশোয়া রঘুনাথ রাও তাদের সহায়তা করেছিলেন। ফলে তিমুর শাহ ও জাহান খান পাঞ্জাব থেকে বিতাড়িত হন।
তিমুর শাহ তার রাজধানী কান্দাহার থেকে কাবুলে স্থানান্তর করেছিলেন। পাশাপাশি ১৭৭৬ খ্রিষ্টাব্দে পেশাওয়ারকে শীতকালীন রাজধানী করা হয়।[৩]
তিমুর শাহ দুররানি ১৭৯৩ খ্রিষ্টাব্দে মারা যান। এরপর তার পঞ্চম পুত্র জামান শাহ দুররানি শাসক হন। কাবুলে তাকে দাফন করা হয়েছে। এখানে তার সমাধি মাকবারা-ই-তিমুর শাহ অবস্থিত।
পূর্বসূরী আহমদ শাহ দুররানি |
আফগানিস্তানের আমির ১৭৭২-১৭৯৩ |
উত্তরসূরী জামান শাহ দুররানি |