মহাদেশ | ইউরোপ–এশিয়া |
---|---|
অঞ্চল | দক্ষিণ ইউরোপ–পশ্চিম এশিয়া |
স্থানাঙ্ক | ৩৯°০০′ উত্তর ৩৫°০০′ পূর্ব / ৩৯.০০০° উত্তর ৩৫.০০০° পূর্ব |
আয়তন | ৩৭তম |
• মোট | ৭,৮০,৫৮০ কিমি২ (৩,০১,৩৮০ মা২) |
• স্থলভাগ | 98% |
• জলভাগ | 2% |
উপকূলরেখা | ৭,২০০ কিমি (৪,৫০০ মা) |
সীমানা | স্থলসীমান্ত: ২,৬৪৮ কিমি আর্মেনিয়া ২৬৮ কিমি, আজারবাইজান ৯ কিমি, বুলগেরিয়া ২৪০ কিমি, জর্জিয়া ২৫২ কিমি, গ্রিস ২০৬ কিমি, ইরান ৪৯৯ কিমি, ইরাক ৩৫২ কিমি, সিরিয়া ৮২২ কিমি |
সর্বোচ্চ বিন্দু | আরারাত পর্বত ৫,১৬৬ মি |
সর্বনিম্ন বিন্দু | ভূমধ্যসাগর ০ মি |
দীর্ঘতম নদী | কিজি নদী ১,৩৫০ কিমি |
বৃহত্তম হ্রদ | ভান হ্রদ ৩,৭৫৫ বর্গকিমি |
তুরস্ক দক্ষিণ-পশ্চিম এশিয়ার আনাতোলিয়া উপদ্বীপের সম্পূর্ণ অংশ এবং দক্ষিণ-পূর্ব ইউরোপের বলকান উপদ্বীপের দক্ষিণ প্রান্তের অংশবিশেষ নিয়ে গঠিত। ফলে ভৌগলিকভাবে দেশটি একই সাথে ইউরোপ ও এশিয়ার অন্তর্ভুক্ত। আলাতোলীয় অংশটি তুরস্কের প্রায় ৯৭% আয়তন গঠন করেছে। এটি মূলত একটি পর্বতবেষ্টিত উচ্চ মালভূমি। আনাতোলিয়ার উপকূলীয় এলাকায় সমভূমি দেখতে পাওয়া যায়। তুরস্কের দক্ষিণ-ইউরোপীয় অংশটি ত্রাকিয়া নামে পরিচিত; এটি আয়তনে তুরস্কের মাত্র ৩% হলেও এখানে তুরস্কের ১০% জনগণ বাস করে। এখানেই তুরস্ক ও গোটা ইউরোপের সবচেয়ে জনবহুল শহর ইস্তানবুল অবস্থিত (জনসংখ্যা প্রায় ১ কোটি ১৩ লক্ষ)। ভূমধ্যসাগর ও কৃষ্ণ সাগরকে সংযুক্তকারী বসফরাস প্রণালী, মার্মারা সাগর ও দার্দানেলেস প্রণালী ত্রাকিয়া ও আনাতোলিয়াকে পৃথক করেছে।