তৃতীয় বেনিগনো এস. অ্যাকুইনো | |
---|---|
১৫শ ফিলিপাইনের রাষ্ট্রপতি | |
দায়িত্বাধীন | |
অধিকৃত কার্যালয় ৩০ জুন, ২০১০ | |
উপরাষ্ট্রপতি | জিজোমার বিনে |
পূর্বসূরী | গ্লোরিয়া মাকাপাগাল আরোইয়ো |
অভ্যন্তরীণ ও স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের সচিব ভারপ্রাপ্ত | |
কাজের মেয়াদ ৩০ জুন, ২০১০ – ৯ জুলাই, ২০১০ | |
পূর্বসূরী | রোনাল্দো পুনো |
উত্তরসূরী | জেসি রব্রিডো |
ফিলিপাইনের প্রতিনিধি সভার ডেপুটি স্পিকার | |
কাজের মেয়াদ ৮ নভেম্বর, ২০০৪ – ২১ ফেব্রুয়ারি, ২০০৬ | |
পূর্বসূরী | এমিলো এস্পিনোসা |
উত্তরসূরী | এরিক সিংসন |
ফিলিপাইনের সিনেটর | |
কাজের মেয়াদ ৩০ জুন, ২০০৭ – ৩০ জুন, ২০১০ | |
প্রতিনিধি পরিষদের সদস্য | |
কাজের মেয়াদ ৩০ জুন, ১৯৯৮ – ৩০ জুন, ২০০৭ | |
পূর্বসূরী | জোস ইয়াপ |
উত্তরসূরী | জোস ইয়াপ |
ব্যক্তিগত বিবরণ | |
জন্ম | তৃতীয় বেনিগনো সায়মন কজুয়াঙ্কো অ্যাকুইনো ৮ ফেব্রুয়ারি ১৯৬০ ম্যানিলা, ফিলিপাইন |
মৃত্যু | ২৪ জুন ২০২১ | (বয়স ৬১)
রাজনৈতিক দল | লিবারেল পার্টি (১৯৯৫-বর্তমান) |
বাসস্থান | বহে প্যাঙ্গারেপ (দাপ্তরিক) কুয়েজন সিটি (ব্যক্তিগত) |
প্রাক্তন শিক্ষার্থী | আতেনিও ডি ম্যানিলা ইউনিভার্সিটি |
ধর্ম | রোমান ক্যাথলিজম |
স্বাক্ষর | |
ওয়েবসাইট | দাপ্তরিক ওয়েবসাইট |
This article is part of a series on Benigno Aquino III |
তৃতীয় বেনিগনো সায়মন "নয়নয়" কজুয়াঙ্কো অ্যাকুইনো[১][২][৩][৪] (/bɛˈnɪɡnoʊ
ম্যানিলায় জন্মগ্রহণকারী অ্যাকুইনো ১৯৮১ সালে আতেনিও ডি ম্যানিলা ইউনিভার্সিটি থেকে অর্থনীতি বিষয়ে স্নাতক পাশ করেন। এরপর স্বল্পসময়ের মধ্যে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে স্বেচ্ছা নির্বাসনে পরিবারের সাথে যোগ দেন। ১৯৮৩ সালে পিতা নিহত হবার পর ফিলিপাইনে প্রত্যাবর্তন করেন। ব্যক্তিগত খাতে বেশ কয়েকটি প্রতিষ্ঠানে কাজ করেন অ্যাকুইনো।
অ্যাকুইনো পরিবারের চতুর্থ-প্রজন্মের রাজনীতিবিদ তৃতীয় বেনিগনো অ্যাকুইনো। তার প্রপিতামহ সারভিল্যানো অ্যাকুইনো মালোলুজ কংগ্রেসের প্রতিনিধি ছিলেন। দাদা বেনিগনো অ্যাকুইনো, সিনিয়র ১৯৪৩-১৯৪৪ সাল মেয়াদে ফিলিপাইনের প্রতিনিধি পরিষদের স্পিকার ছিলেন। তার মা কোরাজন অ্যাকুইনো রাষ্ট্রপতি ছিলেন। বাবা বেনিগনো অ্যাকুইনো, জুনিয়র ছিলেন সিনেটর।
অ্যাকুইনো ফিলিপাইনের লিবারেল পার্টির সক্রিয় সদস্য।[৭] লিবারেল পার্টির অনেকগুলো পদে নিযুক্ত ছিলেন অ্যাকুইনো। তন্মধ্যে দলের মহাসচিব ও লুজনে উপ-সভাপতি অন্যতম। লিবারেল পার্টির সভাপতির দায়িত্ব পালন করছেন তিনি।[৮] ১৯৯৮ সালে টারল্যাক প্রদেশের ২য় জেলায় নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে প্রতিনিধি পরিষদের সদস্য নির্বাচিত হন। ২০০১ ও ২০০৪ সালের নির্বাচনেও তিনি পুনরায় বিজয়ী হন।[৩] মেয়াদের সীমাবদ্ধতাজনিত কারণে ২০০৭ সালের নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে পারেননি তিনি। ফলে ঐ বছরের ১৪শ কংগ্রেসের সিনেটর নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন ও নির্বাচিত হন।[৩]
আনুষ্ঠানিকভাবে ফিলিপিনো রাষ্ট্রপতিগণ মালাকানাং প্রাসাদে অবস্থান করলেও অ্যাকুইনো প্রাসাদের সন্নিকটে বাহে প্যাঙ্গারাপ বা স্বপ্নীল বাড়ীতে বসবাস করছেন।[৯][১০]
২০১৩ সালে টাইম সাময়িকী কর্তৃপক্ষ তৃতীয় বেনিগনো অ্যাকুইনোকে বিশ্বের ১০০ প্রভাববিস্তারকারী ব্যক্তির একজন হিসেবে মনোনীত করে।[১১]
|শিরোনাম=
অনুপস্থিত বা খালি (সাহায্য)
বিধানসভার আসন | ||
---|---|---|
পূর্বসূরী জোস ইয়াপ |
প্রতিনিধি পরিষদের সদস্য ১৯৯৮-২০০৭ |
উত্তরসূরী জোস ইয়াপ |
রাজনৈতিক দপ্তর | ||
পূর্বসূরী গ্লোরিয়া মাকাপাগাল আরোইয়ো |
ফিলিপাইনের রাষ্ট্রপতি ২০১০-বর্তমান |
নির্ধারিত হয়নি |
পূর্বসূরী রোনাল্দো পুনো |
অভ্যন্তরীণ ও স্থানীয় সরকারের সচিব ভারপ্রাপ্ত ২০১০ |
উত্তরসূরী জেসি রব্রিডো |
অর্ডার অব প্রেসিডেন্স | ||
প্রথম | ফিলিপাইনের অর্ডার অফ প্রেসিডেন্স রাষ্ট্রপতি হিসেবে |
উত্তরসূরী জিকোমার বিনে উপ-রাষ্ট্রপতি হিসেবে |