Tezpur Air Force Station শালনি বিমানবন্দর तेजपुर सैनिक हवाईअड्डा | |||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
সংক্ষিপ্ত বিবরণ | |||||||||||
বিমানবন্দরের ধরন | ভারতীয় বায়ু সেনা / অসামরিক বিমানবন্দর | ||||||||||
পরিচালক | ভারতীয় বায়ু সেনা | ||||||||||
অবস্থান | তেজপুর | ||||||||||
এএমএসএল উচ্চতা | ২৪০ ফুট / ৭৩ মিটার | ||||||||||
স্থানাঙ্ক | ২৬°৪২′৪৪″ উত্তর ০৯২°৪৭′১৪″ পূর্ব / ২৬.৭১২২২° উত্তর ৯২.৭৮৭২২° পূর্ব | ||||||||||
রানওয়ে | |||||||||||
| |||||||||||
ভারতীয় বিমানবন্দর প্রাধিকরণ |
তেজপুর বিমানবন্দর(ইংরেজি: tezpur airport;অসমীয়া: তেজপুর বিমানবন্দর) ভারতের অসম রাজ্যের তেজপুর শহরের শালনীবারী নামক স্থানে অবস্থিত একটি বিমানবন্দর। এই বিমানবন্দরটি স্থানীয় লোকের মধ্যে শালনীবারী বিমানবন্দর নামে পরিচিত। তেজপুর বিমানবন্দর ভারতীয় বিমান বাহিনীর একটি উল্লেখযোগ্য বিমান বন্দর। বিমানবনদরটির অবস্থান চীন ও ম্যানমারের মাঝে হওয়ায় এখানে বহুসংখ্যক যুদ্ধ করা সুখই সু ৩০ রাখা হয়েছে। [১]
তেজপুর বিমানবন্দর ব্রিটিশ রয়েল ইন্ডিয়ান এয়ারফোর্স ১৯৪২ সনে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় নির্মাণ করেছিলেন।[২] ইউনাইটেড ষ্টেট আর্মী এয়ার ফোর্সের (United States Army Air Force Tenth Air Force ) ৭ম বোমবার্ডমেন্ট গ্রুপে (7th Bombardment Group)- বন্দরটি বি-২৪ লাইবেরেটোর (B-24 Liberator) বোমাবর্ষনের কেন্দ্র হিসেবে ব্যবহার করেছিলেন। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ১৯৫৯সনে ইহাকে একটি পূর্নাংগ বিমানবন্দর রুপে নির্মাণ করা হয়। এরপর থেকে বিমানবন্দরটি ভারতীয় যুদ্ধে অংশগ্রহণ করে আসছে। ১৯৭১ বাংলাদেশ মুক্তি যুদ্ধের সময় তেজপুর বিমানবন্দর গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা পালন করেছিল। এই বন্দরটি উত্তর-পূর্বাঞ্চলের সক্রিয় বিমান বন্দর। তেজপুর বিমানবন্দর থেকে ভেমপায়ার এবং তুফানি ১০১ রেকনাইসেন্স স্কয়ারডন(Toofani 101 reconnaissance squadron) বিমান প্রথমবার উরান আরম্ভ করেছিল। বিগত ২৫ বৎসর ধরে এখানে আই.এ.এফ এম.আই.জি-২১(IAF MiG-21) বিমান ব্যবহার করে ভারতীয় বায়ু বাহিনীর পাইলটকে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়।প্রথম অবস্থায় এই বিমানমন্দরটি এম.আই.জি-২১ যুদ্ধ বিমানের ঘাটী ছিল । ২০০৯ সনের জুন মাসে সুখই সু-৩০ যুদ্ধ বিমান এই বন্দরের অন্তর্ভুক্ত হয় ফলে বিমানবন্দরটি সুখই সু-৩০ বহনকারী বন্দরসমূহের মধ্যে উত্তর-পূর্বাঞ্চলের প্রথম ও ভারতের তৃত্বীয় স্থান দখল করে। [২]