টেস্টোর বড় মসজিদ | |
---|---|
আরবি: الجامع الكبير بتستور | |
ধর্ম | |
অন্তর্ভুক্তি | ইসলাম |
জেলা | টেস্টোর |
অঞ্চল | উত্তর আফ্রিকা |
অবস্থান | |
অবস্থান | টেস্টোর, তিউনিসিয়া |
দেশ | তিউনিসিয়া |
স্থানাঙ্ক | ৩৬°৩৩′১৪″ উত্তর ০৯°২৬′৪৯″ পূর্ব / ৩৬.৫৫৩৮৯° উত্তর ৯.৪৪৬৯৪° পূর্ব |
স্থাপত্য | |
স্থপতি | মুহাম্মদ তাগেরিনু (পৃষ্ঠপোষক) |
ধরন | মসজিদ |
স্থাপত্য শৈলী | ইসলামী স্থাপত্য মুরিশ স্থাপত্য উসমানীয় স্থাপত্য |
সম্পূর্ণ হয় | ১৬৩১[১] |
বিনির্দেশ | |
ধারণক্ষমতা | ১,০০০ |
গম্বুজসমূহ | ১ |
মিনার | ১ |
মিনারের উচ্চতা | ২৩ মিটার |
উপাদানসমূহ | চুনাপাথর, স্প্যানিশ বালি, মার্বেল, চীনামাটির বাসন (মিহরাব) |
টেস্টোর বড় মসজিদ (আরবি: الجامع الكبير بتستور) তিউনিসিয়ার বেজা গভর্নরটের টেস্টোর শহরে অবস্থিত একটি মসজিদ। মসজিদটি তিউনিসিয়ার রাজধানী তিউনিস থেকে ৭৬ কিলোমিটার দূরে পুরাতন শহরের কেন্দ্রস্থলে অবস্থিত।
মসজিদটি আন্দালুসিয়ান স্থাপত্যের আদলে নির্মাণ করা হয়েছে। বিশেষ করে মিনারটি আন্দালুসিয়ান শিলালিপি এবং স্থাপত্যের বৈশিষ্ট্যে গঠিত।
মিনারটির উচ্চতা ২৩ মিটার এবং এটি অষ্টভুজ আকৃতিতে তৈরি করা হয়েছে। মিনারটির সম্মুখভাগটি ছোট ছোট দ্বিমুখী কাঁচের জানালা বিশিষ্ট শিলালিপি এবং শীর্ষে একটি যান্ত্রিক ঘড়ি দিয়ে শোভিত করা হয়েছে। মিনারটি দক্ষিণ স্পেনের আর্গোনিজ বেল টাওয়ারগুলির অনুরূপে গঠিত। মসজিদের মাঝখানে একটি অযুখানা আছে। নামাজঘরে ১০০০ জন মুসল্লি একসাথে নামাজ আদায় করতে পারে। মসজিদটি নির্মাণে রঙিন চীনামাটির পাশাপাশি চুনাপাথর, স্প্যানিশ বালি এবং মার্বেল ব্যবহার করা হয়েছে। মিহরাব নির্মাণে টালি ব্যবহার করা হয়েছে। ১৬৩১ সালে মুহাম্মদ তিগেরিনুের পৃষ্ঠপোষকতায় মসজিদটি তৈরি করেছেন।[১] ১৬০৯ সালে আন্দালুসীয় বংশোদ্ভূত অভিবাসী মুহাম্মদ তিগেরিনু টেস্টোর শহরে স্থায়ী হন। [২]