এই নিবন্ধটির তথ্যছকটি অন্য একটি ভাষা থেকে সম্পূর্ণ বা আংশিক অনুবাদ করা হয়নি। |
তোবরুক طبرق Tobruch | |
---|---|
শহর | |
![]() তোবরুকের পরিদৃশ্য | |
লিবিয়াতে অবস্থান | |
স্থানাঙ্ক: ৩২°৪′৩৪″ উত্তর ২৩°৫৭′৪১″ পূর্ব / ৩২.০৭৬১১° উত্তর ২৩.৯৬১৩৯° পূর্ব | |
দেশ | লিবিয়া |
অঞ্চল | সাইরেনেইকা |
জেলা | বুতনান |
উচ্চতা[১] | ১৬ ফুট (৫ মিটার) |
জনসংখ্যা (2011)[২] | |
• মোট | ১,২০,০০০ |
সময় অঞ্চল | EET (ইউটিসি+2) |
License Plate Code | 14 |
তোবরুক(আরবি: طبرق, প্রতিবর্ণীকৃত: Ṭubruq) উত্তর আফ্রিকার রাষ্ট্র লিবিয়ার পূর্ব ভূমধ্যসাগরীয় উপকূলে অবস্থিত একটি বন্দরনগরী। শহরটি মিশর-লিবিয়া সীমান্তের কাছে অবস্থিত। এটি দেশটির বুতনান জেলার (প্রাক্তন তোবরুক জেলা) রাজধানী শহর। এর জনসংখ্যা প্রায় ১ লক্ষ ২০ হাজার (২০১১ সালে হিসাবে)।[৩]
তোবরুকের অবস্থানটিতে প্রাচীর গ্রিসের একটি উপনিবেশ ছিল। পরে প্রাচীন রোমানরা এখানে দুর্গ নির্মাণ করে, যার উদ্দেশ্য ছিল সাইরেনেইকা-র সীমান্ত পাহারা দেওয়া।[৩] Over the centuries, Tobruk also served as a waystation along the coastal caravan route.[৩] ১৯১১ সাল নাগাদ তোবরুক ইতালির একটি সামরিক কুঠিতে পরিণত হয়, কিন্তু ২য় বিশ্বযুদ্ধের সময় মিত্রশক্তি বাহিনী, বিশেষ করে অস্ট্রেলিয়ার ৬ষ্ঠ ডিভিশনের সেনারা ১৯৪১ সালের ২২শে জানুয়ারি তোবরুক দখলে নিয়ে নেয়। ১৯৪২ সালে শহরটির নিয়ন্ত্রণ বেশ কয়েকবার অক্ষশক্তি (জার্মানি ও ইতালি) এবং মিত্রশক্তির মধ্যে হাতবদল হয়।
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পরে তোবরুক শহরটিকে পুনর্নির্মাণ করা হয় ও ১৯৬০-এর দশকে এটির সম্প্রসারণ সাধন করে এখানে একটি বন্দর স্থাপন করা হয়। বন্দরটিকে একটি খনিজ তেলের নলপথ (পাইপলাইন) দ্বারা সারির খনিজ তেলক্ষেত্রের সাথে সংযুক্ত করা হয়।[৩]
লিবিয়ার রাজা ইদ্রিসের প্রাসাদ তোবরুকের বাব জায়তুন এলাকায় অবস্থিত ছিল। তোবরুক শহরটি ঐতিহ্যগতভাবে সেনুসি রাজবংশের একটি শক্ত দুর্গশহর ছিল। "আরব বসন্তের" সময় মুয়াম্মার গাদ্দাফির বিরুদ্ধে যে শহরগুলি প্রথম বিদ্রোহ ঘোষণা করে, তার মধ্যে তোবরুক ছিল একটি।