এই নিবন্ধ বা অনুচ্ছেদটি পরিবর্ধন বা বড় কোনো পুনর্গঠনের মধ্যে রয়েছে। এটির উন্নয়নের জন্য আপনার যে কোনো প্রকার সহায়তাকে স্বাগত জানানো হচ্ছে। যদি এই নিবন্ধ বা অনুচ্ছেদটি কয়েকদিনের জন্য সম্পাদনা করা না হয়, তাহলে অনুগ্রহপূর্বক এই টেমপ্লেটটি সরিয়ে ফেলুন। ৩ দিন আগে AdibHossain999(আলাপ | অবদান) এই নিবন্ধটি সর্বশেষ সম্পাদনা করেছেন। (হালনাগাদ)
জুলাই ২০২৪-এ, সরকারি চাকুরিতে কোটা ব্যবস্থা সংস্কারের দাবিতে কোটা সংস্কার আন্দোলন শুরু হয়, যা দীর্ঘ সহিংসতার পর অসহযোগ আন্দোলনে রূপ নেয়। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতৃত্বে এক দফা দাবির মুখে ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা পদত্যাগ করেন এবং দেশত্যাগে বাধ্য হন।
জাতীয় সংসদের ৩৫০ জন আসনের মধ্যে ৩০০টি ফার্স্ট-পাস্ট-দ্য-পোস্ট পদ্ধতি ব্যবহার করে সরাসরি ভোটে নির্বাচিত হয় এবং অতিরিক্ত ৫০টি আসন মহিলাদের জন্য সংরক্ষিত। সংরক্ষিত আসন আনুপাতিকহারে নির্বাচিত দলসমূহের মাঝে বণ্টন করা হয়। প্রতিটি জাতীয় সংসদ পাঁচ বছরের জন্য বসে। প্রচলিত এই নির্বাচনী ব্যবস্থাকে অসামঞ্জস্যপূর্ণ[৫][৬][৭] এবং দেশের রাজনৈতিক অচলাবস্থার মূল চালক হিসেবে আখ্যায়িত হয়েছে।[৭] বর্তমান বাংলাদেশের ২য় প্রধান রাজনৈতিক দল বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী সহ অধিকাংশ রাজনৈতিক দল এই পদ্ধতির বিপক্ষে অবস্থান করে সংখ্যানুপাতিক নির্বাচনী ব্যবস্থা পদ্ধতিকে সমর্থন জানিয়েছে।
↑"অন্যান্য ইসলামিক দলগুলির জন্য ৫.০৫ পিপি, বামপন্থী গোষ্ঠীগুলির জন্য ০.১৯ পিপি এবং অন্যান্যদের জন্য ২.৯৮ পিপি।"
↑একটি আলাদা প্রশ্নে, ৪০% উত্তরদাতা বলেছেন যে তারা যদি একটি ছাত্র নেতৃত্বাধীন প্ল্যাটফর্ম চালু হয়, তবে তারা তাতে ভোট দেবেন, যখন ৪৪% বলেছেন যে তারা এটি সমর্থন করবেন না। বাকি ৯% অনিশ্চিত ছিলেন এবং ৮% কোনো উত্তর দেননি।
↑"অন্যান্য ইসলামিক গোষ্ঠীগুলির জন্য ৩%, রাজনীতিবিদদের দ্বারা গঠিত একটি নতুন রাজনৈতিক দলের জন্য ২%, এবং অন্যান্যদের জন্য ৪%।"