ডাকনাম | সোকা যোদ্ধা | ||
---|---|---|---|
অ্যাসোসিয়েশন | ত্রিনিদাদ ও টোবাগো ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন | ||
কনফেডারেশন | কনকাকাফ (উত্তর আমেরিকা) | ||
প্রধান কোচ | টেরি ফেনউইক | ||
অধিনায়ক | খালিম হাইল্যান্ড | ||
সর্বাধিক ম্যাচ | আঙ্গুস ইভ (১১৭) | ||
শীর্ষ গোলদাতা | স্টার্ন জন (৭০) | ||
মাঠ | হাসেলি ক্রোফোর্ড স্টেডিয়াম | ||
ফিফা কোড | TRI | ||
ওয়েবসাইট | thettfa | ||
| |||
ফিফা র্যাঙ্কিং | |||
বর্তমান | ৯৬ (২১ ডিসেম্বর ২০২৩)[১] | ||
সর্বোচ্চ | ২৫ (জুন ২০০১) | ||
সর্বনিম্ন | ১০৬ (অক্টোবর ২০১০) | ||
এলো র্যাঙ্কিং | |||
বর্তমান | ৯৬ ২৬ (১২ জানুয়ারি ২০২৪)[২] | ||
সর্বোচ্চ | ৩৬ (১৯৩৭) | ||
সর্বনিম্ন | ১২১ (অক্টোবর ২০২০) | ||
প্রথম আন্তর্জাতিক খেলা | |||
ব্রিটিশ গায়ানা ১–৪ ত্রিনিদাদ ও টোবাগো (ব্রিটিশ গায়ানা; ২১ জুলাই ১৯০৫)[৩] | |||
বৃহত্তম জয় | |||
ত্রিনিদাদ ও টোবাগো ১৫–০ অ্যাঙ্গুইলা (আরিমা, ত্রিনিদাদ ও টোবাগো; ১০ নভেম্বর ২০১৯) | |||
বৃহত্তম পরাজয় | |||
মেক্সিকো ৭–০ ত্রিনিদাদ ও টোবাগো (মেক্সিকো সিটি, মেক্সিকো; ৮ অক্টোবর ২০০০) | |||
বিশ্বকাপ | |||
অংশগ্রহণ | ১ (২০০৬-এ প্রথম) | ||
সেরা সাফল্য | গ্রুপ পর্ব (২০০৬) | ||
কনকাকাফ গোল্ড কাপ | |||
অংশগ্রহণ | ১৬ (১৯৬৭-এ প্রথম) | ||
সেরা সাফল্য | রানার-আপ (১৯৭৩) |
ত্রিনিদাদ ও টোবাগো জাতীয় ফুটবল দল (ইংরেজি: Trinidad and Tobago national football team) হচ্ছে আন্তর্জাতিক ফুটবলে ত্রিনিদাদ ও টোবাগোর প্রতিনিধিত্বকারী পুরুষদের জাতীয় দল, যার সকল কার্যক্রম ত্রিনিদাদ ও টোবাগোর ফুটবলের সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রক সংস্থা ত্রিনিদাদ ও টোবাগো ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়। এই দলটি ১৯৪৪ সাল হতে ফুটবলের সর্বোচ্চ সংস্থা ফিফার এবং ১৯৬৪ সাল হতে তাদের আঞ্চলিক সংস্থা কনকাকাফের সদস্য হিসেবে রয়েছে।[৪] ১৯০৫ সালের ২১শে জুলাই তারিখে, ত্রিনিদাদ ও টোবাগো প্রথমবারের মতো আন্তর্জাতিক খেলায় অংশগ্রহণ করেছে; ব্রিটিশ গায়ানায় অনুষ্ঠিত উক্ত ম্যাচে ত্রিনিদাদ ও টোবাগো ব্রিটিশ গায়ানকে ৪–১ গোলের ব্যবধানে পরাজিত করেছে।
২৩,০০০ ধারণক্ষমতাবিশিষ্ট হাসেলি ক্রোফোর্ড স্টেডিয়ামে সোকা যোদ্ধা নামে পরিচিত এই দলটি তাদের সকল হোম ম্যাচ আয়োজন করে থাকে। এই দলের প্রধান কার্যালয় ত্রিনিদাদ ও টোবাগোর কুভায় অবস্থিত। বর্তমানে এই দলের ম্যানেজারের দায়িত্ব পালন করছেন টেরি ফেনউইক এবং অধিনায়কের দায়িত্ব পালন করছেন আল-বাতিনের মধ্যমাঠের খেলোয়াড় খালিম হাইল্যান্ড।
ত্রিনিদাদ ও টোবাগো এপর্যন্ত মাত্র ১ বার ফিফা বিশ্বকাপে অংশগ্রহণ করেছে, যেখানে তারা শুধুমাত্র গ্রুপ পর্বে অংশগ্রহণ করেছিল। অন্যদিকে, কনকাকাফ গোল্ড কাপে ত্রিনিদাদ ও টোবাগো এপর্যন্ত ১৬ বার অংশগ্রহণ করেছে, যার মধ্যে সেরা সাফল্য হচ্ছে ১৯৭৩ কনকাকাফ চ্যাম্পিয়নশিপের রানার-আপ হয়েছিল।
আঙ্গুস ইভ, স্টার্ন জন, মার্ভিন অ্যান্ড্রুস, কেনউইন জোন্স এবং কর্নেল গ্লেনের মতো খেলোয়াড়গণ ত্রিনিদাদ ও টোবাগোর জার্সি গায়ে মাঠ কাঁপিয়েছেন।
ফিফা বিশ্ব র্যাঙ্কিংয়ে, ২০০১ সালের জুন মাসে প্রকাশিত র্যাঙ্কিংয়ে ত্রিনিদাদ ও টোবাগো তাদের ইতিহাসে সর্বোচ্চ অবস্থান (২৫তম) অর্জন করে এবং ২০১০ সালের অক্টোবর মাসে প্রকাশিত র্যাঙ্কিংয়ে তারা ১০৬তম স্থান অধিকার করে, যা তাদের ইতিহাসে সর্বনিম্ন। অন্যদিকে, বিশ্ব ফুটবল এলো রেটিংয়ে ত্রিনিদাদ ও টোবাগোর সর্বোচ্চ অবস্থান হচ্ছে ৩৬তম (যা তারা ১৯৩৭ সালে অর্জন করেছিল) এবং সর্বনিম্ন অবস্থান হচ্ছে ১২১। নিম্নে বর্তমানে ফিফা বিশ্ব র্যাঙ্কিং এবং বিশ্ব ফুটবল এলো রেটিংয়ে অবস্থান উল্লেখ করা হলো:
অবস্থান | পরিবর্তন | দল | পয়েন্ট |
---|---|---|---|
৯৪ | ভিয়েতনাম | ১২৩৫.৫৮ | |
৯৫ | বেলারুশ | ১২৩২.৮ | |
৯৬ | ত্রিনিদাদ ও টোবাগো | ১২২৮.০৫ | |
৯৭ | বেনিন | ১২২৫.১ | |
৯৮ | কিরগিজস্তান | ১২২৪.১৪ |
অবস্থান | পরিবর্তন | দল | পয়েন্ট |
---|---|---|---|
৯৪ | ১৩ | গ্যাবন | ১৪৪২ |
৯৫ | ১২ | মার্তিনিক | ১৪৪১ |
৯৬ | ২৬ | ত্রিনিদাদ ও টোবাগো | ১৪৩২ |
৯৭ | ১২ | চীন | ১৪৩১ |
৯৮ | ২ | কুর্দিস্তান অঞ্চল | ১৪২৫ |
ফিফা বিশ্বকাপ | বাছাইপর্ব | |||||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
সাল | পর্ব | অবস্থান | ম্যাচ | জয় | ড্র | হার | স্বগো | বিগো | ম্যাচ | জয় | ড্র | হার | স্বগো | বিগো | ||
১৯৩০ | অংশগ্রহণ করেনি | অংশগ্রহণ করেনি | ||||||||||||||
১৯৩৪ | ||||||||||||||||
১৯৩৮ | ||||||||||||||||
১৯৫০ | ||||||||||||||||
১৯৫৪ | ||||||||||||||||
১৯৫৮ | ||||||||||||||||
১৯৬২ | ||||||||||||||||
১৯৬৬ | উত্তীর্ণ হয়নি | ৪ | ১ | ০ | ৩ | ৫ | ১২ | |||||||||
১৯৭০ | ৪ | ১ | ১ | ২ | ৪ | ১০ | ||||||||||
১৯৭৪ | ৯ | ৬ | ১ | ২ | ২৭ | ৮ | ||||||||||
১৯৭৮ | ৬ | ২ | ২ | ২ | ১০ | ৯ | ||||||||||
১৯৮২ | ৪ | ১ | ২ | ১ | ১ | ২ | ||||||||||
১৯৮৬ | ৪ | ০ | ১ | ৩ | ২ | ৭ | ||||||||||
১৯৯০ | ১২ | ৫ | ৫ | ২ | ১৩ | ৬ | ||||||||||
১৯৯৪ | ৪ | ২ | ১ | ১ | ৭ | ৪ | ||||||||||
১৯৯৮ | ৮ | ২ | ১ | ৫ | ১৫ | ১০ | ||||||||||
২০০২ | ২২ | ১০ | ৪ | ৮ | ৩২ | ২৮ | ||||||||||
২০০৬ | গ্রুপ পর্ব | ২৭তম | ৩ | ০ | ১ | ২ | ০ | ৪ | ২০ | ১১ | ২ | ৭ | ৩০ | ২৫ | ||
২০১০ | উত্তীর্ণ হয়নি | ১৮ | ৫ | ৫ | ৮ | ২২ | ৩০ | |||||||||
২০১৪ | ৬ | ৪ | ০ | ২ | ১২ | ৪ | ||||||||||
২০১৮ | ১৬ | ৫ | ২ | ৯ | ২০ | ২৮ | ||||||||||
২০২২ | অনির্ধারিত | অনির্ধারিত | ||||||||||||||
মোট | গ্রুপ পর্ব | ১/২১ | ৩ | ০ | ১ | ২ | ০ | ৪ | ১৩৮ | ৫৫ | ২৮ | ৫৫ | ২০০ | ১৮৩ |