থিটাহিলিং হল ১৯৯৪ সালে ভিয়ানা স্টিবাল দ্বারা পরিকল্পিত একটি স্ব-সহায়ক প্রকাশ যা জনগনকে,তাদের স্বাস্থ্য, সম্পদ বা প্রেমের ক্ষেত্রে লক্ষ্য অর্জনে বাধার অবচেতন ধর্মবিশ্বাসকে সীমাবদ্ধ করে পরিবর্তিত করতে সহায়তা করে।[১][২]
‘প্রত্যয় কর্ম’ নামে পরিচিত পৃথক সেশনের আকারে থিটাহিলিং প্রয়োগ করা হয় যেখানে ক্লায়েন্ট এবং থিটা অনুশীলনকারী একে অপরের সরাসরি মুখোমুখি বসেন বা ফোনে কথা বলেন। এটি দৈনিক নিজস্ব-ধ্যান এবং আত্মদর্শনের একটি উপায় হিসাবেও ব্যবহার করা যেতে পারে।[৩][৪] ধারণাটি হল যে অংশগ্রহণকারী তথাকথিত ‘প্রত্যয়’ খুঁজে পেতে এবং পরিবর্তন করতে পারেন যা অবচেতনের মর্মস্থল, জিনগত, ইতিহাস এবং আত্মার স্তরে অবস্থান করতে পারে।[২]
‘প্রত্যয় কর্ম’ নামে পরিচিত পৃথক সেশনের আকারে থিটাহিলিং প্রয়োগ করা হয় যেখানে ক্লায়েন্ট এবং থিটা অনুশীলনকারী একে অপরের সরাসরি মুখোমুখি বসেন বা ফোনে কথা বলেন। এটি দৈনিক নিজস্ব-ধ্যান এবং আত্মদর্শনের একটি উপায় হিসাবেও ব্যবহার করা যেতে পারে।↵ধারণাটি হল যে অংশগ্রহণকারী তথাকথিত ‘প্রত্যয়’ খুঁজে পেতে এবং পরিবর্তন করতে পারেন যা অবচেতনের মর্মস্থল, জিনগত, ইতিহাস এবং আত্মার স্তরে অবস্থান করতে পারে।[৪]
সাধারণ স্বাস্থ্য এবং সমৃদ্ধির উন্নতি করাই হল লক্ষ্য, যেমন ভিয়েনা বলেন, ‘নেতিবাচক চিন্তার নিদর্শনকে অপসারণ করে ইতিবাচক এবং কল্যাণকর চিন্তা দিয়ে প্রতিস্থাপন করার দক্ষতা সহ প্রত্যয় কর্ম আমাদের ক্ষমতাসমূহ প্রদান করে।’[৫]
ভিয়ানা স্টিবলের মতে, থিটাহিলিং দর্শনটি 'অস্তিত্বের সাতটি তল' এর চারপাশে কেন্দ্রীভূত হয়েছে যা ‘সপ্তম তলের সমস্ত কিছুর স্রষ্টা’ এর গুরুত্বকে দেখানোর জন্য একটি রূপরেখা দেয় যাকে 'নিখুঁত প্রেম এবং বুদ্ধিমত্তার জায়গা' হিসাবেও বর্ণনা করা হয়।[৫][৬]
অস্তিত্বের সাতটি তল শারীরিক এবং আধ্যাত্মিক জগতকে ব্যাখ্যা করে কারণ তারা পরমাণু এবং কণার গতিবিধির সাথে সম্পর্কিত, সপ্তম তলটি হল প্রাণশক্তি যা সমস্ত কিছু সৃষ্টি করে।[৭]
এছাড়াও, এর ধারণাগুলি বেশিরভাগ ধর্মীয় ধারণার সাথে একীভূত করা যেতে পারে।[৫]
থিটাহিলিং এর দর্শনটি এর রহস্যময় এবং বিশ্বাস-ভিত্তিক প্রকৃতির কারণে সমালোচিত হয়েছ।[৮][৯]