রাষ্ট্রকূট সম্রাটগণ (৭৫৩-৯৮২) | |
দন্তিদূর্গ | (৭৩৫ - ৭৫৬) |
প্রথম কৃষ্ণ | (৭৫৬ - ৭৭৪) |
দ্বিতীয় গোবিন্দ | (৭৭৪ - ৭৮০) |
ধ্রুব ধারাবর্ষ | (৭৮০ - ৭৯৩) |
তৃতীয় গোবিন্দ | (৭৯৩ - ৮১৪) |
প্রথম অমোঘবর্ষ | (৮১৪ - ৮৭৮) |
দ্বিতীয় কৃষ্ণ | (৮৭৮ - ৯১৪) |
তৃতীয় ইন্দ্র | (৯১৪ -৯২৯) |
দ্বিতীয় অমোঘবর্ষ | (৯২৯ - ৯৩০) |
চতুর্থ গোবিন্দ | (৯৩০ – ৯৩৬) |
তৃতীয় অমোঘবর্ষ | (৯৩৬ – ৯৩৯) |
তৃতীয় কৃষ্ণ | (৯৩৯ – ৯৬৭) |
কোট্টিগ অমোঘবর্ষ | (৯৬৭ – ৯৭২) |
দ্বিতীয় কর্ক | (৯৭২ – ৯৭৩) |
চতুর্থ ইন্দ্র | (৯৭৩ – ৯৮২) |
দ্বিতীয় তৈলপ (পশ্চিম চালুক্য) |
(৯৭৩-৯৯৭) |
দন্তিদুর্গ (৭৩৫–৭৫৬ খ্রিষ্টাব্দ) ছিলেন মান্যখেতের রাষ্ট্রকূট সাম্রাজ্যের প্রতিষ্ঠাতা। তিনি দন্তিবর্মণ বা দ্বিতীয় দন্তিদুর্গ নামেও পরিচিত।[১] কর্ণাটকের গুলবর্গা অঞ্চলে তার রাজধানী ছিল। তিনি তার কাকা প্রথম কৃষ্ণের পর সিংহাসনে বসেন এবং সমগ্র কর্ণাটক অঞ্চল নিজের অধিকারে আনেন।
দন্তিদুর্গের ইলোরা শিলালিপি থেকে জানা যায় যে, তিনি ৭৫৩ খ্রিষ্টাব্দে চালুক্যদের পরাজিত করে "রাজাধিরাজ" ও "পরমেশ্বর" উপাধি গ্রহণ করেছিলেন। শিলালিপি অনুসারে, তিনি দ্বিতীয় ইন্দ্রের পুত্র। সামানগড় শিলালিপি (বর্তমান মহারাষ্ট্রের কোলাপুর জেলায়) অনুসারে, তার মা ছিলেন গুজরাতের চালুক্য রাজকুমারী ভবনঙ্গা। উক্ত শিলালিপি থেকেই জানা যায় যে, তিনি বাদামি চালুক্যদের অপ্রতিরোধ্য "কর্ণাট-বাল"কে পরাজিত করেন।[২][৩] এরপর তিনি মধ্য ভারতের লত (গুজরাত), মালওয়া, তঙ্কা, কলিঙ্গ ও শেষ (নাগ) রাজাদের পরাজিত করেন এবং একাধিক যজ্ঞ করান।[৪] যদিও তিনি চালুক্য সাম্রাজ্য দখল করেছিলেন, তবু ৭৫৭ খ্রিষ্টাব্দের বেক্কালেরি শিলালিপি থেকে জানা যায় ৭৫৭ খ্রিষ্টাব্দে তার দক্ষিণ প্রদেশগুলিতে চালুক্য সম্রাট দ্বিতীয় কীর্তিবর্মণের নিয়ন্ত্রণ থেকে যায়। দন্তিদুর্গের কন্যা কাঞ্চীর পল্লব রাজা দ্বিতীয় নন্দীবর্মণকে বিবাহ করেন। দন্তিদুর্গ চালুক্যদের বিরুদ্ধে কাঞ্চী পুনরুদ্ধারের যুদ্ধে নন্দীবর্মণকে সাহায্য করেছিলেন।[৫]
|lccn=
এর মান পরীক্ষা করুন (সাহায্য)। ওসিএলসি 7796041।পূর্বসূরী দ্বিতীয় ইন্দ্র |
রাষ্ট্রকূট সম্রাট ৭৩৫–৭৫৬ |
উত্তরসূরী প্রথম কৃষ্ণ |