جامعہ دارالعلوم کراچی | |
ধরন | ইসলামি বিশ্ববিদ্যালয় |
---|---|
স্থাপিত | ১৯৫১ সাল (১৩৭০ হিজরি)[১] |
অধিভুক্তি | বেফাকুল মাদারিসিল আরাবিয়া পাকিস্তান |
সভাপতি | মুহাম্মদ রফী উসমানী |
উপ-সভাপতি | মুহাম্মাদ তাকী উসমানী |
শিক্ষায়তনিক ব্যক্তিবর্গ | ২১০ |
শিক্ষার্থী | ১০,০০০ |
অবস্থান | করাঙ্গী, করাচি , , ২৪°৫০′৪৪.৭৪″ উত্তর ৬৭°৯′৫৫.১৭″ পূর্ব / ২৪.৮৪৫৭৬১১° উত্তর ৬৭.১৬৫৩২৫০° পূর্ব |
শিক্ষাঙ্গন | পৌর এলাকা (৫৬ একর) |
ওয়েবসাইট | www |
জামিয়া দারুল উলুম করাচি (উর্দু: جامعہ دارالعلوم کراچی ; আরবি: جامعة دار العلوم كراتشي) পাকিস্তানের একটি মাদরাসা (ইসলামি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান)। দারুল উলূম দেওবন্দের মূলনীতিকে ভিত্তি করে পরিচালিত হয় মাদরাসাটি। মাধ্যমিক বিদ্যালয় পর্যায়ে ছেলে-মেয়েদের পৃথক অনুষদের আছে। ইসলামিক শিক্ষা ও স্কুলের শিক্ষার সর্বোচ্চ মান রয়েছে। ঐতিহ্যগত ইসলামিক স্টাডিজ এবং সমসাময়িক একাডেমিক বিষয়গুলিকে সমন্বিত পাঠ্যক্রম আকারে পড়ানো হয়ে থাকে।[২][৩]
১৯৫১ সালে প্রয়াত মুফতি মুহাম্মদ শফি ও নূর আহমদ কর্তৃক প্রতিষ্ঠা হয়। এর আগে তিনি দারুল উলুম দেওবন্দের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। যেখানে তিনি প্রধান মুফতি হিসাবে নিযুক্ত ছিলেন। ১৯৪৭ সালে দেশ স্বাধীনতার ফলে পাকিস্তান চলে যান। দারুল উলুম করাচির মুহতামিম (উপাচার্য) মুহাম্মদ রফি উসমানী। শায়খুল হাদিস ও নায়েবে মুহতামিম (সহ উপাচার্য) পাকিস্তানের গ্র্যান্ড মুফতি মুহম্মদ তাকি উসমানী।[৪][৫] দুজনই প্রতিষ্ঠাতা মুফতি শফী উসমানীর সন্তান। এটি ওগো ওয়াটার টেকনোলজিসর কাছাকাছি।[২]
জামায়াতের নিম্নলিখিত বিভাগ রয়েছে:[২][৬]