ব্যক্তিগত তথ্য | ||||||||||||||||||||||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
পূর্ণ নাম | দিয়েগো পাবলো সিমেওনে | |||||||||||||||||||||||||||||||
জন্ম | ২৮ এপ্রিল ১৯৭০ | |||||||||||||||||||||||||||||||
জন্ম স্থান | বুয়েনোস আইরেস, আর্জেন্টিনা | |||||||||||||||||||||||||||||||
উচ্চতা | ১.৭৭ মিটার (৫ ফুট ৯+১⁄২ ইঞ্চি) | |||||||||||||||||||||||||||||||
মাঠে অবস্থান | মধ্যমাঠের খেলোয়াড় | |||||||||||||||||||||||||||||||
ক্লাবের তথ্য | ||||||||||||||||||||||||||||||||
বর্তমান দল | আতলেতিকো মাদ্রিদ (ম্যানেজার) | |||||||||||||||||||||||||||||||
জ্যেষ্ঠ পর্যায়* | ||||||||||||||||||||||||||||||||
বছর | দল | ম্যাচ | (গোল) | |||||||||||||||||||||||||||||
১৯৮৭–১৯৯০ | বেলেজ সার্সফিল্দ | ৭৬ | (১৪) | |||||||||||||||||||||||||||||
১৯৯০–১৯৯২ | পিসা | ৫৫ | (৬) | |||||||||||||||||||||||||||||
১৯৯২–১৯৯৪ | সেভিয়া | ৬৪ | (১২) | |||||||||||||||||||||||||||||
১৯৯৪–১৯৯৭ | আতলেতিকো মাদ্রিদ | ৯৮ | (২১) | |||||||||||||||||||||||||||||
১৯৯৭–১৯৯৯ | ইন্তারনাজিওনালে | ৫৭ | (১১) | |||||||||||||||||||||||||||||
১৯৯৯–২০০৩ | লাৎসিয়ো | ৯০ | (১৫) | |||||||||||||||||||||||||||||
২০০৩–২০০৫ | আতলেতিকো মাদ্রিদ | ৩৬ | (২) | |||||||||||||||||||||||||||||
২০০৫–২০০৬ | রাসিং | ৩৭ | (৩) | |||||||||||||||||||||||||||||
মোট | ৫১৩ | (৮৪) | ||||||||||||||||||||||||||||||
জাতীয় দল | ||||||||||||||||||||||||||||||||
১৯৮৯ | আর্জেন্টিনা অনূর্ধ্ব ২০ | ৪ | (১) | |||||||||||||||||||||||||||||
১৯৮৮–২০০২ | আর্জেন্টিনা | ১০৬ | (১১) | |||||||||||||||||||||||||||||
১৯৯৬ | আর্জেন্টিনা অলিম্পিক | ৬ | (১) | |||||||||||||||||||||||||||||
পরিচালিত দল | ||||||||||||||||||||||||||||||||
২০০৬ | রাসিং | |||||||||||||||||||||||||||||||
২০০৬–২০০৭ | এস্তুদিয়ান্তেস | |||||||||||||||||||||||||||||||
২০০৮ | রিভার প্লেত | |||||||||||||||||||||||||||||||
২০০৯–২০১০ | সান লরেঞ্জো | |||||||||||||||||||||||||||||||
২০১১ | কাতানিয়া | |||||||||||||||||||||||||||||||
২০১১ | রাসিং | |||||||||||||||||||||||||||||||
২০১১– | আতলেতিকো মাদ্রিদ | |||||||||||||||||||||||||||||||
অর্জন ও সম্মাননা
| ||||||||||||||||||||||||||||||||
* কেবল ঘরোয়া লিগে ক্লাবের হয়ে ম্যাচ ও গোলসংখ্যা গণনা করা হয়েছে |
দিয়েগো পাবলো সিমেওনে (স্পেনীয়: Diego Pablo Simeone; জন্ম ২৮ এপ্রিল ১৯৭০) একজন প্রাক্তন আর্জেন্টিনীয় ফুটবলার এবং বর্তমানে লা লিগার ক্লাব আতলেতিকো মাদ্রিদের ম্যানেজার। তিনি আর্জেন্টিনা জাতীয় দলের হয়ে ১০০টিরও বেশি খেলায় মাঠে নেমেছেন এবং হয়ে ১৯৯৪, ১৯৯৮ ও ২০০২ বিশ্বকাপে অংশগ্রহণ করেছেন।
সিমেওনের বয়স যখন ১৪ বছর, তখন তার যুব কোচ ভিক্তরিও স্পিনেত্তো তার নাম দেন চোলো। সিমেওনের নিরলস খেলা বোকা জুনিয়র্স এবং আর্জেন্টিনা জাতীয় দলের সাবেক খেলোয়াড় কারমেলো সিমেওনের কথা মনে করিয়ে দিত। কারমেলোকেও একই নামে ডাকা হত।[১]
সিমেওনের ক্লাব ক্যারিয়ার শুরু হয় ১৯৮৭ সালে। তিনি বেলেজ সার্সফিল্দ, পিসা, সেভিয়া, আতলেতিকো মাদ্রিদ, ইন্তারনাজিওনালে, লাৎসিয়ো এবং রাসিং এর হয়ে খেলেছেন।
সিমেওনে তার কর্মজীবন শুরু করেন বেলেজ সার্সফিল্ডে। এরপর ১৯৯০ সালে তিনি চলে যান সিরি এ ক্লাব পিসায়। প্রথম মৌসুমেই ক্লাবটির অবনমন ঘটে এবং পরবর্তী মৌসুমে পুনরায় প্রথম বিভাগে উঠে আসতে না পারলে তারা সিমেওনেকে সেভিয়ার কাছে বিক্রয় করে দেয়। সেভিয়াতে দুই মৌসুম কাটানোর পর তিনি চলে যান আতলেতিকো মাদ্রিদে। আতলেতিকোতে তিনি ডাবল শিরোপা জয়ী দলের সদস্য ছিলেন (১৯৯৫–৯৬ মৌসুমে লা লিগা ও কোপা দেল রে)। ১৯৯৭ সালে, ইন্তারনাজিওনালেতে যোগ দেওয়ার মাধ্যমে পুনরায় সিরি এ-তে ফিরে আসেন সিমেওনে। সেখানে তিনি পুরো দুই মৌসুম খেলেন এবং ক্লাবের হয়ে ১৯৯৭–৯৮ উয়েফা কাপ শিরোপা জিতেন। ১৯৯৯ সালে, আর্জেন্টিনীয় সতীর্থ নেস্তোর সেনসিনি, মাতিয়াস আলমেয়দা, এর্নান ক্রেসপো এবং হুয়ান সেবাস্তিয়ান ভেরনের দল লাৎসিয়োতে যোগ দেন সিমেওনে। সিমেওনে ক্লাবে যোগ দেওয়ার প্রথম মৌসুমেই তারা সিরি এ শিরোপা জিতে। অবশ্য এর জন্য তাদেরকে মৌসুমের শেষ খেলা পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হয়। জুভেন্তাস দুই পয়েন্টে এগিয়ে থাকলেও শেষ দিনে তাদের পরাজয় এবং লাৎসিয়োর সহজ জয়ে শেষ পর্যন্ত শিরোপা আসে লাৎসিয়োর ঘরেই। স্পেনে ডাবল জয়ের স্বাদ গ্রহণের পর ইতালিতেও লাৎসিয়োর হয়ে ডাবল জয়ের সুযোগ পেয়েছিলেন সিমেওনে। কিন্তূ তারা কোপ্পা ইতালিয়াতে ইন্টারের কাছে পরাজিত হয়। তিনি লাৎসিয়োতে আরও তিন মৌসুম খেলেন। এর মধ্যে ২০০১–০২ মৌসুমের সিরি এ এর শেষ খেলায় প্রাক্তন ক্লাব ইন্টারের বিপক্ষে গোল করে তিনি তাদের শিরোপা স্বপ্ন ভেঙ্গে দেন। ২০০৩ সালে সিমেওনে আতলেতিকোতে ফিরে আসেন এবং আরও দুই মৌসুম খেলেন। এরপর তিনি আর্জেন্টিনায় ফিরে যান এবং যোগ দেন রাসিং ক্লাবে।
আর্জেন্টিনা জাতীয় দলের হয়ে সিমেওনে ১০৬টি খেলায় মাঠে নেমেছেন,[২]। তার অভিষেক হয় ১৯৮৮ সালে। সিমেওনে ১৯৯১ এবং ১৯৯৩ সালে আর্জেন্টিনার হয়ে কোপা আমেরিকা শিরোপা জিতেন। তিনি ১৯৯৪, ১৯৯৮ এবং ২০০২ বিশ্বকাপে আর্জেন্টিনা দলের সদস্য ছিলেন। তিনি ১৯৯৬ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকে রৌপ্যপদক জয়ী আর্জেন্টিনা অলিম্পিক দলের সদস্য ছিলেন। দলের তেইশোর্ধ্ব তিন জন খেলোয়াড়ের মধ্যে তিনি ছিলেন অন্যতম। সিমেওনে আর্জেন্টিনার হয়ে মোট ১১টি গোল করেছেন। এর মধ্যে একটি গোল তিনি করেন ১৯৯২ কিং ফাহ্দ কাপের ফাইনালে।
১৯৯৮ বিশ্বকাপে, সিমেওনেকে আঘাত করারা কারণে ইংল্যান্ডের ডেভিড বেকহ্যামকে লাল কার্ড দেখানো হয়। সিমেওনে পরবর্তীতে স্বীকার করেন যে তিনি আসলে ইনজুরিতে পরার ভান করেছিলেন, যেন বেকহ্যামকে লাল কার্ড দেখানো হয়।[৩] স্পোর্টস ইলুস্ট্রেটেড তার এই নাটুকে আচরণের কঠোর সমালোচনা করে।[৪]
পরের খেলায়, নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে সিমেওনে ইনজুরি আক্রান্ত হন। ঐ খেলায় তার দল পরাজয় বরণ করতে হয়।[৫] ২০০২ বিশ্বকাপে আর্জেন্টিনা গ্রুপ পর্ব থেকেই বিদায় নেয়, যেখানে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে একটি খেলায় তারা ১–০ গোলে পরাজিত হয়। পেনাল্টি থেকে একমাত্র গোলটি করেছিলেন বেকহাম।
সিমেওনে একবার তার ধরন সম্পর্কে বর্ণনা করতে গিয়ে বলেছিলেন, "তার দাঁত দিয়ে চাকু ধরে রাখার মত"। আর্জেন্টিনার হয়ে সর্বোচ্চ খেলায় মাঠে নামা খেলোয়াড় হিসেবে দিয়েগো মারাদোনাকে ছাড়িয়ে যাবার পর তিনি স্বীকার করেছিলেন যে তিনি এতে "বিব্রত" বোধ করছেন। (পরবর্তীতে রোবের্তো আয়ালা এবং হাভিয়ের জানেত্তি তাকেও ছাড়িয়ে যান)।[২]
২০০৬ সালের ১৭ ফেব্রুয়ারি, রাসিং ক্লাবের হয়ে তার কর্মজীবনের শেষ খেলায় মাঠে নামেন, এরপর তিনি ওই দলেরই ম্যানেজার হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন। খারাপভাবে শুরু করলেও, দলটির ২০০৬ ক্লাউসুরা ভালোভাবেই শেষ হয়। ক্লাবের মালিকানার পরিবর্তন হলে ২০০৬ সালের মে মাসে সিমেওনে ক্লাবের ম্যানেজারের দায়িত্ব ছেড়ে দেন। তার স্থলাভিষিক্ত হন রেইনালদো মের্লো।
২০০৬ সালের ১৮ মে, তিনি এস্তুদিয়ান্তেস দে লা প্লাতার প্রধান কোচ হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন এবং অতি শীঘ্রই দলটিকে ২৩ বছরের মধ্যে তাদের প্রথম লীগ শিরোপা জিতান। ২০০৬ সালের ১৩ ডিসেম্বর, বোকা জুনিয়র্সকে ২–১ গোলে হারিয়ে তারা শিরোপা নিশ্চিত করে। ২০০৬ সালের অক্টোবরে, ডেইলি ওলে কর্তৃক আয়োজিত ভোটে সিমেওনে আর্জেন্টিনীয় লীগের সেরা ম্যানেজার নির্বাচিত হন।[৬] ২০০৭ আপের্তুরার শেষে এস্তুদিয়ান্তেস ত্যাগ করেন সিমেওনে, যেখানে এস্তুদিয়ান্তেস খারাপভাবে শুরু করলেও শেষ করে খুব ভালোভাবে। তারা শেষ ৯টি খেলা অপরাজিতভাবে কাটায়। ২০০৭ সালের ১৫ ডিসেম্বর, সিমেওনেকে রিভার প্লেতের নতুন কোচ হিসেবে ঘোষণা করা হয়। তিনি দানিয়েল পাস্সারেয়ার স্থলাভিষিক্ত হন। তার চুক্তিটি ছিল এক বছরের যার মেয়াদ শুরু হয় ২০০৮ সালের ৩ জানুয়ারি। কোপা লিবের্তাদোরেসের দ্বিতীয় পর্বে সান লরেঞ্জোর বিপক্ষে পরাজিত হয়ে প্রতিযোগিতা থেকে দ্রুত বিদায় নেয় রিভার প্লেত। তবে তারা অলিম্পোকে ২–১ হারিয়ে ২০০৮ ক্লাউসুরা শিরোপা জিতে।[৭] ২০০৮ কোপা সুদামেরিকানার কোয়ার্টার ফাইনাল থেকে বিদায় গ্রহণ এবং প্রিমেরা দিবিসিওনে টানা ১১ খেলায় জয় বঞ্চিত থেকে লীগ টেবিলের তলানিতে গিয়ে ঠেকার পর ৭ নভেম্বর সিমেওনে রিভার প্লেতের ম্যানেজারের পদ থেকে ইস্তফা দেন।[৮][৯]
ক্লাব | লীগ | কাপ | লীগ কাপ | মহাদেশীয় | মোট | |||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
মৌসুম | ক্লাব | লীগ | উপস্থিতি | গোল | উপস্থিতি | গোল | উপস্থিতি | গোল | উপস্থিতি | গোল | উপস্থিতি | গোল |
আর্জেন্টিনা | লীগ | কাপ | লীগ কাপ | দক্ষিণ আমেরিকা | মোট | |||||||
১৯৮৭–৮৮ | বেলেজ সার্সফিল্দ | প্রিমেরা দিবিসিওন | ২৮ | ৪ | ||||||||
১৯৮৮–৮৯ | ১৬ | ২ | ||||||||||
১৯৮৯–৯০ | ৩২ | ৮ | ||||||||||
ইতালি | লীগ | কোপ্পা ইতালিয়া | লীগ কাপ | ইউরোপ | মোট | |||||||
১৯৯০–৯১ | পিসা | সিরি এ | ৩১ | ৪ | ||||||||
১৯৯১–৯২ | সিরি বি | ২৪ | ২ | |||||||||
স্পেন | লীগ | কোপা দেল রে | স্পেনীয় সুপারকোপা | ইউরোপ | মোট | |||||||
১৯৯২–৯৩ | সেভিয়া | লা লিগা | ৩৩ | ৪ | ||||||||
১৯৯৩–৯৪ | ৩১ | ৮ | ||||||||||
১৯৯৪–৯৫ | আতলেতিকো মাদ্রিদ | লা লিগা | ২৯ | ৬ | ||||||||
১৯৯৫–৯৬ | ৩৭ | ১২ | ||||||||||
১৯৯৬–৯৭ | ৩২ | ৩ | ||||||||||
ইতালি | লীগ | কোপ্পা ইতালিয়া | লীগ কাপ | ইউরোপ | মোট | |||||||
১৯৯৭–৯৮ | ইন্তারনাজিওনালে | সিরি এ | ৩০ | ৬ | ২ | ০ | - | - | ৯ | ১ | ৪১ | ৭ |
১৯৯৮–৯৯ | ২৭ | ৫ | ৮ | ০ | - | - | ৯ | ২ | ৪৪ | ৭ | ||
১৯৯৯–০০ | লাৎসিয়ো | সিরি এ | ২৮ | ৫ | ||||||||
২০০০–০১ | ৩০ | ২ | ||||||||||
২০০১–০২ | ৮ | ১ | ||||||||||
২০০২–০৩ | ২৪ | ৭ | ||||||||||
স্পেন | লীগ | কোপা দেল রে | স্পেনীয় সুপারকোপা | ইউরোপ | মোট | |||||||
২০০৩–০৪ | আতলেতিকো মাদ্রিদ | লা লিগা | ২৮ | ২ | ||||||||
২০০৪–০৫ | ৮ | ০ | ||||||||||
আর্জেন্টিনা | লীগ | কাপ | লীগ কাপ | দক্ষিণ আমেরিকা | মোট | |||||||
২০০৪–০৫ | রাসিং | প্রিমেরা দিবিসিওন | ১৭ | ২ | ||||||||
২০০৫–০৬ | ২০ | ১ | ||||||||||
মোট | আর্জেন্টিনা | ১১৩ | ১৭ | |||||||||
ইতালি | ২০২ | ৩২ | ||||||||||
স্পেন | ১৯৮ | ৩৫ | ||||||||||
কর্মজীবনে সর্বমোট | ৫১৩ | ৮৪ |
আর্জেন্টিনা জাতীয় দল | ||
---|---|---|
সাল | উপস্থিতি | গোল |
১৯৮৮ | ২ | ১ |
১৯৮৯ | ৩ | ০ |
১৯৯০ | ১ | ০ |
১৯৯১ | ৯ | ২ |
১৯৯২ | ৩ | ১ |
১৯৯৩ | ১৩ | ১ |
১৯৯৪ | ১০ | ০ |
১৯৯৫ | ৮ | ২ |
১৯৯৬ | ৬ | ২ |
১৯৯৭ | ৯ | ১ |
১৯৯৮ | ১২ | ০ |
১৯৯৯ | ১১ | ১ |
২০০০ | ১১ | ০ |
২০০১ | ৬ | ০ |
২০০২ | ২ | 0 |
মোট | ১০৬ | ১১ |
৩০ এপ্রিল ২০১৪ অনুসারে।
দল | জাতীয়তা | কার্যকাল শুরু | কার্যকাল শেষ | রেকর্ড | ||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|
খেলা | জয় | ড্র | পরাজয় | জয় % | ||||
রাসিং | ফেব্রুয়ারি ২০০৬ | মে ২০০৬ | ১৪ | ৫ | ৩ | ৬ | ৩৫.৭১ | |
এস্তুদিয়ান্তেস | মে ২০০৬ | ডিসেম্বর ২০০৭ | ৬০ | ৩৪ | ১৫ | ১১ | ৫৬.৬৭ | |
রিভার প্লেত | ডিসেম্বর ২০০৭ | নভেম্বর ২০০৮ | ৪৪ | ২০ | ১২ | ১২ | ৪৫.৪৫ | |
সান লরেঞ্জো | এপ্রিল ২০০৯ | এপ্রিল ২০১০ | ৪৮ | ২১ | ৯ | ১৮ | ৪৩.৭৫ | |
কাতানিয়া | ১৯ জানুয়ারি ২০১১ | ১ জুন ২০১১ | ১৮ | ৭ | ৩ | ৮ | ৩৮.৮৯ | |
রাসিং | ২১ জুন ২০১১ | ডিসেম্বর ২০১১ | ২০ | ৮ | ১০ | ২ | ৪০.০০ | |
আতলেতিকো মাদ্রিদ | ২৩ ডিসেম্বর ২০১১ | বর্তমান | ১৪৩ | ৯৫ | ২৬ | ২২ | ৬৬.৪৩ | |
মোট | ৩৪৮ | ১৯০ | ৭২ | ৮৬ | ৫৪.৬০ |