মাননীয় দীনেশ গুণবর্ধনে সংসদ সদস্য | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
දිනේෂ් ගුණවර්ධන
தினேஷ் குணவர்தன | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
১৫তম শ্রীলঙ্কার প্রধানমন্ত্রী | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
কাজের মেয়াদ ২২ জুলাই ২০২২ – ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
রাষ্ট্রপতি | রনিল বিক্রমসিংহ | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
পূর্বসূরী | রনিল বিক্রমসিংহ | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
| |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
| |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ব্যক্তিগত বিবরণ | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
জন্ম | কলম্বো, সিলন অধিরাজ্য | ২ মার্চ ১৯৪৯||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
রাজনৈতিক দল | মহাজন একসাথ পেরামুনা | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
অন্যান্য রাজনৈতিক দল | শ্রীলঙ্কা জনগণের স্বাধীনতা জোট | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
প্রাক্তন শিক্ষার্থী | রয়েল কলেজ কলম্বো, অরেগন বিশ্ববিদ্যালয় | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
পেশা | ট্রেড ইউনিয়নিস্ট | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
দীনেশ চন্দ্র রূপসিংহ গুণবর্ধনে (জন্মঃ ১৯৪৯) হচ্ছেন একজন শ্রীলঙ্কীয় রাজনীতিবিদ যিনি ২০২২ সালের ২২শে জুলাই তারিখ থেকে ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪ তারিখ পর্যন্ত দেশটির প্রধানমন্ত্রী ছিলেন।[২] প্রধানমন্ত্রী পদের দায়িত্ব পালন করার পাশাপাশি দীনেশ শ্রীলঙ্কার জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এবং প্রাদেশিক সভা এবং স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছিলেন।
গুণবর্ধনে ১৯৭৩ সাল থেকে বামপন্থী রাজনৈতিক দল 'মহাজন একসাথ পেরামুনা'র সাথে যুক্ত ছিলেন এবং এখনো আছেন। তিনি বিভিন্ন সরকারের অধীনে মন্ত্রিসভার সদস্য হিসেবে কাজ করেছেন এবং ২০২০ থেকে ২০২২ পর্যন্ত তিনি ছিলেন ছিলেন লিডার অব দ্য হাউজ।
গুণবর্ধনে একটি খ্যাতিমান রাজনৈতিক পরিবারে জন্মেছিলেন, তার পিতা ফিলিপ গুণবর্ধনে ছিলেন একজন মার্ক্সীয় রাজনীতিবিদ যিনি ১৯৫৬ সাল থেকে ১৯৫৯ সাল পর্যন্ত কৃষি এবং খাদ্য মন্ত্রী ছিলেন, এছাড়াও ছিলেন মৎস্য মন্ত্রী (১৯৬৫ সাল থেকে ১৯৭০ মেয়াদে)। দীনেশের মা কুসুমাশ্রীও একজন রাজনীতিবিদ ছিলেন। দীনেশ কলম্বোর রয়্যাল কলেজে পড়ে যুক্তরাষ্ট্রের অরেগন বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তে যান, তিনি ভিয়েতনাম যুদ্ধের বিরোধিতা করেছিলেন। ১৯৮৩ সালে তাকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত করা হয়।
১৯৪৯ সালের ২ মার্চ দীনেশ জন্মগ্রহণ করেন গুণবর্ধনে পরিবারে।[৩][৪] তার পিতা ফিলিপ গুণবর্ধনে ছিলেন শ্রীলঙ্কায় সমাজতন্ত্রবাদী মতবাদের জনক এবং মা কুসুমাশ্রী ছিলেন একজন সংসদ সদস্য। দীনেশের মসী ভিভিয়ানে শ্রীলঙ্কার রাজনীতিতে বামপন্থী ঘরানার একজন উর্ধ্বতন নেত্রী ছিলেন।[৪][৫]
দীনেশ পড়াশোনা করেন কলম্বোর রয়্যাল প্রাইমারি স্কুল এবং রয়্যাল কলেজে এবং এরপর তিনি নেদারল্যান্ডস এবং যুক্তরাষ্ট্রে পড়তে যান। নেদারল্যান্ডসের স্কুল অব বিজনেস এবং যুক্তরাষ্ট্রের অরেগন বিশ্ববিদ্যালয়ে তিনি পড়াশোনা করেন, যুক্তরাষ্ট্র থেকে তিনি বিবিএ পাশ করেন।[৪][৫][৬][৭][৮]
দীনেশ রমণী বৎসলা কোটেলাওয়ালা নাম্নী এক তরুণীকে বিয়ে করেন।[৯][১০] তাদের এক ছেলে (নামঃ যদামিন) এবং মেয়ে (নামঃ শঙ্খপালি) জন্মগ্রহণ করে।[৫][১০] আশির দশকের মাঝখান দিকে দীনেশের পত্নী রমণী দুরারোগ্য ব্যধিতে আক্রান্ত হয়ে মারা যান।[৯]
যুক্তরাষ্ট্রের অরেগনের অরেগন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে দীনেশ পড়াশোনা শেষ করে নিউ ইয়র্কে স্বল্প সময় কাজ করেন, '৭২ সালে তার পিতার মৃত্যুর সংবাদ শুনে নিজ দেশ শ্রীলঙ্কায় চলে আসেন।[৫] পঞ্চাশের দশকে তার বাবা ফিলিপের তৈরি করা বামপন্থী রাজনৈতিক দল 'মহাজন একসাথ পেরামুন'তে দীনেশ সঙ্গে সঙ্গে যোগ দান করেন; '৭৩ সালের আগস্টে তাকে এই দলের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য করা হয়। ১৯৭৪ সালে তিনি এই দলটির মহাসচিবের দায়িত্ব পান।[৪]
![]() |
জীবনী বিষয়ক এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |