ব্যক্তিগত তথ্য | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
জন্ম |
যমুনানগর, হরিয়ানা, ভারত | ৭ ফেব্রুয়ারি ১৯৮৭|||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
উচ্চতা | ১.৬৬ মি | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
মাঠে অবস্থান | রক্ষণ | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
জাতীয় দল | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ভারত | ২২৬ | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
পদক রেকর্ড
|
দীপিকা ঠাকুর (জন্ম ৭ই ফেব্রুয়ারি ১৯৮৭) একজন ভারতীয় ফিল্ড হকি খেলোয়াড় এবং বর্তমানে ভারতীয় মহিলা দলের সবচেয়ে বরিষ্ঠ এবং সর্বোচ্চ সংখ্যক ম্যাচ খেলা খেলোয়াড়। তিনি সিনিয়র দলে একজন ডিফেন্ডার (রক্ষণ) হিসাবে খেলেন। তিনি বিদেশে ২০০টিরও বেশি খেলায় ভারতের প্রতিনিধিত্ব করেছেন এবং ২৪টি গোল করেছেন।[১]
দীপিকা ঠাকুর হরিয়ানার বাসিন্দা এবং চণ্ডীগড়ের স্পোর্টস হোস্টেল থেকে বিশ্ব ক্রীড়া জগতে উঠে এসেছেন। তিনি ভারতীয় রেলে কাজ করেন।[২] তিনি ২০০৬ ও ২০১০ সালের বিশ্বকাপে, ২০১০, ২০১৪ ও ২০১৮ সালের এশিয়ান গেমসে এবং ২০১০ ও ২০১৪ সালের কমনওয়েলথ গেমসে ভারতের প্রতিনিধিত্ব করেছেন।
দীপিকা তাঁর বাবা-মায়ের ইচ্ছার বিরুদ্ধে ভারতীয় জাতীয় মহিলা হকি দলে যোগ দিয়েছিলেন, তাঁর বাবা মায়ের ইচ্ছা ছিল তাঁর তাড়াতাড়ি বিয়ে হয়ে যাক। ২০১৬ সালের গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকে খেলার জন্য তিনি নিজের বিয়ে স্থগিত করেছিলেন, যেটি ২০১৬ সালের অক্টোবরে হওয়ার কথা ছিল। ভারতীয় মহিলা দল ৩৬ বছরের ব্যবধানের পরে রিও অলিম্পিক ২০১৬ সালে খেলার জন্য যোগ্যতা অর্জন করেছিল।[৩] সেই দলের সহ-অধিনায়ক ছিলেন দীপিকা। যদিও ভারত গ্রুপের নিচের দিকে থেকে খেলা শেষ করেছিল।[৪][৫][৬][৭][৮]
মালয়েশিয়ায় অনুষ্ঠিত এশিয়ান চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে (২০১৬), ভারতীয় মহিলারা তাঁদের প্রথম শিরোপা জিতেছিলেন যেখানে দীপিকা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিলেন। তিনি 'টুর্নামেন্টের সর্বোচ্চ গোলদাতার' পুরস্কারও পেয়েছিলেন।[৯][১০]
২০১৬ সালে, ভারত দক্ষিণ এশিয়ান গেমসে, স্বর্ণপদক জিতেছিল। দীপিকা দলের অংশ ছিলেন এবং শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ফাইনাল ম্যাচে একটি গোল করেছিলেন।[১১][১২]