দুমকা | |
---|---|
শহর | |
ভারত ও ঝাড়খণ্ডে অবস্থান | |
স্থানাঙ্ক: ২৪°১৬′ উত্তর ৮৭°১৫′ পূর্ব / ২৪.২৭° উত্তর ৮৭.২৫° পূর্ব | |
রাষ্ট্র | ভারত |
অঙ্গরাজ্য | ঝাড়খণ্ড |
জেলা | দুমকা |
অঞ্চল | রাঢ় অঞ্চল |
সরকার | |
• ধরন | পৌরসভা |
• সাংসদ | সুনীল সোরেন (বিজেপি) |
• বিধায়ক | বসন্ত সোরেন (জেএমএম) |
আয়তন | |
• মোট | ০.০৬১২ বর্গকিমি (০.০২৩৬ বর্গমাইল) |
উচ্চতা | ১৩৭ মিটার (৪৪৯ ফুট) |
জনসংখ্যা (২০১১) | |
• মোট | ৪৭,৫৮৪ |
• জনঘনত্ব | ৩০০/বর্গকিমি (৮০০/বর্গমাইল) |
ভাষা | |
• সরকারি | হিন্দি, উর্দু |
সময় অঞ্চল | আইএসটি (ইউটিসি+৫:৩০) |
পিন | ৮১৪১০১ |
টেলিফোন কোড | ০৬৪৩৪ |
যানবাহন নিবন্ধন | জেএইচ-০৪ |
লিঙ্গ অনুপাত | ৯৭৪ ♀/ ১০০০ ♂ |
ওয়েবসাইট | dumka |
দুমকা দুমকা জেলা ও সাঁওতাল পরগনা অঞ্চলের সদর দফতর এবং ভারতের ঝাড়খণ্ড অঙ্গরাজ্যের একটি শহর। ১৮৫৫ সালের সাঁওতাল হুলের পরে ভাগলপুর ও বীরভূম জেলা থেকে সাঁওতাল পরগনা অঞ্চলকে পৃথক করা হয় এবং দুমকা শহরকে অঞ্চলটির দফতর করা হয়। দুমকা সহ বিহারের দক্ষিণাঞ্চল ও ১৮ টি জেলা নিয়ে ২০০০ সালের ১৫ নভেম্বর ঝাড়খণ্ডকে ভারতের ২৮ তম রাজ্য হিসাবে গঠন করা হয়। দুমকা একটি শান্তিপূর্ণ ও সবুজ শহর এবং ঝাড়খণ্ডের উপ-রাজধানী। এই শহরের নিকটতম গুরুত্বপূর্ণ শহরসমূহ হল পশ্চিমবঙ্গের রামপুরহাট ও ঝাড়খণ্ডের দেওঘর।
২০১১ সালের আদম শুমারি অনুসারে,[১] দুমকা ঝাড়খণ্ডের দুমকা জেলার একটি নগর পরিষদ শহর। দুমকা শহরটি ২৩ টি ওয়ার্ডে বিভক্ত, নগর পরিষদে প্রতি পাঁচ বছরের ব্যবধানে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। ২০১১ সালের আদম শুমারি অনুসারে প্রকাশিত প্রতিবেদন অনুযায়ী দুমকা নগর পরিষদের জনসংখ্যা হল ৪৭,৫৮৪ জন, যার মধ্যে ২৫,৩৬৪ পুরুষ এবং ২২,২২০ জন মহিলা।
সরকারি ভাষার পাশাপাশি হিন্দি, উর্দু, সাঁওতালি ও বাংলা শহরটির গুরুত্বপূর্ণ।
শহরটির প্রধান ধর্মগুলি হল: