অটল বিহারী বাজপেয়ী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর | |||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
সংক্ষিপ্ত বিবরণ | |||||||||||
বিমানবন্দরের ধরন | সরকারি | ||||||||||
পরিষেবাপ্রাপ্ত এলাকা | দেওঘর | ||||||||||
অবস্থান | কুন্দা, দেওঘর, (ঝাড়খণ্ড) | ||||||||||
যে হাবের জন্য | |||||||||||
এএমএসএল উচ্চতা | ৮৩৩ ফুট / ২৫৪ মিটার | ||||||||||
স্থানাঙ্ক | ২৪°২৬′৪১″ উত্তর ০৮৬°৪২′০৯″ পূর্ব / ২৪.৪৪৪৭২° উত্তর ৮৬.৭০২৫০° পূর্ব | ||||||||||
মানচিত্র | |||||||||||
রানওয়ে | |||||||||||
| |||||||||||
ভারতীয় বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ |
অটল বিহারী বাজপেয়ী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ভারতের ঝাড়খণ্ড রাজ্যের দেওঘরে অবস্থিত। বিমানবন্দরটি ৬৫৪ একর জুড়ে বিস্তৃত। বিমানবন্দরটি থেকে এয়ারবাস এ৩২০ বা এর সমতুল্য বিমান পরিচালনা করতে সংস্কার করা হচ্ছে।[১] প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী ২০১৮ সালের ২৫ মে ঝাড়খণ্ডে বিমানবন্দরটির উন্নয়নের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন।[২]
ঝাড়খণ্ড সরকার এই বিমানবন্দরের উন্নয়ন ঘটাতে এবং রাজ্যে ধর্মীয় পর্যটন প্রচারের জন্য ২০১৩ সালে ভারতের বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষের (এএআই) সাথে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর করে।[৩] পরবর্তীকালে সরকার এয়ারবাস এ-৩২০ বিভাগের বিমানের বেসামরিক ব্যবহারের জন্য বিমানবন্দরের উন্নয়ন ঘটাতে ২০১৭ সালের মার্চ মাসে এএআই ও ডিআরডিও-এর সাথে একটি ত্রিপক্ষীয় সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর করে।[৪]
২০১৮ সালের জানুয়ারি মাসে বিমানবন্দরে নির্মাণ কাজ শুরু হয়।[৫][৬]
নাগরিক বিমান পরিবহন মন্ত্রী হরদীপ সিংহ পুরী ২০২০ সালের সেপ্টেম্বর মাসে বিমানবন্দরটি পরিদর্শন করেন এবং জানান যে ঝাড়খণ্ডের ‘অটল বিহারী বাজপেয়ী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর’ থেকে নভেম্বর মাসের (২০২০ সাল) প্রথম সপ্তাহে বিমান চলাচল শুরু হবে।
বিমানবন্দরের টার্মিনাল প্রতি ঘণ্টা ২০০ জন যাত্রী পরিচালনা করতে সক্ষম এবং টার্মিনাল ভবনের আয়তন ৪,০০০ বর্গমিটার। টার্মিনাল ভবনে ছয়টি চেক-ইন কাউন্টার এবং দুটি আগমন বেল্ট রয়েছে, যেগুলি ব্যস্ত সময়ে ২০০ জন যাত্রী পরিচালনা করতে সক্ষম।
টার্মিনাল ভবনের নকশাটি বৈদ্যনাথ মন্দিরের কাঠামো থেকে অনুপ্রাণিত এবং বিমানবন্দরের অভ্যন্তরে আদিবাসী শিল্প, হস্তশিল্প এবং স্থানীয় পর্যটন স্থানগুলির চিত্রকর্ম রয়েছে।
সংস্কারের মাধ্যমে বিদ্যমান রানওয়েটি ২,৫০০ মিটার পর্যন্ত বাড়ানো হয়। এছাড়া রানওয়ের সাথে দুটি এ৩২০ বিমান ধারণ ক্ষমতাযুক্ত অ্যাপ্রোন, ট্যাক্সিওয়ে ও একটি বিচ্ছিন্ন বে রয়েছে। একটি মোবাইল এয়ার ট্রাফিক কন্ট্রোল রয়েছে বিমানবন্দরে।
বিমান সংস্থা | গন্তব্যস্থল |
---|---|
ইন্ডিগো | দিল্লি, কলকাতা[৭] |