দেবশ্রী রায়

দেবশ্রী রায়
চুমকী
জন্ম (1962-08-08) ৮ আগস্ট ১৯৬২ (বয়স ৬২)[]
কলকাতা, ভারত
নাগরিকত্বভারতীয়
পেশাঅভিনেত্রী
নৃত্যশিল্পী
বিধায়ক
পরিচিতির কারণবাংলা চলচ্চিত্র অভিনেত্রী,
ভারতীয় রাজনৈতিক নেত্রী
উল্লেখযোগ্য কর্ম
  • নৃতনাট‍্য:
    বাসবদত্তা
    স্বপ্নের সন্ধানে
    বিচিত্র
    নবরস
  • চলচ্চিত্র:
    দাদার কীর্তি
    ৩৬ চৌরঙ্গী লেইন
    ভালোবাসা ভালোবাসা
    সম্রাট ও সুন্দরী
    উনিশে এপ্রিল
    কালসন্ধ্যা
    অসুখ
    দেখা
    শিল্পান্তর
    প্রহর

দেবশ্রী রায় (জন্ম: ৮ আগস্ট, ১৯৬২) একজন ভারতীয় বাঙালি অভিনেত্রী, নৃত্যশিল্পী, নৃত‍্য পরিকল্পক, রাজনীতিবিদ ও পশু-অধিকার সংরক্ষক।[] তিনি নটরাজ দলের কর্ণধার। তিনি ভারতীয় লোকনৃত্যকে পাশ্চাত্য মঞ্চে উপস্থাপনা করেন এবং ধ্রুপদী ও লোকনৃত্যের সংমিশ্রণে এক অপূর্ব নৃত্যকৌশলী রচনা করেন। তিনি বাংলা ছায়াছবির অন্যতম সফল ও জনপ্রিয় একজন অভিনেত্রী। তিন দশকের বেশি সময় ধরে দেবশ্রী রায় বাংলা ছবিতে অভিনয় করেছেন এবং দুই দশকব্যাপী তাঁর বাণিজ্যিক সাফল্য ধরে রাখেন।[] তিনি তামিল চলচ্চিত্রে "চিন্তামণি" নামে অভিনয় করেছেন। তিনি একশোরও বেশি চলচ্চিত্রে অভিনয় করেছেন এবং পেয়েছেন চল্লিশের বেশি পুরস্কার। তিনি একজন পশুপ্রেমী।[][] তিনি ২০১১ সাল থেকে পশ্চিমবঙ্গের একজন মাননীয় বিধায়ক।

তার অভিনীত প্রথম চলচ্চিত্র হিরন্ময় সেনের পাগল ঠাকুর (১৯৬৬)। এরপর তরুণ মজুমদারের কুহেলী (১৯৭১) ছবিতে রাণুর চরিত্রে অভিনয় করার পরে তার পরিচিতির বিস্তার ঘটে। অরবিন্দ মুখোপাধ্যায়ের নদী থেকে সাগরে (১৯৭৮) ছবিতে তিনি প্রথম নায়িকা চরিত্রে অভিনয় করেন।[] ১৯৮১ সালে অপর্ণা সেনের ৩৬ চৌরঙ্গী লেন ছবিতে অভিনয়ের সুবাদেই দেবশ্রী সর্বভারতীয় মুখ হিসাবে পরিচিত হন। তার অভিনীত প্রথম হিন্দি ছবি কনক মিশ্রর পরিচালনায় জিয়ো তো আয়সে জিয়ো (১৯৮১)। ১৯৮২ সালে, গৌতম মুখোপাধ্যায়ের বাংলা ছবি ত্রয়ীর বিপুল বাণিজ্যিক সাফল্যের দরুণ দেবশ্রী টালিগঞ্জের প্রথম সারিতে উঠে আসেন। আশির দশকের মধ্যভাগ থেকে নব্বই দশকের মধ্যভাগ পর্যন্ত বাণিজ্যিক বাংলা ছবির সর্বপ্রধান অভিনেত্রী ছিলেন তিনি।[] পরবর্তী কালে সিনেমায় যেমন হয় (১৯৯৪), উনিশে এপ্রিল (১৯৯৪), অসুখ (১৯৯৯), দেখা (২০০১), শিল্পান্তর (২০০২), প্রহর (২০০৪) - এই সব ছবিতে তার অভিনয় প্রতিভা উচ্চপ্রশংসিত হয়।

বাল্যকাল

[সম্পাদনা]

দেবশ্রী রায়ের জন্ম হয় কলকাতার একটি বাঙালি ব্রাহ্মণ পরিবারে।[] তার পিতার নাম বীরেন্দ্র কিশোর রায় এবং মায়ের নাম আরতি রায়।[] দেবশ্রীর বড়দিদি পূর্ণিমা লাহিড়ী টালিগঞ্জ ইন্ডাস্ট্রির একজন প্রাক্তন কেশ-বিন‍্যাসকারী। তার মেজদিদি কৃষ্ণা মুখোপাধ্যায় প্রযোজক রাম মুখোপাধ্যায়ের স্ত্রী। দক্ষিণী ছবির চিত্রগ্রাহক রামেন্দ্র কিশোর রায় ও বাংলা ছবির কার্যনির্বাহী প্রযোজক মৃগেন রায় তার দুই ভাই। তার কনিষ্ঠ ভগিনী তনুশ্রী ভট্টাচার্য একজন প্রাক্তন সঙ্গীত শিল্পী যিনি একসময় ঝুমকী রায় নামে জনপ্রিয় ছিলেন।[১০] তিনি কলকাতার এ পি জে ,পার্ক স্ট্রীট শাখার স্কুলের ছাত্রী ছিলেন, যদিও নাচের প্রতি অত্যধিক ঝোঁক থাকার কারণে বেশিদূর এগোতে পারেন নি। তার ডাক নাম চুমকি।[১১]

নৃত্যশিল্পী হিসেবে খ্যাতি

[সম্পাদনা]

দেবশ্রী রায় প্রথমে তার মা এবং বড় বোন পূর্ণিমা রায় এর কাছ থেকে নাচ শেখেন।[১২] খুব কম বয়স থেকে তিনি মঞ্চে নৃত্য পরিবেশনের মাধ্যমে পরিচিতি লাভ করেন। পরবর্তীকালে তিনি বন্দনা সেন এবং কেলুচরণ মহাপাত্রের কাছে ওড়িশি নৃত্যের তালিম নেন।[১৩] ওড়িশির পাশাপাশি কেলুচরণ মহাপাত্রের প্রভাবে ভারতীয় লোকনৃত্যের প্রতি দেবশ্রীর গভীর আসক্তি তৈরী হয়। ১৯৯১ সালে তিনি নটরাজ দল প্রতিষ্ঠা করেন এবং দলের প্রথম পরিবেশনা বাসবদত্তা মঞ্চস্থ হয়।[১৪] রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের অভিসার কবিতা অবলম্বনে এই নৃত্যনাট্য উত্তুঙ্গ জনপ্রিয়তা অর্জন করে।[১৪] নটরাজের অন্যতম প্রযোজনা স্বপ্নের সন্ধানে ছিল বাংলার বিভিন্ন অঞ্চলের লোকনৃত্যের সমন্বয়ে এক মঞ্চ-উপস্থাপনা যা দর্শকমহলে প্রসংশিত হয়।[১৪] স্বপ্নের সন্ধানে-এর সাফল্যের পর দেবশ্রী আরো বড় পদক্ষেপ নেন। তিনি ভারতের বিভিন্ন স্থানের লোকনৃত্যকে পাশ্চাত্যের মঞ্চে উপস্থাপন করেন। তার এই অভিনব প্রযোজনার নাম বিচিত্র যা ইউরোপীয় মহাদেশে ভূয়সী প্রশংসা অর্জন করে।[১৫]

চলচ্চিত্রশিল্পী হিসেবে খ্যাতি

[সম্পাদনা]

হিরণ্ময় সেনের পাগল ঠাকুর (১৯৬৬) ছবিতে চুমকি রায় নামে তার প্রথম চলচ্চিত্রে আত্মপ্রকাশ।[১৬] এই ছবিতে তাকে রামকৃষ্ণ পরমহংস দেবের বাল‍্য চরিত্রে অভিনয় করতে দেখা যায়।[১৬] তার অভিনীত দ্বিতীয় ছবি হিরণ্ময় সেনের বালক গদাধর (১৯৬৯) যেখানে আবারো তাকে রামকৃষ্ণ পরমহংস দেবের বাল‍্য চরিত্রে অভিনয় করতে দেখা যায়।[১৭] এই সময় তরুণ মজুমদার তার কুহেলী (১৯৭১) ছবিতে রাণু চরিত্রের জন্য নতুন মুখ খুঁজছিলেন। অভিনেত্রী ছায়া দেবী এই চরিত্রে চুমকিকে নেওয়ার পরামর্শ দেন। ছবিটি উল্লেখযোগ্য ব‍্যবসায়িক সাফল্যের মুখ দেখে ও চুমকির পরিচিতির বিস্তার ঘটে।

দেবশ্রী যখন সদ‍্য কৈশোরে পা রেখেছেন পরিচালক সুশীল মুখোপাধ্যায় তখন তাকে সুদূর নীহারিকা (১৯৭৬) ছবিতে নায়িকার কিশোরী বেলা চরিত্রে অভিনয়ের প্রস্তাব দেন।[১৮] এই ছবিতে অভিনয় করাকালীন দেবশ্রী আগুনের ফুল্কি (১৯৭৮) ছবিতে অভিনয়ের সুযোগ পান।[১৯] এরপর অরবিন্দ মুখোপাধ্যায়ের নদী থেকে সাগরে (১৯৭৮) ছবিতে মিঠুন চক্রবর্তীর বিপরীতে তিনি প্রথম বার নায়িকার ভূমিকায় অভিনয় করেন। ছবিটি উল্লেখযোগ্য বাণিজ্যিক সাফল‍্য অর্জন করে।[২০] পাশাপাশি তিনি কূলদীপ পান্ডের হিন্দি ছবি ঘটা ১৯৭৮) ও এন শঙ্করণ নায়ারের মালয়ালম ছবি ই গনম মারাক্কুমোতে ১৯৭৮) অভিনয় করেন।

১৯৮০ সালে তরুণ মজুমদার এর দাদার কীর্তি ছবিতে মহুয়া রায়চৌধুরীর ছোট বোনের চরিত্রে অভিনয় করেন। ১৯৮১ সালে মনু সেনের সুবর্ণগোলক ছবিতেও তিনি মহুয়া রায়চৌধুরীর ছোট বোনের চরিত্রে অভিনয় করেন।[২১] এরপরেই আসে অপর্ণা সেনের কালজয়ী ৩৬ চৌরঙ্গী লেন ছবিতে অভিনয়ের সুযোগ। শশী কাপুরের প্রযোজনায় এই ছবি বক্স অফিসে মুখ থুবড়ে পড়ে। কিন্তু এরপরেও এই চলচ্চিত্রের সুবাদেই মুম্বাইয়ের মিডিয়া মহলে তার অভিনয়ের খ্যাতি ছড়িয়ে পরে।[২২] এরপর কনক মিশ্রর পরিচালনায় জিয়ো তো আয়সে জিয়ো (১৯৮১) ছবিতে অভিনয় করেন। এই ছবির বাণিজ্যিক সাফল্যের হাত ধরে তিনি একের পর এক হিন্দি ছবিতে অভিনয় করে যান।

১৯৮২ সালে দেবশ্রী, গৌতম মুখোপাধ্যায়ের ত্রয়ী ছবিতে অভিনয় করেন। এই ছবির বিপুল বাণিজ্যিক সাফল্যের হাত ধরে দেবশ্রী টালিগঞ্জের প্রথম সারিতে উঠে আসেন।[২২] ১৯৮৫ সালে তিনি বিজয় সিং প্রযোজিত ও পরিচালিত কভী আজনবী থে ছবিতে অভিনয় করেন। এই ছবিতে দেবশ্রী অভিনীত চরিত্রটি আশা নাম্নী এক নেপথ্য গায়িকার যিনি এক ক্রিকেটারের প্রেমে পরেন। এই ছবিতে তিনি তৎকালীন ক্রিকেটার সন্দীপ পাতিলের বিপরীতে অভিনয় করেন। মুম্বায়ের মিডিয়া মহলে সেই সময় এই ছবিটিকে ঘিরে তুমুল চর্চা শুরু হয়, বিশেষত গীত মেরে হোঠোকো দে গয়া কোই গানের দৃশ্যে দেবশ্রীর অপূর্ব আবেদনশীল অভিব্যক্তি প্রচার মাধ্যমে উত্তেজনা সৃষ্টি  করে। স্বাভাবিকভাবেই জনমানসেও প্রত্যাশার তুমুল পারদ চড়তে থাকে। দুর্ভাগ্যবশত মুক্তির পর ছবিটি প্রত্যাশা পূরন করতে ব্যর্থ হয়। তিনি ওম পুরীর বিপরীতে পরিচালক আকাশ জৈন পরিচালিত ছবি সিপীয়াঁ ১৯৮৬) তে অভিনয় করেন।[২৩][২২]

১৯৮৫ সালে মহুয়া রায়চৌধুরীর অকালমৃত্যু বাংলা ছবিতে এক শূণ্যতার জন্ম দেয়। সেই বছরেই দেবশ্রী তরুণ মজুমদারের ভালোবাসা ভালোবাসা ছবিতে অভিনয় করেন। এই ছবির বিপুল বাণিজ্যিক সাফল্য তাকে মহুয়া রায়চৌধুরীর ছেড়ে যাওয়া সিংহাসন অধিকার করতে সাহায্য করে।[২২] এই ছবির পরে বাংলা চলচ্চিত্র জগতে তাপস-দেবশ্রী জুটির প্রায় একচেটিয়া প্রভাব শুরু হয়।[২৪] পরবর্তীকালে অর্পণ (১৯৮৭), শঙ্খচূড় (১৯৮৮), সুরের সাথী (১৯৮৮), সুরের আকাশে (১৯৮৮), নয়নমণি (১৯৮৯), চোখের আলোয় (১৯৮৯), শুভ কামনা (১৯৯১), মায়াবিনী (১৯৯২), ফিরে পাওয়া (১৯৯৩), তবু মনে রেখো (১৯৯৩), পুত্রবধূ (১৯৯৮)— এর মতো বাণিজ্যিক সফল ছবিতে দেবশ্রী তাপস পালের বিপরীতে অভিনয় করেন।[১৫][২৫]

১৯৮৮ সালে, বালাজি রাজ চোপড়ার পরিচালনায় ভারতের বিখ্যাত পুরাণকাহিনী মহাভারত অবলম্বনে দূরদর্শন সম্প্রচারিত মহাভারত ধারাবাহিকে সত্যবতীর চরিত্রে অভিনয় করেন দেবশ্রী।[২৬][২৭] আশির দশকের শেষভাগ থেকে প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায়ের সাথে তার জুটি তুমুল জনপ্রিয় হতে শুরু করে।[২৮]

রাজনীতি থেকে অবসর নেওয়ার পরে দেবশ্রী আবার তার অভিনয়ের পেশা অবলম্বন করেন। স্নেহাশীষ চক্রবর্তীর বাংলা ধারাবাহিক সর্বজয়াতে তিনি প্রত্যাবর্তন করেন।[২৯]

রাজনীতি

[সম্পাদনা]

২০১১ এবং ২০১৬ সালে, তৃণমূল কংগ্রেসের হয়ে তিনি রায়দিঘি থেকে সিপিএম এর শক্তিশালী প্রার্থী কান্তি গাঙ্গুলির বিরুদ্ধে জয়ী হন এবং পশ্চিমবঙ্গের বিধায়ক নির্বাচিত হন।[৩০][৩১] তবে তিনি রাজনীতিতে ও সিনেমায় সক্রিয় না বলে কটূক্তি করেছে বিজেপি নেতা শোভন ও নেত্রী বৈশাখী।

ব্যক্তিগত জীবন

[সম্পাদনা]

কভী আজনবী থে ছবিতে অভিনয়ের সূত্রে দেবশ্রী সন্দীপ পাতিলের সাথে প্রণয় বন্ধনে জড়িয়ে পরেন।[৩২] ১৯৮৩ সালে, স্টারডাস্ট পত্রিকার সেপ্টেম্বর সংস্করণের একটি প্রতিবেদনে লেখা হয় যে দেবশ্রী ও সন্দীপ সকলের অগোচরে বৈবাহিক সম্পর্কে আবদ্ধ হয়েছিলেন।[৩৩][৩৪] দেবশ্রী ও সন্দীপ দুজনেই এই প্রতিবেদন কে মিথ্যা বলে দাবী করেন। ১৯৮৫ সালে, ছবির মুক্তির পরে দেবশ্রী ও সন্দীপের সম্পর্ক-বিচ্ছেদ ঘটে।

সন্দীপের সাথে বিচ্ছেদের পরে সম্পর্কের পরে তিনি তার বাল্যবন্ধু প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায়ের সাথে সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েন।[৩৫] ১৯৯২ সালে তারা বৈবাহিক সম্পর্কে আবদ্ধ হন।[৩৬] ১৯৯৫ সালে তারা আলাদা হয়ে যান। ভারতের জনপ্রিয় অভিনেত্রী রাণী মুখার্জী সম্পর্কে তার ভাগ্নি হন।[৩৭][৩৮]

চলচ্চিত্র তালিকা

[সম্পাদনা]

ইংরেজি চলচ্চিত্র

[সম্পাদনা]
বছর শিরোনাম চরিত্র টীকা সূত্র
১৯৮১ ৩৬ চৌরঙ্গী লেন নন্দিতা

হিন্দি চলচ্চিত্র

[সম্পাদনা]
বছর শিরোনাম চরিত্র টীকা সূত্র
১৯৭৮ ঘটা শীতল
১৯৮১ জিয়ো তো আয়েসে জিয়ো
১৯৮২ বুড়া আদমী
১৯৮৩ জাস্টিস চৌধুরী লক্ষী
১৯৮৪ ফুলওয়ারি
সিপিয়া
১৯৮৫ কভি আজনবী থে
১৯৮৯ মমতা কি ছাও মে অতিথি শিল্পী
প্যার কা সাওন

তামিল চলচ্চিত্র

[সম্পাদনা]
বছর শিরোনাম চরিত্র টীকা সূত্র
১৯৮৭ মানাইভি রেডি

বাংলা চলচ্চিত্র

[সম্পাদনা]
বৎসর শিরোনাম চরিত্র টীকা সূত্র
১৯৬৬ পাগল ঠাকুর
১৯৬৯ বালক গদাধর
১৯৭১ কুহেলী রাণু [৩৯]
১৯৭৮ আগুনের ফুল্কি
নদী থেকে সাগরে
১৯৮০ জি টি রোড
দাদার কীর্তি বীনাপাণি
১৯৮২ ত্রয়ী
১৯৮৩ বিষবৃক্ষ কুন্দনন্দিনী
১৯৮৫ ভালবাসা ভালবাসা কেয়া
১৯৮৬ জীবন
১৯৮৯ অপরাহ্ণের আলো
ঝঙ্কার
১৯৯২ মায়াবিনী
১৯৯৪ উনিশে এপ্রিল
১৯৯৬ ভয়
বেয়াদপ
লাঠি
১৯৯৮ আজব গাঁয়ের আজব কথা
১৯৯৮ গঙ্গা
১৯৯৯ অসুখ রোহিনী চৌধুরী
২০০০ চাকা
২০০০ জয় মা দুর্গা
২০০১ দেখা
২০০২ অবৈধ
২০০২ অন্তর্ঘাত
২০০২ এক যে আছে কন্যা
২০০৫ তিস্তা
যুদ্ধ
২০০৬ অভিমন্যু
এম এল এ ফাটাকেস্টো
২০০৭ মহাগুরু
টাইগার
২০০৯ অনুভব
নরক গুলজার
পাখি
২০১০ অন্তরবাস
শুকনো লঙ্কা
২০১১ জীবন রং বেরং
ভাল মেয়ে মন্দ মেয়ে
২০১২ অন্তরে বাহিরে
লাইফ ইন পার্ক স্ট্রীট

পুরস্কার

[সম্পাদনা]
  • জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার -১৯৯৬ [৪০]
  • বঙ্গ বিভূষণ - ২০১৪
  • বেঙ্গল ফিল্ম জার্নালিস্টস অ্যাসোসিয়েশন অ্যাওয়ার্ড -১৯৯২[৪১], ১৯৯৭[৪২], ২০০০[৪৩]
  • আনন্দলোক পুরস্কার- ২০০৫[৪৪]
  • কলাকার অ্যাওয়ার্ড- ১৯৯৩, ১৯৯৪, ১৯৯৬, ২০০২, ২০০৩[৪৫]
  • ভারত নির্মাণ অ্যাওয়ার্ড- ১৯৯৯[৪৬]

তথ্যসূত্র

[সম্পাদনা]
  1. "West Bengal Assembly Election 2011"ceowestbengal.nic.in (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৯-১৮ 
  2. "চট্টগ্রামে অন্তরঙ্গ দেবশ্রী - Suprobhat Bangladesh" (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-০২-১৬ [স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
  3. "সুচিত্রা সেন পুরস্কার পেলেন দেবশ্রী"সমকাল (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২০-০৫-১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-১১-০৩ 
  4. "বাংলাদেশ আমার আরেকটি বাড়ি : দেবশ্রী রায়"www.chahida.com। ১৩ ডিসেম্বর ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-০২-১৬ 
  5. "হাতি দত্তক!"প্রথম আলো। ২০২০-০৫-১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-০২-১৬ 
  6. "চট্টগ্রামের অনেক ইতিহাস শুনেছি মায়ের কাছে: দেবশ্রী"প্রিয়.কম (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২০-০৫-০২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৩-৩০ 
  7. "কেমন আছেন আশি ও নব্বই দশকের টালিগঞ্জের হার্ডথ্রব দেবশ্রী রায়"বিজয় টিভি (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০১-২৩ [স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
  8. "লাগিয়ে নেন ব্লাশন, চলতে থাকে জীবন"অলি গলি (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৮-০৮-১৫। ২০১৯-০৩-২৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৩-১০ 
  9. "Debashree Roy Biography by Chandi Mukherjee"www.gomolo.com। ২০১৪-০৫-৩০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৩-০৮ 
  10. "Jhumki Roy movies, filmography, biography and songs - Cinestaan.com"Cinestaan। ২০২০-০৫-০৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৩-১৭ 
  11. "Chena Mukh Achena Manush. Episode 1"www.youtube.com। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-১২-২৫ 
  12. Kulsoom (২০২২-০৮-০৮)। "Bengal actor Debashree Roy, a power house of talent turns 60"The Statesman (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-১০-১৩ 
  13. "দেবশ্রী রায়ের সাথে কিছুক্ষণ… | সত্যের পক্ষে দেশ বিদেশের প্রতি ঘণ্টার খবর নিয়ে আজকের বাংলাদেশ টুয়েন্টি ফোর ডটকম" (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-০২-১৬ [স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
  14. "Lesser Known Facts about Debasree Roy" (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৭-০৮-০৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-০১-০১ 
  15. "Rediff On The NeT, Movies: Debasree Roy profile"। ২০১৭-০৮-১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-০১-০১ 
  16. "Pagal Thakur (1966) - Review, Star Cast, News, Photos"Cinestaan। ২০১৯-০৩-৩০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০২-২৭ 
  17. "Balak Gadadhar (1969) - Review, Star Cast, News, Photos"Cinestaan। ২০১৯-০২-২৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৩-১৭ 
  18. "Sudur Niharika (1976) - Review, Star Cast, News, Photos"Cinestaan। ২০২০-০৫-০৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৩-২৮ 
  19. "Aguner Phulki (1978) - Review, Star Cast, News, Photos"Cinestaan। ২০১৯-০৩-২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৩-২৮ 
  20. "মায়ের খোঁজে বারবার কুহেলী ভেদ করে ছুটে যাওয়া সেই রাণুও পৌঁছলেন মাঝবয়সে"BanglaLive (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৭-০৮-০৯। ২০১৭-১০-১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০১-০৫ 
  21. "জন্মদিনে শুভেচ্ছায় ভাসলেন দেবশ্রী রায় - সংবাদ বিশ্ব বাংলা"সংবাদ বিশ্ব বাংলা (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৮-০৮-০৮। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-১১-০৩ [স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
  22. "Ten Most Beautiful Actrsses of Bengali Cinema" (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৭-০৪-০৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৭-০৩-২৩ 
  23. "'৯০-এর বাঙালি নায়িকারা সাহসী দৃশ্যে"Natun Somoy (ইংরেজি ভাষায়)। ১ মে ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-১০-১৯ 
  24. "সুপারস্টারের আলো থেকে রাজনীতির কলঙ্ক! 'জীবন' চলে গেলেও 'সাহেব' হয়ে রয়ে যাবেন তাপস পাল"TheWall (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২০-০২-১৯। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-১২-২০ [স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
  25. "শেষ নিখুঁত নায়িকা - অলি গলি"oli-goli.com (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৮-১২-০১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-১১-০৩ 
  26. "cinema News: দেবশ্রী কি সহজে সবকিছু সরল করে দিল - special column by sudeshna roy"Eisamay। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৬-১৬ 
  27. "একটা র‌্যাকেটের বাইরে বেরোয় না টলিউড"EI Samay। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৭-২৫ 
  28. "ফিরছে 'প্রাক্তন'! একই পর্দায় দেবশ্রী-প্রসেনজিত-ঋতুপর্ণা, কোন নতুন ইতিহাস গড়ার দিকে এগোচ্ছে টলিজগত?"www.khabor24x7.com (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০১-১৬ 
  29. "'শ্রীময়ী'র সঙ্গে তুলনা 'সর্বজয়া'র, দেবশ্রী কামব্যাক মেগা ঘিরে সমালোচনার ঝড়!"Hindustantimes Bangla। ২০২১-০৫-১৯। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৫-১৯ 
  30. "গেরুয়া পতাকা ধরতে গিয়ে পথহারা দশা, একের পর এক দরজায় কড়া নাড়ছেন দেবশ্রী"anandabazar.com। ২০১৯-০৯-১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৯-১৮ 
  31. "বিজেপিতে যোগদান প্রসঙ্গে মুখ খুললেন দেবশ্রী রায়"ছায়াছন্দ (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৯-০৯-২৮। ২১ জুলাই ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৭-২২ 
  32. "বলিউডের ডাকে খারিজ বিদেশ সফর, বাঙালি অভিনেত্রীর প্রেমেই নাকি বিধ্বস্ত হয় সন্দীপ পাটিলের দাম্পত্য"www.anandabazar.com। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-১২-১৪ 
  33. "Unlike Anushka Virat these actress cricketers failed to make it to the aisle"TimesNow। ২৪ ডিসেম্বর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-১০-১৯ 
  34. "BDLive24"www.bdlive24.com। ২০২০-০২-১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৩-০৬ 
  35. "কে জানতো আমার নায়িকা একদিন তারাপীঠের সামনে ভিক্ষে করবে [Page 10 - Sangbad Pratidin 14-08-17]"Epaper Sangbad Pratidin। ২০১৭-০৮-১৪। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-০১-১০ 
  36. "Prosenjit the fighter"The Telegraph। সংগ্রহের তারিখ ২০১৭-০৩-২৩ 
  37. Kantho, Kaler। "এক বার জানাল না রানি, ভোটেও অভিমানী দেবশ্রী | কালের কণ্ঠ"Kalerkantho। ২০১৭-০৩-০৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৭-০৩-২৩ 
  38. "আনন্দবাজার পত্রিকা - মুখোমুখি"। ২০২০-০২-১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৭-০৭-৩০ 
  39. "Debashree Roy movies list"Gomolo.com। ১৫ সেপ্টেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-১০-১৯ 
  40. "National Award, ১৯৯৫" (পিডিএফ)IFFI। ১২ অক্টোবর ২০১২ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-১০-১৯ 
  41. "BFJA Awards (১৯৯২)"gomolo.com। ২ মার্চ ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০ জুলাই ২০১৭ 
  42. "BFJA Awards (1997)"gomolo.com। ২ মার্চ ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০ জুলাই ২০১৭ 
  43. "BFJA Awards (2000)"gomolo.com। ২ মার্চ ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০ জুলাই ২০১৭ 
  44. "Anandalok Awards (২০০৫)"gomolo.com। ২৮ এপ্রিল ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০ জুলাই ২০১৭ 
  45. "Kalakar Awards Winner" (পিডিএফ)। ২৫ এপ্রিল ২০১২। ২৫ এপ্রিল ২০১২ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৭ জুলাই ২০১৭ 
  46. "ভারত নির্মাণ অ্যাওয়ার্ড"www.bharatnirmanawards.com। ২৯ জুলাই ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৯ জুলাই ২০১৭ 

বহিঃসংযোগ

[সম্পাদনা]